বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাস এক সংবর্ধনার আয়োজন করে। বুধবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ডিপ্লোম্যাটিক কোয়ার্টারে অবস্থিত কালচারাল সেন্টারে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রিয়াদের ডেপুটি গর্ভনর ড. ফয়সাল বিন আব্দুল আজিজ আল সুদাইরী।
সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রটোকল বিভাগের ডেপুটি মিনিস্টার আব্দুল মাজিদ বিন রাশিদ আল সামারী, জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি মিনিস্টার (কোম্পানিজ অ্যাণ্ড রিজারভেশন অ্যাফেয়ার্স) ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলখরাসি, সৌদি আরবের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও চেম্বার প্রতিনিধি, রিয়াদের বিভিন্ন মিশনের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকেরা সংবর্ধনায় যোগদান করেন। এ ছাড়া, বাংলাদেশ কমিউনিটির চিকিৎসক, প্রকৌশলী, শিক্ষক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশার শতাধিক অভিবাসীও অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সৌদি আরব ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত বাজানো হয়।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার জন্য সর্বোচ্চ আত্মত্যাগকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা, ৩০ লাখ শহীদ, বিভিন্নভাবে মুক্তিযুদ্ধে সর্বাত্মক সমর্থন প্রদানকারী সকল ব্যক্তি ও সংগঠনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। এ ছাড়াও রাষ্ট্রদূত মুক্তিযুদ্ধের সময় বিশ্বজুড়ে বিদেশী বন্ধুদের অমূল্য সমর্থন এবং সংহতি গভীর কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, মহান স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ স্বপ্ন বাস্তবায়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশের পরিশ্রমী জনগণ একটি দরিদ্র দেশকে বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতির একটিতে রূপান্তরিত করেছে। তিনি বলেন, দ্রুত বর্ধনশীল বেসরকারি খাত, দক্ষ জনশক্তি এবং একটি বিশাল বাজারের জন্য বিনিয়োগের উপযুক্ত ক্ষেত্র হিসেবে বাংলাদেশ একটি আদর্শ স্থান। বর্তমান সরকার সামগ্রিক অর্থনীতি এবং উন্মুক্ত প্রতিযোগিতাকে উৎসাহিত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে একাধিক সংস্কারমূলক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
রাষ্ট্রদূত সৌদি আরবে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থানের জন্য সৌদি বাদশাহ ও যুবরাজের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি জানান, এই বছর দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সাথে সৌদি আরবের সম্পর্ক আজ এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। ঐতিহাসিক এই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে ভিত্তি করে আগামী দিনে ব্যবসা, বিনিয়োগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, মানবসম্পদ, পরিবেশসহ বিভিন্ন খাতে এই সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ সরকার নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করছে।
আয়োজনে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিদের নিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন কেক কাটেন।
এ ছাড়া, অনুষ্ঠানে রিয়াদের বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে একটি মনোমুগ্ধকর দলীয় নৃত্য এবং বাংলাদেশি কারুপণ্য নিয়ে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। বিদেশি অতিথিরা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বাংলাদেশি সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হতে পেরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য, মহান স্বাধীনতা দিবস এ বছর পবিত্র রমজান মাসে হওয়ায় গতকাল এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাস এক সংবর্ধনার আয়োজন করে। বুধবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ডিপ্লোম্যাটিক কোয়ার্টারে অবস্থিত কালচারাল সেন্টারে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রিয়াদের ডেপুটি গর্ভনর ড. ফয়সাল বিন আব্দুল আজিজ আল সুদাইরী।
সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রটোকল বিভাগের ডেপুটি মিনিস্টার আব্দুল মাজিদ বিন রাশিদ আল সামারী, জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি মিনিস্টার (কোম্পানিজ অ্যাণ্ড রিজারভেশন অ্যাফেয়ার্স) ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলখরাসি, সৌদি আরবের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও চেম্বার প্রতিনিধি, রিয়াদের বিভিন্ন মিশনের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকেরা সংবর্ধনায় যোগদান করেন। এ ছাড়া, বাংলাদেশ কমিউনিটির চিকিৎসক, প্রকৌশলী, শিক্ষক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশার শতাধিক অভিবাসীও অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সৌদি আরব ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত বাজানো হয়।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতার জন্য সর্বোচ্চ আত্মত্যাগকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা, ৩০ লাখ শহীদ, বিভিন্নভাবে মুক্তিযুদ্ধে সর্বাত্মক সমর্থন প্রদানকারী সকল ব্যক্তি ও সংগঠনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। এ ছাড়াও রাষ্ট্রদূত মুক্তিযুদ্ধের সময় বিশ্বজুড়ে বিদেশী বন্ধুদের অমূল্য সমর্থন এবং সংহতি গভীর কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, মহান স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ স্বপ্ন বাস্তবায়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশের পরিশ্রমী জনগণ একটি দরিদ্র দেশকে বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতির একটিতে রূপান্তরিত করেছে। তিনি বলেন, দ্রুত বর্ধনশীল বেসরকারি খাত, দক্ষ জনশক্তি এবং একটি বিশাল বাজারের জন্য বিনিয়োগের উপযুক্ত ক্ষেত্র হিসেবে বাংলাদেশ একটি আদর্শ স্থান। বর্তমান সরকার সামগ্রিক অর্থনীতি এবং উন্মুক্ত প্রতিযোগিতাকে উৎসাহিত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে একাধিক সংস্কারমূলক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
রাষ্ট্রদূত সৌদি আরবে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থানের জন্য সৌদি বাদশাহ ও যুবরাজের প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি জানান, এই বছর দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সাথে সৌদি আরবের সম্পর্ক আজ এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। ঐতিহাসিক এই দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে ভিত্তি করে আগামী দিনে ব্যবসা, বিনিয়োগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, মানবসম্পদ, পরিবেশসহ বিভিন্ন খাতে এই সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ সরকার নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করছে।
আয়োজনে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিদের নিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রদূত মো. দেলওয়ার হোসেন কেক কাটেন।
এ ছাড়া, অনুষ্ঠানে রিয়াদের বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে একটি মনোমুগ্ধকর দলীয় নৃত্য এবং বাংলাদেশি কারুপণ্য নিয়ে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। বিদেশি অতিথিরা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বাংলাদেশি সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হতে পেরে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য, মহান স্বাধীনতা দিবস এ বছর পবিত্র রমজান মাসে হওয়ায় গতকাল এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে জমকালো আয়োজন উদ্যাপন করা হয়েছে বাংলাদেশের ৫৪তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) আবুধাবির একটি অভিজাত হোটেলে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ। বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বাংলাদেশসহ আরও কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে তিনি পরিচয়পত্র পেশ করেন।
১৪৩২ বঙ্গাব্দ স্মরণকালের বিস্ময় নিয়ে আবির্ভূত হয়েছে নিউইয়র্ক শহরে। দুই দিনের বর্ষবরণ উৎসব বাঙালি জাতির পরম আরাধ্য ও চরম প্রাপ্তির বৈকুণ্ঠময় অনুভবের স্মারক হয়ে থাকল। যেন একখণ্ড বাংলাদেশ বিশ্ববাসীকে জানান দিল যে আমাদের জীবনও আনন্দময়।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশন পরিদর্শন করেছেন পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন। সরকারী সফরে সিঙ্গাপুর যাওয়ার পথে কুয়ালালামপুরে যাত্রাবিরতিকালে গত শনিবার তিনি হাইকমিশন পরিদর্শন ও হাইকমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।