কাজী ইনসানুল হক, টোকিও, জাপান
মনে আছে ৭ বছরের ছোট্ট মেয়ে ওশিনের কথা। উনিশ দশকের গোড়ার দিকে জাপানের গ্রামাঞ্চলে চরম দারিদ্র্যে বেড়ে ওঠা এক ছোট্ট মেয়ে ওশিন। যে অসংখ্য ব্যক্তিগত বাধা বিপত্তি সহ্য করার পরেও জীবনে সফল হয় ও শেষ পর্যন্ত একটি সুপারমার্কেট চেইনের একজন সফল মালিক হয়ে ওঠে।
১৯৮৩-৮৪ সালে সুগাকো হাশিদার লেখা জাপানি টেলিভিশনের এই ‘ডোরামা’ একযোগে প্রচারিত হয়েছিল বেশ কয়েকটি দেশে। সর্বকালের সর্বাধিক দেখা টিভি শোগুলোর মধ্যে একটি যা জাপানের গন্ডি পেরিয়ে ৬০টি দেশে সম্প্রচারিত হয়েছিল।
এই টিভিশো প্রচলিত একঘেয়ে প্লট থেকে বেরিয়ে নতুনত্ব নিয়ে এসেছিল টেলিভিশন জগতে, পুরো পৃথিবীর মানুষ যাকে ভালোবেসেছিল। এটি ছিল একটি এশিয়ান গ্লোবাল ব্লকবাস্টার।
একটি টিভি চরিত্র কীভাবে মানুষের মনে দাগ কাটতে পারে তা ‘ওশিন’ দেখিয়েছিল। ‘ওশিন’ টিভি পর্দা থেকে বেরিয়ে হয়ে উঠেছিল মানুষের ঘরের সদস্য।
সম্প্রতি জাপানের বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়ে এসেছিলেন জাপানের ইতিহাসের সেরা ধারাবাহিক ওশিনখ্যাত অভিনেত্রী কোবায়াশি আয়াকো। ৭ বছরের সেই শিশু ওশিন এখনকার পঞ্চাশোর্ধ আয়াকো সান। ওশিন দেখে কাঁদেননি এমন কেউ নেই। আমাদের বাবা–মা, ভাইবোন, পুরো পরিবার, জাপান চেনার আগে আমরা ওশিন দেখে জাপানকে চিনেছি।
সেই জনপ্রিয় অভিনেত্রী চোখের সামনে। রাস্ট্রদূত দাউদ আলী পরিচয় করিয়ে দিলেন। জনপ্রিয়তার চাপ যে কী মারাত্মক টের পেলাম। ওশিনখ্যাত কোবায়াশি আয়াকোর সাথে পরিচয়পর্ব শেষ করে দূজন পরিচিত বোনকে তাঁর কথা বললাম। ওরা ছুটে এল। তারপরের ঘটনা বলার নয়। প্রবাসীদের ঢল নামল অভিনেত্রী কোবায়াশি আয়াকোর সাথে ছবি তোলার আয়োজনে। আমি যতই বলছি, তিনি প্রফেশনাল। কোবায়াশি আয়াকো হাসতে হাসতে বললেন না না।
সুযোগ বুঝে প্রশ্ন করলাম,বাংলাদেশকে চেনেন?
মোহময়ী হাসিতে কোবায়াশি আয়াকো জানালেন, বাংলাদেশের নাম জানি, তবে দূতাবাসের আমন্ত্রণ পেয়ে নতুন করে বাংলাদেশের বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। বাংলাদেশের অনেকেই আমার ওশিন চরিত্রের অভিনয় দেখেছে জেনে ভালো লাগছে।
‘ওশিন’ সম্মন্ধে বলা হয়, প্রেম, ত্যাগ, সহিষ্ণুতা ও ক্ষমার সর্বজনীন মূল্যবোধের জন্য এটি একটি সফল বিশ্ব টিভি শো। ওশিন শত কষ্টের মাঝে তাঁর শক্তি এবং দৃঢ়তার কারণে এত মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে।
মনে আছে ৭ বছরের ছোট্ট মেয়ে ওশিনের কথা। উনিশ দশকের গোড়ার দিকে জাপানের গ্রামাঞ্চলে চরম দারিদ্র্যে বেড়ে ওঠা এক ছোট্ট মেয়ে ওশিন। যে অসংখ্য ব্যক্তিগত বাধা বিপত্তি সহ্য করার পরেও জীবনে সফল হয় ও শেষ পর্যন্ত একটি সুপারমার্কেট চেইনের একজন সফল মালিক হয়ে ওঠে।
১৯৮৩-৮৪ সালে সুগাকো হাশিদার লেখা জাপানি টেলিভিশনের এই ‘ডোরামা’ একযোগে প্রচারিত হয়েছিল বেশ কয়েকটি দেশে। সর্বকালের সর্বাধিক দেখা টিভি শোগুলোর মধ্যে একটি যা জাপানের গন্ডি পেরিয়ে ৬০টি দেশে সম্প্রচারিত হয়েছিল।
এই টিভিশো প্রচলিত একঘেয়ে প্লট থেকে বেরিয়ে নতুনত্ব নিয়ে এসেছিল টেলিভিশন জগতে, পুরো পৃথিবীর মানুষ যাকে ভালোবেসেছিল। এটি ছিল একটি এশিয়ান গ্লোবাল ব্লকবাস্টার।
একটি টিভি চরিত্র কীভাবে মানুষের মনে দাগ কাটতে পারে তা ‘ওশিন’ দেখিয়েছিল। ‘ওশিন’ টিভি পর্দা থেকে বেরিয়ে হয়ে উঠেছিল মানুষের ঘরের সদস্য।
সম্প্রতি জাপানের বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়ে এসেছিলেন জাপানের ইতিহাসের সেরা ধারাবাহিক ওশিনখ্যাত অভিনেত্রী কোবায়াশি আয়াকো। ৭ বছরের সেই শিশু ওশিন এখনকার পঞ্চাশোর্ধ আয়াকো সান। ওশিন দেখে কাঁদেননি এমন কেউ নেই। আমাদের বাবা–মা, ভাইবোন, পুরো পরিবার, জাপান চেনার আগে আমরা ওশিন দেখে জাপানকে চিনেছি।
সেই জনপ্রিয় অভিনেত্রী চোখের সামনে। রাস্ট্রদূত দাউদ আলী পরিচয় করিয়ে দিলেন। জনপ্রিয়তার চাপ যে কী মারাত্মক টের পেলাম। ওশিনখ্যাত কোবায়াশি আয়াকোর সাথে পরিচয়পর্ব শেষ করে দূজন পরিচিত বোনকে তাঁর কথা বললাম। ওরা ছুটে এল। তারপরের ঘটনা বলার নয়। প্রবাসীদের ঢল নামল অভিনেত্রী কোবায়াশি আয়াকোর সাথে ছবি তোলার আয়োজনে। আমি যতই বলছি, তিনি প্রফেশনাল। কোবায়াশি আয়াকো হাসতে হাসতে বললেন না না।
সুযোগ বুঝে প্রশ্ন করলাম,বাংলাদেশকে চেনেন?
মোহময়ী হাসিতে কোবায়াশি আয়াকো জানালেন, বাংলাদেশের নাম জানি, তবে দূতাবাসের আমন্ত্রণ পেয়ে নতুন করে বাংলাদেশের বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। বাংলাদেশের অনেকেই আমার ওশিন চরিত্রের অভিনয় দেখেছে জেনে ভালো লাগছে।
‘ওশিন’ সম্মন্ধে বলা হয়, প্রেম, ত্যাগ, সহিষ্ণুতা ও ক্ষমার সর্বজনীন মূল্যবোধের জন্য এটি একটি সফল বিশ্ব টিভি শো। ওশিন শত কষ্টের মাঝে তাঁর শক্তি এবং দৃঢ়তার কারণে এত মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে।
মনীষী ওকাকুরা দুবার ভারতবর্ষ ভ্রমণ করে ভারতকে আবিষ্কার করেছিলেন একবার ১৯০২ সালে এবং আরেকবার ১৯১২ সালে। অন্যদিকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৬ থেকে ১৯২৯ সালের মধ্যে পাঁচবার জাপান ভ্রমণ করে জাপানকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। দুজন-দুজনের চিন্তাদ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছেন।
সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার এক ঝাঁক এনথুসিয়াস্টিক ডাক্তারদের সাথে আমি হোয়াটসঅ্যাপে একটা গ্রুপে জড়িত। সেদিন দেখলাম সোনার বাংলা ফাউন্ডেশন বাপ্পা মজুমদারকে আনছে, ফান্ডরাইজ করবে দেশে গরিব রোগীদের ডায়ালাইসিস সেবা দেওয়ার জন্য।
১৯৮৩-৮৪ সালে সুগাকো হাশিদার লেখা জাপানি টেলিভিশনের এই ‘ডোরামা’ একযোগে প্রচারিত হয়েছিল বেশ কয়েকটি দেশে। সর্বকালের সর্বাধিক দেখা টিভি শোগুলোর মধ্যে একটি যা জাপানের গন্ডি পেরিয়ে ৬০টি দেশে সম্প্রচারিত হয়েছিল।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের রাজধানী সিডনির ইঙ্গেলবার্নে জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে স্টার পার্টনার্স ইঙ্গেলবার্ন তাদের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করেছে।