বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরবের জেদ্দায় বাংলাদেশ কনস্যুলেট যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে মহান বিজয় দিবস পালন করেছে।
১৬ ডিসেম্বর (সোমবার) সূর্যোদয়ের পর জাতীয় সংগীত পরিবেশনের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে বিজয় দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। পতাকা উত্তোলন করেন কনসাল জেনারেল মিয়া মো. মাইনুল কবির।
এরপর কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে অস্থায়ীভাবে স্থাপিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। প্রথমে কনসাল জেনারেলের নেতৃত্বে কনস্যুলেটের সব কর্মকর্তা কর্মচারীরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পরে জেদ্দার বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও কলেজ (জাতীয় পাঠ্যক্রম) এবং বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের (ইংরেজি শাখা) শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রী, বাংলাদেশ বিমান অফিসের কর্মকর্তা–কর্মচারী, স্থানীয় বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নেতা এবং গণমাধ্যমের সাংবাদিকেরা অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত এবং মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত ও দেশের কল্যাণ কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এরপর শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। পরে মহান বিজয় দিবসের ওপর চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মিত একটি বিশেষ ভিডিওচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও কলেজ (জাতীয় পাঠ্যক্রম) এবং বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (ইংরেজি শাখা) আয়োজিত অনুষ্ঠানে কনসাল জেনারেল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিজয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে তিনি স্কুলের শিক্ষার্থীদের, তথা নতুন প্রজন্মকে দেশ উন্নয়নে নিজেদের দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
এ দিন সন্ধ্যায় কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও কলেজ (জাতীয় পাঠ্যক্রম) এবং বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের (ইংরেজি শাখা) ছাত্র-ছাত্রী ও স্থানীয় বাংলাদেশি শিল্পীদের অংশগ্রহণে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। অনুষ্ঠানে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন ও ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে কনসাল জেনারেল পুরস্কার বিতরণ করেন। বিজ্ঞপ্তি
সৌদি আরবের জেদ্দায় বাংলাদেশ কনস্যুলেট যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে মহান বিজয় দিবস পালন করেছে।
১৬ ডিসেম্বর (সোমবার) সূর্যোদয়ের পর জাতীয় সংগীত পরিবেশনের সঙ্গে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে বিজয় দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। পতাকা উত্তোলন করেন কনসাল জেনারেল মিয়া মো. মাইনুল কবির।
এরপর কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে অস্থায়ীভাবে স্থাপিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। প্রথমে কনসাল জেনারেলের নেতৃত্বে কনস্যুলেটের সব কর্মকর্তা কর্মচারীরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পরে জেদ্দার বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও কলেজ (জাতীয় পাঠ্যক্রম) এবং বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের (ইংরেজি শাখা) শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রী, বাংলাদেশ বিমান অফিসের কর্মকর্তা–কর্মচারী, স্থানীয় বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নেতা এবং গণমাধ্যমের সাংবাদিকেরা অস্থায়ী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত এবং মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত ও দেশের কল্যাণ কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এরপর শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। পরে মহান বিজয় দিবসের ওপর চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মিত একটি বিশেষ ভিডিওচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও কলেজ (জাতীয় পাঠ্যক্রম) এবং বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (ইংরেজি শাখা) আয়োজিত অনুষ্ঠানে কনসাল জেনারেল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিজয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে তিনি স্কুলের শিক্ষার্থীদের, তথা নতুন প্রজন্মকে দেশ উন্নয়নে নিজেদের দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
এ দিন সন্ধ্যায় কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও কলেজ (জাতীয় পাঠ্যক্রম) এবং বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের (ইংরেজি শাখা) ছাত্র-ছাত্রী ও স্থানীয় বাংলাদেশি শিল্পীদের অংশগ্রহণে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। অনুষ্ঠানে বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন ও ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে কনসাল জেনারেল পুরস্কার বিতরণ করেন। বিজ্ঞপ্তি
এই নির্বাচন শুধু একটি শহরের নেতৃত্ব বদলে দেয়নি, এটি বদলে দিয়েছে রাজনৈতিক বাস্তবতা ও কল্পনার সীমানা। নিউইয়র্ক—যে শহরকে বলা হয় বিশ্বের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক রাজধানী, যেখানে ইসরায়েলের বাইরে সবচেয়ে বড় ইহুদি জনগোষ্ঠী বাস করে।
বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রবাসীদের জন্য এক বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্প।
কুয়েতে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কুয়েতপ্রবাসী লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
একটা মৃত্যু চেয়েছি— নীরব, নিরুচ্চার, যেখানে শব্দেরা আর খোঁচা দেবে না, প্রশ্নেরা চোখে চোখ রাখবে না আর।