মনিরুল আলম, ম্যানিলা, ফিলিপাইন
ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদা ও আনন্দ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে। দিবসটি উদ্যাপন উপলক্ষে ২৬ মার্চ সন্ধ্যায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে দূতাবাস প্রাঙ্গণ বর্ণিলভাবে সাজানো হয়।
বুধবার (২৬ মার্চ) সকালে বাংলাদেশ হাউসে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসটির কার্যক্রম শুরু হয়। সন্ধ্যা ৭টায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা ঘটে। এরপর মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়।
দিবসটির ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে স্বাগত বক্তব্য দেন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স সায়মা রাজ্জাকী। তিনি তাঁর বক্তব্যের শুরুতে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদ, নির্যাতিত মা-বোন ও বীর সেনানীদের এবং মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী সব নেতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। একই সঙ্গে তিনি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের সব শহীদকে গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন।
দিবসটির গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘বর্তমান বাংলাদেশ উন্নয়নের এক নতুন দিগন্তে প্রবেশ করেছে। আমাদের অর্থনীতি ইতিবাচক ধারায় এগিয়ে চলেছে, নতুন নতুন বিনিয়োগের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে।’ এ প্রেক্ষাপটে, তিনি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের পরিশ্রম, মেধা ও অবদানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
সায়মা রাজ্জাকী একটি সমৃদ্ধ, শান্তিপূর্ণ ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান জানিয়ে তাঁর স্বাগত বক্তব্য শেষ করেন।
এরপর ফিলিপিনে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসী নাগরিকদের অংশগ্রহণে একটি মনোরম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সব শেষে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে উপস্থিত শিশু–কিশোরদের সমন্বয়ে একটি কেক কাটার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটির সমাপ্তি হয়।
ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদা ও আনন্দ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে। দিবসটি উদ্যাপন উপলক্ষে ২৬ মার্চ সন্ধ্যায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে দূতাবাস প্রাঙ্গণ বর্ণিলভাবে সাজানো হয়।
বুধবার (২৬ মার্চ) সকালে বাংলাদেশ হাউসে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসটির কার্যক্রম শুরু হয়। সন্ধ্যা ৭টায় দূতাবাস প্রাঙ্গণে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা ঘটে। এরপর মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়।
দিবসটির ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে স্বাগত বক্তব্য দেন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স সায়মা রাজ্জাকী। তিনি তাঁর বক্তব্যের শুরুতে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদ, নির্যাতিত মা-বোন ও বীর সেনানীদের এবং মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী সব নেতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। একই সঙ্গে তিনি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের সব শহীদকে গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন।
দিবসটির গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘বর্তমান বাংলাদেশ উন্নয়নের এক নতুন দিগন্তে প্রবেশ করেছে। আমাদের অর্থনীতি ইতিবাচক ধারায় এগিয়ে চলেছে, নতুন নতুন বিনিয়োগের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে।’ এ প্রেক্ষাপটে, তিনি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের পরিশ্রম, মেধা ও অবদানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
সায়মা রাজ্জাকী একটি সমৃদ্ধ, শান্তিপূর্ণ ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান জানিয়ে তাঁর স্বাগত বক্তব্য শেষ করেন।
এরপর ফিলিপিনে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসী নাগরিকদের অংশগ্রহণে একটি মনোরম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সব শেষে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে উপস্থিত শিশু–কিশোরদের সমন্বয়ে একটি কেক কাটার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানটির সমাপ্তি হয়।
এই নির্বাচন শুধু একটি শহরের নেতৃত্ব বদলে দেয়নি, এটি বদলে দিয়েছে রাজনৈতিক বাস্তবতা ও কল্পনার সীমানা। নিউইয়র্ক—যে শহরকে বলা হয় বিশ্বের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক রাজধানী, যেখানে ইসরায়েলের বাইরে সবচেয়ে বড় ইহুদি জনগোষ্ঠী বাস করে।
বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রবাসীদের জন্য এক বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্প।
কুয়েতে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কুয়েতপ্রবাসী লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
একটা মৃত্যু চেয়েছি— নীরব, নিরুচ্চার, যেখানে শব্দেরা আর খোঁচা দেবে না, প্রশ্নেরা চোখে চোখ রাখবে না আর।