বিডিজেন ডেস্ক
তুরস্কের বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাব-গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে তিন পর্বে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব ২১ ফেব্রুয়ারি সকালে আংকারার বাংলাদেশ দূতাবাসে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কর্তৃক প্রেরিত বাণী পাঠের মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী কর্মসূচির সূচনা হয়। এরপর ভাষা শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
দ্বিতীয় পর্ব ‘ইউজে ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে’ অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষ নিজ উদ্যোগে একটি অস্থায়ী শহীদ মিনার স্থাপন করে। সেখানে একটি শোভাযাত্রার মাধ্যমে বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।
পরবর্তীতে ইউজে স্কুল অডিটরিয়ামে একটি আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা অনুষ্ঠানে শতাধিক শিক্ষার্থীর সামনে রাষ্ট্রদূত ও স্কুলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরেন।
রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যের শুরুতে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন সকল ভাষা শহীদদের ও ভাষা অন্দোলনের সৈনিকদের।
তিনি বলেন, বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ অধ্যায়। ভাষা শহীদদের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা আমাদের মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেয়েছি।
তিনি শোকের ও গৌরবের এই দিনটিকে জাতিসংঘের ইউনেসকো কর্তৃক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান বাঙালির জাতীয় জীবনে এক অসামান্য অর্জন হিসেবে তুলে ধরেন।
পরবর্তীতে ইউক্রেন, আজারবাইজান, ক্রোয়েশিয়া, মরিশাস, কম্বোডিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, সৌদি আরব, কিরগিজিস্তান, ইতালি ও ঘানাসহ ১৫টি দেশের প্রতিনিধিরা তাদের নিজ নিজ ভাষায় নাচ, গান ও কবিতা আবৃত্তির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনে অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে কূটনৈতিক কোরের পক্ষ থেকে কয়েকজন রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
সন্ধ্যায় অনুষ্ঠানের তৃতীয় পর্বে দূতাবাস প্রাঙ্গন ও ‘বিজয় ৭১ মিলনাতয়নে’ অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, প্রবাসী বাংলাদেশি, বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার ব্যক্তিবর্গ এবং দূতাবাসের কর্মকর্তা কর্মচারী ও তাদের পরিবারবর্গের অংশগ্রহণে একটি শোভাযাত্রা শেষে দূতাবাস প্রাঙ্গণের স্থায়ী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রদূত এম আমানুল হক, প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইফতেকুর রহমান এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতিনিধিরা।
এসময় ভাষা আন্দোলন ও জুলাই বিপ্লবের ওপর অংকিত চিত্রাঙ্কন এবং বাংলাদেশি বিভিন্ন পিঠা প্রদর্শনী করা হয়। এরপর মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত ভিডিওচিত্র প্রদর্শনী এবং একটি সংক্ষিপ্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
তুরস্কের বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাব-গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে তিন পর্বে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব ২১ ফেব্রুয়ারি সকালে আংকারার বাংলাদেশ দূতাবাসে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ এবং প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টা কর্তৃক প্রেরিত বাণী পাঠের মধ্য দিয়ে দিনব্যাপী কর্মসূচির সূচনা হয়। এরপর ভাষা শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
দ্বিতীয় পর্ব ‘ইউজে ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে’ অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়। স্কুল কর্তৃপক্ষ নিজ উদ্যোগে একটি অস্থায়ী শহীদ মিনার স্থাপন করে। সেখানে একটি শোভাযাত্রার মাধ্যমে বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।
পরবর্তীতে ইউজে স্কুল অডিটরিয়ামে একটি আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা অনুষ্ঠানে শতাধিক শিক্ষার্থীর সামনে রাষ্ট্রদূত ও স্কুলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরেন।
রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যের শুরুতে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন সকল ভাষা শহীদদের ও ভাষা অন্দোলনের সৈনিকদের।
তিনি বলেন, বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ অধ্যায়। ভাষা শহীদদের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা আমাদের মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেয়েছি।
তিনি শোকের ও গৌরবের এই দিনটিকে জাতিসংঘের ইউনেসকো কর্তৃক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান বাঙালির জাতীয় জীবনে এক অসামান্য অর্জন হিসেবে তুলে ধরেন।
পরবর্তীতে ইউক্রেন, আজারবাইজান, ক্রোয়েশিয়া, মরিশাস, কম্বোডিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, সৌদি আরব, কিরগিজিস্তান, ইতালি ও ঘানাসহ ১৫টি দেশের প্রতিনিধিরা তাদের নিজ নিজ ভাষায় নাচ, গান ও কবিতা আবৃত্তির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনে অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে কূটনৈতিক কোরের পক্ষ থেকে কয়েকজন রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
সন্ধ্যায় অনুষ্ঠানের তৃতীয় পর্বে দূতাবাস প্রাঙ্গন ও ‘বিজয় ৭১ মিলনাতয়নে’ অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, প্রবাসী বাংলাদেশি, বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার ব্যক্তিবর্গ এবং দূতাবাসের কর্মকর্তা কর্মচারী ও তাদের পরিবারবর্গের অংশগ্রহণে একটি শোভাযাত্রা শেষে দূতাবাস প্রাঙ্গণের স্থায়ী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রদূত এম আমানুল হক, প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইফতেকুর রহমান এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতিনিধিরা।
এসময় ভাষা আন্দোলন ও জুলাই বিপ্লবের ওপর অংকিত চিত্রাঙ্কন এবং বাংলাদেশি বিভিন্ন পিঠা প্রদর্শনী করা হয়। এরপর মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত ভিডিওচিত্র প্রদর্শনী এবং একটি সংক্ষিপ্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
এই নির্বাচন শুধু একটি শহরের নেতৃত্ব বদলে দেয়নি, এটি বদলে দিয়েছে রাজনৈতিক বাস্তবতা ও কল্পনার সীমানা। নিউইয়র্ক—যে শহরকে বলা হয় বিশ্বের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক রাজধানী, যেখানে ইসরায়েলের বাইরে সবচেয়ে বড় ইহুদি জনগোষ্ঠী বাস করে।
বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রবাসীদের জন্য এক বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্প।
কুয়েতে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কুয়েতপ্রবাসী লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
একটা মৃত্যু চেয়েছি— নীরব, নিরুচ্চার, যেখানে শব্দেরা আর খোঁচা দেবে না, প্রশ্নেরা চোখে চোখ রাখবে না আর।