বিডিজেন ডেস্ক
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন করেছে। এ উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিশ্ব মেধাস্বত্ত্ব সম্পদ সংস্থার (WIPO) সদর দপ্তরে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে স্বাগতিক সুইজারল্যান্ড সরকারের প্রতিনিধি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, জাতিসংঘ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কূটনীতিক, শিক্ষাবিদ, সরকারী কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যরা যোগ দেন। বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যবহ সাজে সাজানো মনোমুগ্ধকর এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রায় ৪০০ অতিথি উপস্থিত ছিলেন। অভ্যাগতদের ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশি খাবার পরিবেশন করা হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশের গণ–মানুষের প্রত্যাশার ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ করছে। তিনি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার বীরত্ব ও আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করেন।
তিনি বহুপক্ষীয় কূটনীতিতে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন জেনেভার বিভিন্ন সাফল্যের ও অগ্রণী ভূমিকার কথাও তুলে ধরেন। উন্নয়নশীল অর্থনীতি, বিকাশমান মধ্যবিত্ত ও শক্তিশালী আন্তর্জাতিক যোগাযোগকাঠামো বিবেচনায় বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য তিনি উপস্থিত বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদেরকে আহ্বান জানান।
এর আগে গত ২৬ মার্চ স্থায়ী মিশনে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপিত হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্থায়ী মিশনের মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি। এরপর জুলাই ২০২৪–এর ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে উপজীব্য করে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, ১৯৭১ সালের শহীদ, ২০২৪–এর জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মিশনের কর্মকর্তা ও বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে এক উন্মুক্ত আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়। বিজ্ঞপ্তি
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন করেছে। এ উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিশ্ব মেধাস্বত্ত্ব সম্পদ সংস্থার (WIPO) সদর দপ্তরে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে স্বাগতিক সুইজারল্যান্ড সরকারের প্রতিনিধি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, জাতিসংঘ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কূটনীতিক, শিক্ষাবিদ, সরকারী কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যরা যোগ দেন। বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যবহ সাজে সাজানো মনোমুগ্ধকর এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রায় ৪০০ অতিথি উপস্থিত ছিলেন। অভ্যাগতদের ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশি খাবার পরিবেশন করা হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশের গণ–মানুষের প্রত্যাশার ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ করছে। তিনি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার বীরত্ব ও আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করেন।
তিনি বহুপক্ষীয় কূটনীতিতে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন জেনেভার বিভিন্ন সাফল্যের ও অগ্রণী ভূমিকার কথাও তুলে ধরেন। উন্নয়নশীল অর্থনীতি, বিকাশমান মধ্যবিত্ত ও শক্তিশালী আন্তর্জাতিক যোগাযোগকাঠামো বিবেচনায় বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য তিনি উপস্থিত বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদেরকে আহ্বান জানান।
এর আগে গত ২৬ মার্চ স্থায়ী মিশনে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপিত হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্থায়ী মিশনের মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি। এরপর জুলাই ২০২৪–এর ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে উপজীব্য করে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন, ১৯৭১ সালের শহীদ, ২০২৪–এর জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মিশনের কর্মকর্তা ও বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে এক উন্মুক্ত আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়। বিজ্ঞপ্তি
এই নির্বাচন শুধু একটি শহরের নেতৃত্ব বদলে দেয়নি, এটি বদলে দিয়েছে রাজনৈতিক বাস্তবতা ও কল্পনার সীমানা। নিউইয়র্ক—যে শহরকে বলা হয় বিশ্বের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক রাজধানী, যেখানে ইসরায়েলের বাইরে সবচেয়ে বড় ইহুদি জনগোষ্ঠী বাস করে।
বাহরাইনে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রবাসীদের জন্য এক বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্প।
কুয়েতে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কুয়েতপ্রবাসী লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
একটা মৃত্যু চেয়েছি— নীরব, নিরুচ্চার, যেখানে শব্দেরা আর খোঁচা দেবে না, প্রশ্নেরা চোখে চোখ রাখবে না আর।