মাহবুব সরকার, আবুধাবি থেকে
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ। বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বাংলাদেশসহ আরও কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে তিনি পরিচয়পত্র পেশ করেন। এ উপলক্ষে সেদিন প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে এক অনাড়ম্বর আনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এই দিন অন্য যেসব দেশের রাষ্ট্রদূতেরা পরিচয়পত্র পেশ করেন সেসব দেশগুলো হলো তুরস্ক, স্পেন, জর্জিয়া, গুয়াতেমালা, দক্ষিণ সুদান, রুবেল, তিমুর-লেস্তে, টুভালু, ইসরায়েল, পানামা ও চাদ।
অনুষ্ঠানে আমিরাতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে উপ রাষ্ট্রপতি, উপ প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতির আদালতের চেয়ারম্যান শেখ মনসুর বিন জায়েদ আল নাহিয়ান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পরিচয় পেশ অনুষ্ঠানে আমিরাতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে এক সংক্ষিপ্ত মতবিনিময়ের সুযোগে দেশটিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি তার (রাষ্ট্রপতি) সদয় অনুভূতির জন্য রাষ্ট্রদূত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা তুলে ধরার পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ, দৃঢ় ও দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের ভিত্তিতে চলমান সহযোগিতা আরো জোরদার করার বিষয়ে বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
দুই দেশের জনগণের জন্য শান্তি কামনা করে রাষ্ট্রপতি শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান সাগ্রহে আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের জন্য সমৃদ্ধি বয়ে আনবে। তিনি একইসঙ্গে, বন্ধুত্বপূর্ণ দুই দেশের স্বার্থের উন্নয়নে পারস্পরিক সহযোগিতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধির প্রতি তার আগ্রহও জ্ঞাপন করেন। সবশেষে তিনি তাঁর শুভ কামনা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে পৌঁছানোর জন্য রাষ্ট্রদূতকে অনুরোধ করেন।
পরিচয় পেশ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরও ছিলেন রাষ্ট্রপতি আদালতের উপ-চেয়ারম্যান শেখ হামদান বিন মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা শেখ মোহাম্মদ বিন হামাদ বিন তাহনুন আল নাহিয়ান, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী রিম বিনতে ইব্রাহিম আল হাশিমি, প্রতিমন্ত্রী নৌরা আল কাবি, রাষ্ট্রপতির কৌশলগত বিষয়ক কার্যালয়ের চেয়ারম্যান এবং আবুধাবি নির্বাহী কার্যালয়ের চেয়ারম্যান ড. আহমেদ মুবারক আল মাজরোয়ী এবং বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয়পত্র পেশ করেছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ। বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বাংলাদেশসহ আরও কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে তিনি পরিচয়পত্র পেশ করেন। এ উপলক্ষে সেদিন প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে এক অনাড়ম্বর আনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এই দিন অন্য যেসব দেশের রাষ্ট্রদূতেরা পরিচয়পত্র পেশ করেন সেসব দেশগুলো হলো তুরস্ক, স্পেন, জর্জিয়া, গুয়াতেমালা, দক্ষিণ সুদান, রুবেল, তিমুর-লেস্তে, টুভালু, ইসরায়েল, পানামা ও চাদ।
অনুষ্ঠানে আমিরাতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে উপ রাষ্ট্রপতি, উপ প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতির আদালতের চেয়ারম্যান শেখ মনসুর বিন জায়েদ আল নাহিয়ান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পরিচয় পেশ অনুষ্ঠানে আমিরাতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে এক সংক্ষিপ্ত মতবিনিময়ের সুযোগে দেশটিতে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি তার (রাষ্ট্রপতি) সদয় অনুভূতির জন্য রাষ্ট্রদূত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা তুলে ধরার পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ, দৃঢ় ও দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের ভিত্তিতে চলমান সহযোগিতা আরো জোরদার করার বিষয়ে বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
দুই দেশের জনগণের জন্য শান্তি কামনা করে রাষ্ট্রপতি শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান সাগ্রহে আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের জন্য সমৃদ্ধি বয়ে আনবে। তিনি একইসঙ্গে, বন্ধুত্বপূর্ণ দুই দেশের স্বার্থের উন্নয়নে পারস্পরিক সহযোগিতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধির প্রতি তার আগ্রহও জ্ঞাপন করেন। সবশেষে তিনি তাঁর শুভ কামনা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে পৌঁছানোর জন্য রাষ্ট্রদূতকে অনুরোধ করেন।
পরিচয় পেশ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরও ছিলেন রাষ্ট্রপতি আদালতের উপ-চেয়ারম্যান শেখ হামদান বিন মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতির উপদেষ্টা শেখ মোহাম্মদ বিন হামাদ বিন তাহনুন আল নাহিয়ান, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী রিম বিনতে ইব্রাহিম আল হাশিমি, প্রতিমন্ত্রী নৌরা আল কাবি, রাষ্ট্রপতির কৌশলগত বিষয়ক কার্যালয়ের চেয়ারম্যান এবং আবুধাবি নির্বাহী কার্যালয়ের চেয়ারম্যান ড. আহমেদ মুবারক আল মাজরোয়ী এবং বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
এই নির্বাচন শুধু একটি শহরের নেতৃত্ব বদলে দেয়নি, এটি বদলে দিয়েছে রাজনৈতিক বাস্তবতা ও কল্পনার সীমানা। নিউইয়র্ক—যে শহরকে বলা হয় বিশ্বের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক রাজধানী, যেখানে ইসরায়েলের বাইরে সবচেয়ে বড় ইহুদি জনগোষ্ঠী বাস করে।
বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রবাসীদের জন্য এক বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্প।
কুয়েতে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কুয়েতপ্রবাসী লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
একটা মৃত্যু চেয়েছি— নীরব, নিরুচ্চার, যেখানে শব্দেরা আর খোঁচা দেবে না, প্রশ্নেরা চোখে চোখ রাখবে না আর।