আনিসুর রহমান, প্রাগ, চেক প্রজাতন্ত্র
চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগে বর্ণিল আয়োজনে ম্বাগত জানানো হয়েছে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ তথা পয়লা বৈশাখকে। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন চেক রিপাবলিকের (বিএসিআর–BACR) উদ্যোগে বাংলা বর্ষবরণের এই আয়োজনটি প্রাগপ্রবাসী বাংলাদেশি পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং চেক নাগরিকদের অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়।
রোববার (১৩ এপ্রিল) প্রাগ শহরের বাংলাদেশি মালিকানাধীন এক রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয় পয়লা বৈশাখ তথা বাংলা নববর্ষ ১৪৩২–কে স্বাগত জানানোর অনুষ্ঠান। যেখানে ছিল বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী খাবারের সম্ভার এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা ও ‘ব্রুনো ড্রিমস’ সংগীত দল গান, নৃত্য ও আবৃত্তির মাধ্যমে মঞ্চ মাতিয়ে তোলে। অনুষ্ঠানে পরিবেশিত হয় লালন, নজরুল ও রবীন্দ্রসংগীত, পাশাপাশি আধুনিক গান ও লোকনৃত্য।
পয়লা বৈশাথ উদ্যাপনের এই আযোজনে উপস্থিত ছিলেন শতাধিক বাংলাদেশি প্রবাসী ও তাদের পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং চেক স্থানীয় জনগণ। বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি ও সুস্বাদু খাবারে মুগ্ধ হন অনেক চেক অতিথি। একজন স্থানীয় অংশগ্রহণকারী জানান, বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও আতিথেয়তা সত্যিই অসাধারণ। এ ধরনের অনুষ্ঠান আমাদের দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বকে আরও দৃঢ় করে।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন চেক রিপাবলিকের এক প্রতিনিধি বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য প্রবাসে থেকেও বাংলাদেশি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধরে রাখা এবং তা ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা আনন্দিত যে এই আয়োজন এত মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। ভবিষ্যতেও আমরা এই ধারা অব্যাহত রাখতে চাই।
চেক প্রজাতন্ত্রে বাংলাদেশি প্রবাসীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এই ধরনের সাংস্কৃতিক আয়োজন শুধু প্রবাসীদের মধ্যে ঐক্য বজায় রাখে না বরং স্থানীয়দের মধ্যেও বাংলাদেশ সম্পর্কে আগ্রহ ও ভালোবাসা বাড়িয়ে তোলে।
চেক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগে বর্ণিল আয়োজনে ম্বাগত জানানো হয়েছে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ তথা পয়লা বৈশাখকে। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন চেক রিপাবলিকের (বিএসিআর–BACR) উদ্যোগে বাংলা বর্ষবরণের এই আয়োজনটি প্রাগপ্রবাসী বাংলাদেশি পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং চেক নাগরিকদের অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়।
রোববার (১৩ এপ্রিল) প্রাগ শহরের বাংলাদেশি মালিকানাধীন এক রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয় পয়লা বৈশাখ তথা বাংলা নববর্ষ ১৪৩২–কে স্বাগত জানানোর অনুষ্ঠান। যেখানে ছিল বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী খাবারের সম্ভার এবং মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা ও ‘ব্রুনো ড্রিমস’ সংগীত দল গান, নৃত্য ও আবৃত্তির মাধ্যমে মঞ্চ মাতিয়ে তোলে। অনুষ্ঠানে পরিবেশিত হয় লালন, নজরুল ও রবীন্দ্রসংগীত, পাশাপাশি আধুনিক গান ও লোকনৃত্য।
পয়লা বৈশাথ উদ্যাপনের এই আযোজনে উপস্থিত ছিলেন শতাধিক বাংলাদেশি প্রবাসী ও তাদের পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং চেক স্থানীয় জনগণ। বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি ও সুস্বাদু খাবারে মুগ্ধ হন অনেক চেক অতিথি। একজন স্থানীয় অংশগ্রহণকারী জানান, বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও আতিথেয়তা সত্যিই অসাধারণ। এ ধরনের অনুষ্ঠান আমাদের দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বকে আরও দৃঢ় করে।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন চেক রিপাবলিকের এক প্রতিনিধি বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য প্রবাসে থেকেও বাংলাদেশি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধরে রাখা এবং তা ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা আনন্দিত যে এই আয়োজন এত মানুষের হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। ভবিষ্যতেও আমরা এই ধারা অব্যাহত রাখতে চাই।
চেক প্রজাতন্ত্রে বাংলাদেশি প্রবাসীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এই ধরনের সাংস্কৃতিক আয়োজন শুধু প্রবাসীদের মধ্যে ঐক্য বজায় রাখে না বরং স্থানীয়দের মধ্যেও বাংলাদেশ সম্পর্কে আগ্রহ ও ভালোবাসা বাড়িয়ে তোলে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের সিডনিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিবন্ধন কার্যক্রম। ক্যানবেরার বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং সিডনি কনস্যুলেট জেনারেলের সমন্বয়ে এ সেবা চালু করেছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
জাপানের রাজধানী টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট সেবার কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল ২০২৫) দূতাবাসের হলরুমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া।
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় পাঁচতারকা একটি হোটেলে এই সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
২০১৯ সাল থেকে সৌদি আরব সরকার নিয়মিত আয়োজন করে আসছে ‘রিয়াদ সিজন’। বিনোদন, সংস্কৃতি, খেলাসহ নানা আয়োজনে অংশ নিতে প্রতিবছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিনোদনপ্রেমীরা জড়ো হন রিয়াদে। বাংলাদেশও অংশ নেয় এই আয়োজনে।