সহিদুল আলম স্বপন, জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে উদ্যাপিত হয়েছে তারুণ্যের উৎসব। বাংলাদেশ সরকার গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর থেকে আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি (২০২৫) পর্যন্ত ‘তারুণ্যের উৎসব’ উদ্যাপন করছে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৫ ফেব্রুয়ারি (শনিবার) স্থায়ী মিশন মিলনায়তনে তরুণদের জন্য চিত্রাংকন ও কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
সুইজারল্যান্ডে বেড়ে ওঠা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতরা এতে অংশ নেয়। ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সীরা চিত্রাঙ্কন এবং ১৫ থেকে ২৫ বছর বয়সীরা কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে।
চিত্রাঙ্কনের বিষয় ছিল জুলাই আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, দেশপ্রেম, বিপ্লব ও প্রতিরোধ। কুইজ প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল জুলাই আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, সংস্কৃতি, খেলাধুলা এবং সমাজ ও সরকার ব্যবস্থা।
প্রতিযোগিতার আগে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের কাউন্সেলর ফজলে লোহানী বাবু জুলাই-আগস্টের পরিপ্রেক্ষিতসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরেন প্রতিযোগিদের মধ্যে।
সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ক্যান্টন থেকে আগত তরুণ-তরুণীরা বাংলাদেশ নিয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি সাহায্যের দাবি জানায় তারা।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক মো. আরিফুল তাঁর বক্তব্যে বিদেশে বেড়ে ওঠা বাংলাদেশি তরুণদের দেশ গঠনে তাদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন, যেকোনো সাহায্য সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তথা মিশন বদ্ধপরিকর। বাংলাদেশি তরুণ-তরুণীদের বাংলাদেশসহ সুইজারল্যান্ডের স্থানীয় রাজনীতিতে তাদের সংশ্লিষ্ট হয়ে দেশ ও একটি সুন্দর বিশ্ব গঠনে ভূমিকা রাখতে আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, পৃথিবীতে কেউ কাউকে কখনো কোনো অধিকার এনে দেয় না, নিজেদের অধিকার আদায় করে নিতে হয়।
পরে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সবার মাঝে মিশনের পক্ষ থেকে উপহার ও সার্টিফিকেট প্রদান করেন রাষ্ট্রদূত তারেক মো. আরিফুল।
এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে জেনেভা মিশন বাংলাদেশি নাগরিক ও তাদের পরিবার ও সন্তান- সন্ততিদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠেছিল।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে উদ্যাপিত হয়েছে তারুণ্যের উৎসব। বাংলাদেশ সরকার গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর থেকে আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি (২০২৫) পর্যন্ত ‘তারুণ্যের উৎসব’ উদ্যাপন করছে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৫ ফেব্রুয়ারি (শনিবার) স্থায়ী মিশন মিলনায়তনে তরুণদের জন্য চিত্রাংকন ও কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
সুইজারল্যান্ডে বেড়ে ওঠা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতরা এতে অংশ নেয়। ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সীরা চিত্রাঙ্কন এবং ১৫ থেকে ২৫ বছর বয়সীরা কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে।
চিত্রাঙ্কনের বিষয় ছিল জুলাই আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, দেশপ্রেম, বিপ্লব ও প্রতিরোধ। কুইজ প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল জুলাই আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, সংস্কৃতি, খেলাধুলা এবং সমাজ ও সরকার ব্যবস্থা।
প্রতিযোগিতার আগে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের কাউন্সেলর ফজলে লোহানী বাবু জুলাই-আগস্টের পরিপ্রেক্ষিতসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরেন প্রতিযোগিদের মধ্যে।
সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ক্যান্টন থেকে আগত তরুণ-তরুণীরা বাংলাদেশ নিয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি সাহায্যের দাবি জানায় তারা।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক মো. আরিফুল তাঁর বক্তব্যে বিদেশে বেড়ে ওঠা বাংলাদেশি তরুণদের দেশ গঠনে তাদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন, যেকোনো সাহায্য সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তথা মিশন বদ্ধপরিকর। বাংলাদেশি তরুণ-তরুণীদের বাংলাদেশসহ সুইজারল্যান্ডের স্থানীয় রাজনীতিতে তাদের সংশ্লিষ্ট হয়ে দেশ ও একটি সুন্দর বিশ্ব গঠনে ভূমিকা রাখতে আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, পৃথিবীতে কেউ কাউকে কখনো কোনো অধিকার এনে দেয় না, নিজেদের অধিকার আদায় করে নিতে হয়।
পরে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে সবার মাঝে মিশনের পক্ষ থেকে উপহার ও সার্টিফিকেট প্রদান করেন রাষ্ট্রদূত তারেক মো. আরিফুল।
এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে জেনেভা মিশন বাংলাদেশি নাগরিক ও তাদের পরিবার ও সন্তান- সন্ততিদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠেছিল।
এই নির্বাচন শুধু একটি শহরের নেতৃত্ব বদলে দেয়নি, এটি বদলে দিয়েছে রাজনৈতিক বাস্তবতা ও কল্পনার সীমানা। নিউইয়র্ক—যে শহরকে বলা হয় বিশ্বের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক রাজধানী, যেখানে ইসরায়েলের বাইরে সবচেয়ে বড় ইহুদি জনগোষ্ঠী বাস করে।
বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রবাসীদের জন্য এক বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্প।
কুয়েতে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কুয়েতপ্রবাসী লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
একটা মৃত্যু চেয়েছি— নীরব, নিরুচ্চার, যেখানে শব্দেরা আর খোঁচা দেবে না, প্রশ্নেরা চোখে চোখ রাখবে না আর।