বিডিজেন ডেস্ক
স্পেনের বার্সেলোনায় বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ‘বিজয় মেলা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বার্সেলোনার বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকা রামলা দেল রাভালে এ মেলা আয়োজন করা হয়।
মেলায় বার্সেলোনায় বসবাসরত বিপুলসংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি এবং বার্সেলোনা সিটি কর্পোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
বার্সেলোনা বাংলাদেশি কমিউনিটির উদ্যোগে আয়োজিত বিজয় মেলার শুরুতেই বাংলাদেশি শিশু কিশোরদের অংশগ্রহণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
বিষয়ভিত্তিক চিত্রাঙ্কনে শিশু কিশোররা বাংলাদেশের পতাকা, স্বাধীনতা, বিজয়ের দৃশ্য রং তুলি-পেন্সিলে ফুটিয়ে তোলে।
বিজয় দিবসের মূল পর্ব শুরু হয় সমস্বরে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে। এ সময় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
মেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন বার্সেলোনায় বাংলাদেশের অনারারি কাউন্সেলর রামন পেদ্র।
মেলার অন্যতম আয়োজক সালেহ আহমেদ সোহাগ ও এ কে আজাদ মোস্তফার স্বাগত বক্তব্যের পর অনুষ্ঠানের পরিচালক এবং স্পেন বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আফাজ জনি স্প্যানিশ ভাষায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও বিজয়ের তাৎপর্য স্প্যানিশ অতিথিদের কাছে তুলে ধরেন।
অতিথিদের বক্তব্যের পর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
আলোচনাপর্ব শেষে মুন্নী পাখির পরিচালনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে স্থানীয় শিল্পীরা সংগীত পরিবেশন করেন।
মেলায় ছিল বাংলাদেশি খাবারের বেশ কয়েকটি স্টল। ঝালমুড়ি, চটপটি, ফুচকা, নানা রকমের পিঠা, পান-সুপারি মেলায় আসা দর্শনার্থীরা উপভোগ করেন।
মেলার অন্যতম আয়োজক সালেহ আহমেদ জানান, ১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতির এক ঐতিহাসিক দিন। এ দিনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে নানা আয়োজন থাকে। বিভিন্ন স্থানে বিজয় মেলার আয়োজন করা হয়। প্রবাসে আমরাও দিনটিকে নানাভাবে উদযাপন করি। এরই অংশ হিসেবে এ বছর ‘বিজয় মেলা’র আয়োজন করা হয়েছে।
দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য লালন করা এবং এখানকার নবপ্রজন্মকে বাংলাদেশের ইতিহাস- সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা দেওয়াও এ মেলা আয়োজনের অন্যতম লক্ষ্য। পাশাপাশি এ মেলায় বার্সেলোনার স্থানীয় প্রশাসন, স্প্যানিশ রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ এবং স্থানীয় অধিবাসীরাও উপস্থিত ছিলেন। তারাও আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, আমাদের সংস্কৃতি সম্পর্কে অবগত হয়েছেন।
স্পেনের বার্সেলোনায় বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ‘বিজয় মেলা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বার্সেলোনার বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকা রামলা দেল রাভালে এ মেলা আয়োজন করা হয়।
মেলায় বার্সেলোনায় বসবাসরত বিপুলসংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি এবং বার্সেলোনা সিটি কর্পোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
বার্সেলোনা বাংলাদেশি কমিউনিটির উদ্যোগে আয়োজিত বিজয় মেলার শুরুতেই বাংলাদেশি শিশু কিশোরদের অংশগ্রহণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
বিষয়ভিত্তিক চিত্রাঙ্কনে শিশু কিশোররা বাংলাদেশের পতাকা, স্বাধীনতা, বিজয়ের দৃশ্য রং তুলি-পেন্সিলে ফুটিয়ে তোলে।
বিজয় দিবসের মূল পর্ব শুরু হয় সমস্বরে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে। এ সময় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
মেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন বার্সেলোনায় বাংলাদেশের অনারারি কাউন্সেলর রামন পেদ্র।
মেলার অন্যতম আয়োজক সালেহ আহমেদ সোহাগ ও এ কে আজাদ মোস্তফার স্বাগত বক্তব্যের পর অনুষ্ঠানের পরিচালক এবং স্পেন বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আফাজ জনি স্প্যানিশ ভাষায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও বিজয়ের তাৎপর্য স্প্যানিশ অতিথিদের কাছে তুলে ধরেন।
অতিথিদের বক্তব্যের পর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।
আলোচনাপর্ব শেষে মুন্নী পাখির পরিচালনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে স্থানীয় শিল্পীরা সংগীত পরিবেশন করেন।
মেলায় ছিল বাংলাদেশি খাবারের বেশ কয়েকটি স্টল। ঝালমুড়ি, চটপটি, ফুচকা, নানা রকমের পিঠা, পান-সুপারি মেলায় আসা দর্শনার্থীরা উপভোগ করেন।
মেলার অন্যতম আয়োজক সালেহ আহমেদ জানান, ১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতির এক ঐতিহাসিক দিন। এ দিনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে নানা আয়োজন থাকে। বিভিন্ন স্থানে বিজয় মেলার আয়োজন করা হয়। প্রবাসে আমরাও দিনটিকে নানাভাবে উদযাপন করি। এরই অংশ হিসেবে এ বছর ‘বিজয় মেলা’র আয়োজন করা হয়েছে।
দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য লালন করা এবং এখানকার নবপ্রজন্মকে বাংলাদেশের ইতিহাস- সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা দেওয়াও এ মেলা আয়োজনের অন্যতম লক্ষ্য। পাশাপাশি এ মেলায় বার্সেলোনার স্থানীয় প্রশাসন, স্প্যানিশ রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ এবং স্থানীয় অধিবাসীরাও উপস্থিত ছিলেন। তারাও আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, আমাদের সংস্কৃতি সম্পর্কে অবগত হয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির মিন্টোতে নতুন রূপে সাজানো বাংলাদেশি মালিকানাধীন কেমিস্ট ডিসকাউন্ট সেন্টারের কার্যক্রম আবার শুরু হয়েছে।
সভায় নির্বাচনের প্রস্তুতি, কার্যক্রমের সুষ্ঠু পরিচালনা, সদস্যদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং কমিউনিটির ঐক্য ও সহযোগিতা জোরদারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
ম্যাকোয়ারি ইউনিভার্সিটি কলেজ গত এক দশকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি বিশ্বস্ত গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। দশ বছর পূর্তিতে এইচবিডি সার্ভিসেসের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির আন্তর্জাতিক শিক্ষাক্ষেত্রে অংশীদারত্বের নতুন অধ্যায় সূচনা করেছে।
এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল জনপ্রিয় বেশ কিছু খেলা—ক্যারম, লুডু, ডার্ট, দাবা, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট ও ফুটবল। প্রতিটি ইভেন্টে ছিল অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাস, প্রতিযোগিতার উত্তেজনা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। খেলোয়াড়দের দক্ষতা ও স্পোর্টসম্যানশিপ দর্শকদের মুগ্ধ করেছে প্রতিটি ম্যাচে।