বিডিজেন ডেস্ক
চীনের ‘চিয়াংশি ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিক্স’ বিশ্ববিদ্যালয়ের অষ্টম আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অংশ নিয়েছেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা।
আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক উৎসবটি সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাছিয়াও গার্ডেনের উত্তর অঞ্চলের রাইজিং স্কয়ারে অনুষ্ঠিত হয়। মরক্কোর শিক্ষার্থী রেডা বেহজাদে এবং চীনের শিক্ষার্থী লিও শিয়াওইউ এর যৌথ উপস্থাপনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফ্যাং ইউমিং।
উৎসবে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের নানা ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলার মাধ্যমে স্টল সাজান। এতে স্টলটিকে মনে হয়েছিল চীনের বুকে যেন এক টুকরো বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের স্টল সাজানো হয় লাল সবুজ পতাকা, দোয়েল পাখি, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, দেশীয় দর্শনীয় স্থানের ছবির মাধ্যমে। খাবারের তালিকায় স্থান পায় বিরিয়ানি, হরেক রকমের পিঠা, পুডিং, ফিরনি, পিয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি, ছুলা, চিকেন কারিসহ নানা পদের দেশিয় খাবার।
বাংলাদেশ স্টলের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন পিএইচডি গবেষক গোলাম শাহরিয়া, মো. শামীম হোসেন, মাস্টার্স শিক্ষার্থী মো. সাইফুল ইসলাম, সেলিম পারভেজ, খাদিজা আক্তারসহ অন্যরা।
উৎসবে বাংলাদেশ, চীন, মরক্কো, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, মঙ্গোলিয়া, তানজানিয়া, নাইজেরিয়া, মাদাগাস্কার, গিনি, ঘানা, নামিবিয়া ও লাইবেরিয়াসহ ২৩টি দেশ অংশগ্রহণ করে। এসব দেশ থেকে আগত শিক্ষার্থীরা ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে নিজ দেশের নৃতাত্ত্বিক কারুশিল্প, খেলাধুলার ক্রিয়াকলাপ এবং বিশেষ রান্নার মাধ্যমে দেশের সংস্কৃতি ও স্থানীয় রীতিনীতি প্রদর্শন করেন।
২ হাজারের বেশি চীনা, বিদেশি শিক্ষক ও শিক্ষার্থী এই সাংস্কৃতিক উৎসব উপভোগ করেন।
চীনের ‘চিয়াংশি ইউনিভার্সিটি অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইকোনমিক্স’ বিশ্ববিদ্যালয়ের অষ্টম আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অংশ নিয়েছেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা।
আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক উৎসবটি সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাছিয়াও গার্ডেনের উত্তর অঞ্চলের রাইজিং স্কয়ারে অনুষ্ঠিত হয়। মরক্কোর শিক্ষার্থী রেডা বেহজাদে এবং চীনের শিক্ষার্থী লিও শিয়াওইউ এর যৌথ উপস্থাপনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফ্যাং ইউমিং।
উৎসবে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের নানা ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলার মাধ্যমে স্টল সাজান। এতে স্টলটিকে মনে হয়েছিল চীনের বুকে যেন এক টুকরো বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের স্টল সাজানো হয় লাল সবুজ পতাকা, দোয়েল পাখি, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, দেশীয় দর্শনীয় স্থানের ছবির মাধ্যমে। খাবারের তালিকায় স্থান পায় বিরিয়ানি, হরেক রকমের পিঠা, পুডিং, ফিরনি, পিয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি, ছুলা, চিকেন কারিসহ নানা পদের দেশিয় খাবার।
বাংলাদেশ স্টলের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন পিএইচডি গবেষক গোলাম শাহরিয়া, মো. শামীম হোসেন, মাস্টার্স শিক্ষার্থী মো. সাইফুল ইসলাম, সেলিম পারভেজ, খাদিজা আক্তারসহ অন্যরা।
উৎসবে বাংলাদেশ, চীন, মরক্কো, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, মঙ্গোলিয়া, তানজানিয়া, নাইজেরিয়া, মাদাগাস্কার, গিনি, ঘানা, নামিবিয়া ও লাইবেরিয়াসহ ২৩টি দেশ অংশগ্রহণ করে। এসব দেশ থেকে আগত শিক্ষার্থীরা ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে নিজ দেশের নৃতাত্ত্বিক কারুশিল্প, খেলাধুলার ক্রিয়াকলাপ এবং বিশেষ রান্নার মাধ্যমে দেশের সংস্কৃতি ও স্থানীয় রীতিনীতি প্রদর্শন করেন।
২ হাজারের বেশি চীনা, বিদেশি শিক্ষক ও শিক্ষার্থী এই সাংস্কৃতিক উৎসব উপভোগ করেন।
সুইডেনের স্টকহোমে বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে রোববার (২২ ডিসেম্বর) স্টকহোমের ফিতিয়া স্কুলের হলে আলোচনা সভা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
সৌদি আরবের বন্দরনগরী জেদ্দায় জাকজমকভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে বৃহত্তর নোয়াখালী সমিতির বার্ষিক আয়োজন ‘নোয়াখালী উৎসব ২০২৪’।
‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ প্রতিপাদ্যে জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উদ্যাপিত হয়েছে জর্ডানের রাজধানী আম্মানে।]
‘প্রবাসীদের অধিকার আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ আমাদের সবার’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উদ্যাপন করেছে মালদ্বীপের বাংলাদেশ হাইকমিশন।