বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান ডিয়ারবর্ণে এ ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পিঠা উৎসব উদযাপিত হয়েছে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) ইউনিভার্সিটির কোচ অব হলে এ উৎসবেরর আয়োজন করে অর্গানাইজেশন অব বাংলাদেশি স্টুডেন্টেস।
পুরো হল বাংলাদেশি কৃষ্টি ও ঐতিহ্যের বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে সাজানো হয়েছিল। আয়োজনে ছিল বিভিন্ন স্বাদের ও বর্ণের পিঠার প্রদর্শনী।
এসব পিঠার উৎপত্তিস্থল, স্বাদ, কী উপকরণ দিয়ে তৈরি ইত্যাদি বিষয়ে আগত অতিথিদের পরিচয় করিয়ে দেন উদ্যোক্তারা।
উৎসবের সাংস্কৃতিক পর্বে ছিল কবিতা আবৃত্তি, নৃত্য, একক ও দলীয় সংগীত। ছিল খেলাধূলা, বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী পর্ব।
উৎসবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটির শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা।
স্থানীয় বাংলাদেশি কমিউনিটির অনেকেই এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত সবাইকে সংগঠনের পক্ষ থেকে নৈশভোজে আপ্যায়িত করা হয়।
সংগঠনের সভাপতি খাইরুল মোত্তাকিন তানিন বলেন, এ অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল, বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ভাষা, ইতিহাস পরিচিত করে তোলা এবং বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন ভাষাভাষী লোকদের সাথে যোগাযোগ বাড়িয়ে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করা।
উদ্যোক্তারের একজন রাজর্ষি চৌধুরী গৌরব জানান, এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মিশিগানে বসবাসরত বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতদের বিশেষ করে আমেরিকায় জন্ম নেওয়া ও বেড়ে ওঠা তরুণ তরুণীদের মধ্যে বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি চর্চা বিষয়ে আগ্রহী করে তোলা এবং সামাজিক সম্পর্ক তৈরি করা। পাশাপাশি ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষের কাছে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি তুলে ধরা।
সংগঠনটি এর আগেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ও বাঙালির সংস্কৃতির সঙ্গে সম্পৃক্ত বিভিন্ন অনুষ্ঠান করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান ডিয়ারবর্ণে এ ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পিঠা উৎসব উদযাপিত হয়েছে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) ইউনিভার্সিটির কোচ অব হলে এ উৎসবেরর আয়োজন করে অর্গানাইজেশন অব বাংলাদেশি স্টুডেন্টেস।
পুরো হল বাংলাদেশি কৃষ্টি ও ঐতিহ্যের বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে সাজানো হয়েছিল। আয়োজনে ছিল বিভিন্ন স্বাদের ও বর্ণের পিঠার প্রদর্শনী।
এসব পিঠার উৎপত্তিস্থল, স্বাদ, কী উপকরণ দিয়ে তৈরি ইত্যাদি বিষয়ে আগত অতিথিদের পরিচয় করিয়ে দেন উদ্যোক্তারা।
উৎসবের সাংস্কৃতিক পর্বে ছিল কবিতা আবৃত্তি, নৃত্য, একক ও দলীয় সংগীত। ছিল খেলাধূলা, বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী পর্ব।
উৎসবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটির শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তারা।
স্থানীয় বাংলাদেশি কমিউনিটির অনেকেই এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত সবাইকে সংগঠনের পক্ষ থেকে নৈশভোজে আপ্যায়িত করা হয়।
সংগঠনের সভাপতি খাইরুল মোত্তাকিন তানিন বলেন, এ অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল, বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস, সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ভাষা, ইতিহাস পরিচিত করে তোলা এবং বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন ভাষাভাষী লোকদের সাথে যোগাযোগ বাড়িয়ে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করা।
উদ্যোক্তারের একজন রাজর্ষি চৌধুরী গৌরব জানান, এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মিশিগানে বসবাসরত বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতদের বিশেষ করে আমেরিকায় জন্ম নেওয়া ও বেড়ে ওঠা তরুণ তরুণীদের মধ্যে বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি চর্চা বিষয়ে আগ্রহী করে তোলা এবং সামাজিক সম্পর্ক তৈরি করা। পাশাপাশি ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষের কাছে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি তুলে ধরা।
সংগঠনটি এর আগেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ও বাঙালির সংস্কৃতির সঙ্গে সম্পৃক্ত বিভিন্ন অনুষ্ঠান করেছে।
বিশ্বসাহিত্যে মা’র রূপায়ন হয়েছে নানাভাবে-নানা মাত্রায়। রুশ বিপ্লবের পটভূমিতে লেখা ম্যাক্সিম গোর্কির ‘মা’ (১৯০৬)-তে পাই সন্তান বিপ্লবী হয়ে ওঠার সাথে সাথে সাধারণ মা থেকে রূপান্তরিত বিপ্লবী-কমরেড মা’কে।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে সাড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অস্ট্রেলিয়ার ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি নাইট– গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন ২০২৫’ এবং প্রতিষ্ঠার ১৫ বছর উদযাপন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এবারই প্রথম বর্তমান কার্যকরি পরিষদের উদ্যোগে এতবড় আয়োজন করা হয়।
কাতারে বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান দিগন্ত এক্সপ্রেস কন্ট্রাক্টিং অ্যান্ড হসপিটালিটি কোম্পানির সপ্তম বর্ষপূর্তি উদ্যাপন করা হয়েছে। সম্প্রতি কাতারের বাণিজ্যিক এলাকা নাজমার এয়ারপোর্ট রোড সংলগ্ন স্টিগেনবার্গার হোটেলের বল রুমে জমকালো এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মামুনি, আম্মা, মা, আম্মি, মাম্মি, মাতৃ, মাদার—সব আদুরে নাম গায়ে মেখে ক্যানসাসের অগাস্টা শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে একঝাঁক মায়ের ব্যতিক্রমী আয়োজন ‘বেস্ট মম এভার’। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যানসাস রাজ্যের ছায়াঘেরা অগাস্টায় পরিবার নিয়ে গত রোববার (১১ মে) সকাল থেকে মায়েরা অনুষ্ঠানস্থলে আসতে থাকেন।