মাহবুব সরকার, আবুধাবি থেকে
উৎসবমূখর পরিবেশ ও বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে উদ্যাপিত হয়েছে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস।
এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল ‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’।
বুধবার (১৮ডিসেম্বর) দূতাবাস ভবনে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত মিশন প্রধান মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। পরিচালনা করেন শ্রম সচিব লুৎফন নাহার নাজিম।
দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালায় ছিল-রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা প্রদত্ত বাণী পাঠ, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, মুক্ত আলোচনা, কৃতী প্রবাসীদের সম্মাননা, পুরস্কার বিতরণী এবং প্রবাসী শিল্পীদের অংমগ্রহণে নৃত্য ও সংগীত পরিবেশনা।
অনুষ্ঠানে বাণী পাঠ করেন কাউন্সেলর (শ্রম) হাজেরা সাব্বির হোসেন, কাউন্সেলর (পাসপোর্ট) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, প্রথম সচিব (কনস্যুলার) এস এম মাযহারুল ইসলাম।
আলোচনা পর্বে প্রবাসীদের পক্ষে মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জাকির হোসেন খতিব, ব্যবসায়ী আলহাজ আবুল বশর, প্রকৌশলী মফিজুল, দিদারুল আলম, প্রকৌশলী নিজাম, প্রকৌশলী আহমেদ, প্রকৌশলী নিজাম এবং প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী প্রমুখ।
সমাপনী বক্তব্যে ভারপ্রাপ্ত মিশন প্রধান মোহাম্মদ মিজানুর রহমান প্রবাসীদের সেবার মান আরও বৃদ্ধি করা হবে বলে আশ্বস্ত করেন।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, দেশের ভাবমূর্তি রক্ষা করা প্রত্যেক প্রবাসীর কর্তব্য।
এ ছাড়া, তিনি তার বক্তব্যে বাংলাদেশের উন্নয়নে প্রবাসীদের ভূমিকা ও রেমিট্যান্স প্রেরণে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রবাসীদের অবদান নিয়ে আলোকপাত করেন।
অনুষ্ঠানে দূতাবাসের শ্রম মিনিষ্টার আব্দুল আউয়াল ও অন্য কর্মকর্তা–কর্মচারী, আমিরাতপ্রবাসী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ আজিজুল হক, নুর মোহাম্মদ, প্রকৌশলী মিজানুর রহমান সোহেল, প্রকৌশলী লুৎফর রহমানসহ বাংলাদেশি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারাসহ বিপুলসংখ্যক প্রবাসী উপস্থিত ছিলেন।
উৎসবমূখর পরিবেশ ও বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে উদ্যাপিত হয়েছে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস।
এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল ‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’।
বুধবার (১৮ডিসেম্বর) দূতাবাস ভবনে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত মিশন প্রধান মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। পরিচালনা করেন শ্রম সচিব লুৎফন নাহার নাজিম।
দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালায় ছিল-রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা ও প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা প্রদত্ত বাণী পাঠ, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, মুক্ত আলোচনা, কৃতী প্রবাসীদের সম্মাননা, পুরস্কার বিতরণী এবং প্রবাসী শিল্পীদের অংমগ্রহণে নৃত্য ও সংগীত পরিবেশনা।
অনুষ্ঠানে বাণী পাঠ করেন কাউন্সেলর (শ্রম) হাজেরা সাব্বির হোসেন, কাউন্সেলর (পাসপোর্ট) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, প্রথম সচিব (কনস্যুলার) এস এম মাযহারুল ইসলাম।
আলোচনা পর্বে প্রবাসীদের পক্ষে মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জাকির হোসেন খতিব, ব্যবসায়ী আলহাজ আবুল বশর, প্রকৌশলী মফিজুল, দিদারুল আলম, প্রকৌশলী নিজাম, প্রকৌশলী আহমেদ, প্রকৌশলী নিজাম এবং প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী প্রমুখ।
সমাপনী বক্তব্যে ভারপ্রাপ্ত মিশন প্রধান মোহাম্মদ মিজানুর রহমান প্রবাসীদের সেবার মান আরও বৃদ্ধি করা হবে বলে আশ্বস্ত করেন।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, দেশের ভাবমূর্তি রক্ষা করা প্রত্যেক প্রবাসীর কর্তব্য।
এ ছাড়া, তিনি তার বক্তব্যে বাংলাদেশের উন্নয়নে প্রবাসীদের ভূমিকা ও রেমিট্যান্স প্রেরণে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রবাসীদের অবদান নিয়ে আলোকপাত করেন।
অনুষ্ঠানে দূতাবাসের শ্রম মিনিষ্টার আব্দুল আউয়াল ও অন্য কর্মকর্তা–কর্মচারী, আমিরাতপ্রবাসী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ আজিজুল হক, নুর মোহাম্মদ, প্রকৌশলী মিজানুর রহমান সোহেল, প্রকৌশলী লুৎফর রহমানসহ বাংলাদেশি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারাসহ বিপুলসংখ্যক প্রবাসী উপস্থিত ছিলেন।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির মিন্টোতে নতুন রূপে সাজানো বাংলাদেশি মালিকানাধীন কেমিস্ট ডিসকাউন্ট সেন্টারের কার্যক্রম আবার শুরু হয়েছে।
সভায় নির্বাচনের প্রস্তুতি, কার্যক্রমের সুষ্ঠু পরিচালনা, সদস্যদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং কমিউনিটির ঐক্য ও সহযোগিতা জোরদারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
ম্যাকোয়ারি ইউনিভার্সিটি কলেজ গত এক দশকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষার একটি বিশ্বস্ত গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। দশ বছর পূর্তিতে এইচবিডি সার্ভিসেসের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ায় প্রতিষ্ঠানটির আন্তর্জাতিক শিক্ষাক্ষেত্রে অংশীদারত্বের নতুন অধ্যায় সূচনা করেছে।
এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল জনপ্রিয় বেশ কিছু খেলা—ক্যারম, লুডু, ডার্ট, দাবা, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন, ক্রিকেট ও ফুটবল। প্রতিটি ইভেন্টে ছিল অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাস, প্রতিযোগিতার উত্তেজনা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ। খেলোয়াড়দের দক্ষতা ও স্পোর্টসম্যানশিপ দর্শকদের মুগ্ধ করেছে প্রতিটি ম্যাচে।