বিডিজেন ডেস্ক
স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে বাংলাদেশ দূতাবাস ১৬ ডিসেম্বর যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন করেছে।
বিজয় দিবসের প্রধান কর্মসূচির মধ্যে ছিল জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর উপস্থিতিতে দূতাবাস প্রাঙ্গণে স্পেন, এন্ডোরা ও ইক্যুয়েটরিয়াল গিনিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন।
দূতাবাস মিলনায়তনে পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে আলোচনা সভা শুরু হয়। আলোচনা সভার প্রারম্ভে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।
এরপর জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের ওপর একটি প্রামাণ্য চিত্র এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের ইতিহাসকে উপজীব্য করে নির্মিত একটি চিত্রনাট্য প্রদর্শিত হয়।
আলোচনা সভায় রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ মহান বিজয় দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্যের ওপর বক্তব্য দেন। তিনি মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী ও জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সকল বীর শহীদের অমর স্মৃতির উদ্দেশে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বিজয়ের আনন্দঘন এই দিনে তিনি স্পেনপ্রবাসী সকল বাংলাদেশিকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
‘স্বাধীনতা জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন’ উল্লেখ করে তিনি রাষ্ট্রসংস্কার এবং বৈষম্যহীন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের অগ্রযাত্রায় সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে আত্মনিয়োগের আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, বাংলাদেশি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং প্রবাসীদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শেষে স্বাধীনতাযুদ্ধ ও জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সকল শহীদের রুহের মাগফিরাত এবং দেশ ও জাতির উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনায় মোনাজাত করা হয়।
এ ছাড়া, সমাগত অতিথিরা মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দূতাবাসে আয়োজিত একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সকলকে বাংলাদেশি খাবারে আপ্যায়িত করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে বাংলাদেশ দূতাবাস ১৬ ডিসেম্বর যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন করেছে।
বিজয় দিবসের প্রধান কর্মসূচির মধ্যে ছিল জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর উপস্থিতিতে দূতাবাস প্রাঙ্গণে স্পেন, এন্ডোরা ও ইক্যুয়েটরিয়াল গিনিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন।
দূতাবাস মিলনায়তনে পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে আলোচনা সভা শুরু হয়। আলোচনা সভার প্রারম্ভে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।
এরপর জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের ওপর একটি প্রামাণ্য চিত্র এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের ইতিহাসকে উপজীব্য করে নির্মিত একটি চিত্রনাট্য প্রদর্শিত হয়।
আলোচনা সভায় রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ মহান বিজয় দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্যের ওপর বক্তব্য দেন। তিনি মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী ও জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সকল বীর শহীদের অমর স্মৃতির উদ্দেশে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বিজয়ের আনন্দঘন এই দিনে তিনি স্পেনপ্রবাসী সকল বাংলাদেশিকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
‘স্বাধীনতা জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন’ উল্লেখ করে তিনি রাষ্ট্রসংস্কার এবং বৈষম্যহীন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের অগ্রযাত্রায় সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে আত্মনিয়োগের আহ্বান জানান।
আলোচনা সভায় দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, বাংলাদেশি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং প্রবাসীদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শেষে স্বাধীনতাযুদ্ধ ও জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সকল শহীদের রুহের মাগফিরাত এবং দেশ ও জাতির উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনায় মোনাজাত করা হয়।
এ ছাড়া, সমাগত অতিথিরা মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দূতাবাসে আয়োজিত একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সকলকে বাংলাদেশি খাবারে আপ্যায়িত করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির মিন্টোতে নতুন রূপে সাজানো বাংলাদেশি মালিকানাধীন কেমিস্ট ডিসকাউন্ট সেন্টারের কার্যক্রম আবার শুরু হয়েছে।
সভায় নির্বাচনের প্রস্তুতি, কার্যক্রমের সুষ্ঠু পরিচালনা, সদস্যদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং কমিউনিটির ঐক্য ও সহযোগিতা জোরদারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
ম্যাকোয়ারি ইউনিভার্সিটি কলেজ গত এক দশকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি বিশ্বস্ত গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। দশ বছর পূর্তিতে এইচবিডি সার্ভিসেসের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির আন্তর্জাতিক শিক্ষাক্ষেত্রে অংশীদারত্বের নতুন অধ্যায় সূচনা করেছে।
এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল জনপ্রিয় বেশ কিছু খেলা—ক্যারম, লুডু, ডার্ট, দাবা, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট ও ফুটবল। প্রতিটি ইভেন্টে ছিল অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাস, প্রতিযোগিতার উত্তেজনা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। খেলোয়াড়দের দক্ষতা ও স্পোর্টসম্যানশিপ দর্শকদের মুগ্ধ করেছে প্রতিটি ম্যাচে।