রফিকুল ইসলাম, রিয়াদ, সৌদি আরব
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, রিয়াদ শাখার ইফতার মাহফিল ও সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সম্প্রতি ঘরোয়া পরিবেশে ইফতার মাহফিল ও মাগরিবের নামাজ শেষে আলোচনায় অংশ নেন সংগঠনের সদস্যরা।
আলোচনায় সংগঠনের আগামী কার্যক্রমের ধারাপাত উন্মুক্ত করা হয়। অচিরেই বাংলাদেশি কমিউনিটির সব পর্যায়ের ব্যক্তিদের নিয়ে বৃহৎ পরিসরে একটি প্রীতিময় অনুষ্ঠান আয়োজন করার আকাঙ্ক্ষা পোষণ করেন উপস্থিত সকলে। এ ছাড়া, সংগঠনের ব্যানারে শিক্ষা, বিজ্ঞান ও ভাষাভিত্তিক বিভিন্ন সেমিনার ও সিম্পোজিয়াম করার বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়
বাংলাদেশি কমিউনিটির সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করার গভীর প্রত্যয়ও ব্যক্ত করেন সংগঠনের সদস্যরা। উপস্থিত সদস্যদের মধ্য থেকে প্রতিনিধিত্বমূলক আলোচনায় অংশ নেন সংগঠনের প্রেসিডেন্ট বিশিষ্ট ন্যানো বিজ্ঞানী ও কিং সউদ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রেজাউল করীম মিলন, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি বিভাগের অধ্যাপক ও বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের (ইংরেজি শাখা) পরিচালনা পর্ষদের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আবদুল্লাহ আল ওয়াদুদ সুজন, ভাইস প্রেসিডেন্ট বিশিষ্ট লেখক ও আইন বিশেষজ্ঞ অ্যাডভোকেট সাইয়িদ তালুকদার, সংগঠনের ট্রেজারার বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের (বাংলা শাখা) বাংলা বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, একই প্রতিষ্ঠানের সমাজ বিজ্ঞানের প্রধান ও সহকারী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।
নবাগত সসদ্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশ দূতাবাসের আইন সহকারী ও কিং সউদ ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি অধ্যয়ন ও গবেষণারত মো. নাসির। সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল শাহজাহান চঞ্চলের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে আলোচনা পর্ব শেষ হয়।
অনুষ্ঠানটির উপস্থাপক ছিলেন সংগঠনের অ্যাসিস্টেন্ট সেক্রেটারি জেনারেল রিয়াদের ঢাকা মেডিকেল সেন্টারের মার্কেটিং ম্যানেজার ও বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের বাংলা শাখার প্রাক্তন সহকারী অধ্যাপক মো. রেদোয়ানুর রহমান। অনুষ্ঠানে সংগঠনের সম্মানিত নারী সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসিডেন্টের ধন্যবাদ ও সমাপ্তি কথনের মধ্যে দিয়ে যবনিকা টানা হয় অনুষ্ঠানটির।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, রিয়াদ শাখার ইফতার মাহফিল ও সাংগঠনিক বিষয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সম্প্রতি ঘরোয়া পরিবেশে ইফতার মাহফিল ও মাগরিবের নামাজ শেষে আলোচনায় অংশ নেন সংগঠনের সদস্যরা।
আলোচনায় সংগঠনের আগামী কার্যক্রমের ধারাপাত উন্মুক্ত করা হয়। অচিরেই বাংলাদেশি কমিউনিটির সব পর্যায়ের ব্যক্তিদের নিয়ে বৃহৎ পরিসরে একটি প্রীতিময় অনুষ্ঠান আয়োজন করার আকাঙ্ক্ষা পোষণ করেন উপস্থিত সকলে। এ ছাড়া, সংগঠনের ব্যানারে শিক্ষা, বিজ্ঞান ও ভাষাভিত্তিক বিভিন্ন সেমিনার ও সিম্পোজিয়াম করার বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়
বাংলাদেশি কমিউনিটির সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করার গভীর প্রত্যয়ও ব্যক্ত করেন সংগঠনের সদস্যরা। উপস্থিত সদস্যদের মধ্য থেকে প্রতিনিধিত্বমূলক আলোচনায় অংশ নেন সংগঠনের প্রেসিডেন্ট বিশিষ্ট ন্যানো বিজ্ঞানী ও কিং সউদ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রেজাউল করীম মিলন, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি বিভাগের অধ্যাপক ও বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের (ইংরেজি শাখা) পরিচালনা পর্ষদের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. আবদুল্লাহ আল ওয়াদুদ সুজন, ভাইস প্রেসিডেন্ট বিশিষ্ট লেখক ও আইন বিশেষজ্ঞ অ্যাডভোকেট সাইয়িদ তালুকদার, সংগঠনের ট্রেজারার বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের (বাংলা শাখা) বাংলা বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, একই প্রতিষ্ঠানের সমাজ বিজ্ঞানের প্রধান ও সহকারী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।
নবাগত সসদ্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশ দূতাবাসের আইন সহকারী ও কিং সউদ ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি অধ্যয়ন ও গবেষণারত মো. নাসির। সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল শাহজাহান চঞ্চলের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে আলোচনা পর্ব শেষ হয়।
অনুষ্ঠানটির উপস্থাপক ছিলেন সংগঠনের অ্যাসিস্টেন্ট সেক্রেটারি জেনারেল রিয়াদের ঢাকা মেডিকেল সেন্টারের মার্কেটিং ম্যানেজার ও বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের বাংলা শাখার প্রাক্তন সহকারী অধ্যাপক মো. রেদোয়ানুর রহমান। অনুষ্ঠানে সংগঠনের সম্মানিত নারী সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসিডেন্টের ধন্যবাদ ও সমাপ্তি কথনের মধ্যে দিয়ে যবনিকা টানা হয় অনুষ্ঠানটির।
এই নির্বাচন শুধু একটি শহরের নেতৃত্ব বদলে দেয়নি, এটি বদলে দিয়েছে রাজনৈতিক বাস্তবতা ও কল্পনার সীমানা। নিউইয়র্ক—যে শহরকে বলা হয় বিশ্বের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক রাজধানী, যেখানে ইসরায়েলের বাইরে সবচেয়ে বড় ইহুদি জনগোষ্ঠী বাস করে।
বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রবাসীদের জন্য এক বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্প।
কুয়েতে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কুয়েতপ্রবাসী লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
একটা মৃত্যু চেয়েছি— নীরব, নিরুচ্চার, যেখানে শব্দেরা আর খোঁচা দেবে না, প্রশ্নেরা চোখে চোখ রাখবে না আর।