
আনোয়ার হোসেন, মিলান (ইতালি) থেকে

ইতালির মিলানে প্রবাসী বাংলাদেশি মুসলমানরা আনন্দঘন পরিবেশে উদ্যাপন করেছেন পবিত্র ঈদুল ফিতর।
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মিলানে বসবাসরত বাংলাদেশি মুসলমানরা রোববার (৩০ মার্চ) বিপুল উৎসাহ–উদ্দীপনা ও আনন্দ–উল্লাসের মাধ্যমে উদযাপন করেন পবিত্র ঈদুল ফিতর।
মিলানে বাংলাদেশিদের পরিচালনায় ৬টি মসজিদে ঈদের অনেকগুলো জামাত আয়োজন করা হয়। এবারের ঈদ ছুটির দিনে হওয়ায় সব জামাতেই ছিল মুসল্লিদের বেশ ভিড়।
মিলান মুসলিম সেন্টার জামে মসজিদে ঈদের প্রধান জামাতে অংশ নিয়ে প্রবাসীদের ঈদের শুভেচ্ছা জানান মিলানের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের কর্মকর্তারা।
মিলানে মুসলিম সেন্টার জামে মসজিদ, কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, বায়তুল মোকাররম জামে মসজিদ, হাজি শরীয়তুল্লাহ জামে মসজিদ, রিপা মন্তি জামে মসজিদ, শাহাজালাল জামে মসজিদ ও ইকরা ইসলামিক একাডেমি পাদভা মসজিদের পক্ষ থেকে ঈদের অনেকগুলো জামাতের ব্যবস্থা করা হয়। সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শুরু হয়ে বেলা ১১টা পর্যন্ত এসব জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিটি জামাতে মুসলিম উম্মার ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব, সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনার পাশাপাশি ফিলিস্তিনি নির্যাতিত মুসলিমদের জন্য করা হয় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত।

ইতালির মিলানে প্রবাসী বাংলাদেশি মুসলমানরা আনন্দঘন পরিবেশে উদ্যাপন করেছেন পবিত্র ঈদুল ফিতর।
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মিলানে বসবাসরত বাংলাদেশি মুসলমানরা রোববার (৩০ মার্চ) বিপুল উৎসাহ–উদ্দীপনা ও আনন্দ–উল্লাসের মাধ্যমে উদযাপন করেন পবিত্র ঈদুল ফিতর।
মিলানে বাংলাদেশিদের পরিচালনায় ৬টি মসজিদে ঈদের অনেকগুলো জামাত আয়োজন করা হয়। এবারের ঈদ ছুটির দিনে হওয়ায় সব জামাতেই ছিল মুসল্লিদের বেশ ভিড়।
মিলান মুসলিম সেন্টার জামে মসজিদে ঈদের প্রধান জামাতে অংশ নিয়ে প্রবাসীদের ঈদের শুভেচ্ছা জানান মিলানের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের কর্মকর্তারা।
মিলানে মুসলিম সেন্টার জামে মসজিদ, কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, বায়তুল মোকাররম জামে মসজিদ, হাজি শরীয়তুল্লাহ জামে মসজিদ, রিপা মন্তি জামে মসজিদ, শাহাজালাল জামে মসজিদ ও ইকরা ইসলামিক একাডেমি পাদভা মসজিদের পক্ষ থেকে ঈদের অনেকগুলো জামাতের ব্যবস্থা করা হয়। সকাল সাড়ে ৭টা থেকে শুরু হয়ে বেলা ১১টা পর্যন্ত এসব জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিটি জামাতে মুসলিম উম্মার ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব, সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনার পাশাপাশি ফিলিস্তিনি নির্যাতিত মুসলিমদের জন্য করা হয় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত।
তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনীতে গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল, খাদ্য ও হালাল পণ্য, শিশু পণ্য, চামড়া ও ফুটওয়্যার, প্লাস্টিক খেলনা, রিয়েল এস্টেট, জুট ও হ্যান্ডিক্রাফটসহ বাংলাদেশি শিল্পের বিভিন্ন শাখা থেকে ৩০টিরও বেশি শীর্ষ প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।
সভাপতি আসাদুল্লাহ জানান, পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন রাজ্যের প্রায় ৫০টির মতো বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ৬ দিনব্যাপী ইন্টারভিউ সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিয়াম নেতৃবৃন্দ জানান, এটি শুধুই একটি টুর্নামেন্ট নয় বরং মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে একতা, বন্ধুত্ব, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং সুস্থ প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরির বড় পদক্ষেপ। এই টুর্নামেন্ট মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতীক্ষিত একটি আয়োজন।
সিডনির নতুন শোরুমে রয়েছে শাড়ি, সালওয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি ও জুয়েলারিসহ ঐতিহ্যবাহী থেকে সমকালীন সব ধরনের পোশাকের সমৃদ্ধ সংগ্রহ। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বাংলাদেশি ফ্যাশন, রঙ ও শিল্পের সৌন্দর্য তুলে ধরতে জ্যোতি অস্ট্রেলিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আয়োজকদের প্রত্যাশা।