বদরুজ্জামান জামান, প্যারিস থেকে
ষাটের দশকের অন্যতম কবি ও গীতিকার প্রয়াত জাহিদুল হককে নিয়ে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘স্মৃতিতে স্মরণে জাহিদুল হক’ শীর্ষক অনুষ্ঠান।
রোববার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় প্যারিসের স্টুডিও ব্লুতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে 'অক্ষর'।
মুনির কাদেরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠান শুরু হয় সাইফুল ইসলামের কন্ঠে কবির লেখা একগুচ্ছ জনপ্রিয় কবিতা আবৃত্তির মাধ্যমে।
কবির পরিচিতি পাঠ করেন মুনির কাদের। কবিকে নিবেদিত স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন বদরুজ্জামান জামান, লোকমান আহমেদ আপন এবং রেজাউল হায়দার চৌধুরী, মেরি হাওলাদার।
কবির লেখা জনপ্রিয় কবিতার মধ্য থেকে পাঠ করেন আবু বকর আল আমিন, খালেদুর রহমান সাগর ও সোয়েব মোজাম্মেল প্রমূখ।
কবির লেখা জনপ্রিয় সংগীত পরিবেশন করেন ইসরাত ফ্লোরা, মৌসুমী ভট্টাচার্য ও কুমকুম সাঈদা। কিবোর্ডে ছিলেন অমিত বড়ুয়া।
কবিকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন আনা ইসলাম।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসনাত জাহান, সংগীতশিল্পী আরিফ রানা, সাংবাদিক রাকিবুল ইসলাম, জিয়াউর রহমান হৃদয়, মেহেদী, রামিসা বাতুল, বিক্রম চক্রবর্তী, ডালিয়া চৌধুরী প্রমূখ।
অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন হাসনাত জাহান।
জাহিদুল হক কবি হিসেবে যেমন গীতিকবি হিসেবেও তিনি ছিলেন অনন্য। তার লেখা অনেক গান জনপ্রিয়তা পেয়েছে। উচ্চকণ্ঠের বিপরীতে সংবেদী অথচ সবল উচ্চারণ তাকে বাংলা কবিতাভুবনে বিশিষ্ট স্থান দান করেছিল। কবিতা ছাড়াও প্রবন্ধ ও গল্পেও তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত।
শিল্পমানের দিক থেকে কবি জাহিদুল হক ছিলেন একজন আধুনিক বাংলা কবি ও গীতিকার। তিনি ছন্দ দিয়ে আধুনিক কবিতা লিখে গেছেন। এই নিভৃতচারী কবি ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন সজ্জন মানুষ আর কবি ও গীতিকার হিসেবে ছিলেন বিশিষ্টতায় মণ্ডিত।
তাঁর রাজনৈতিক বিশ্বাস ছিল, কিন্তু তাঁর হৃদয়জুড়ে ছিল পুরো বাংলাদেশ। তিনি বড় মানুষ, বড় কবি ও বড় গীতিকার। স্বভাবসুলভ সারল্য দিয়ে তিনি মানুষকে কাছে টেনেছেন। তিনি হৃদয় নিঙড়িয়ে রচনা করেছেন, ‘আমার এ দুটি চোখ পাথর তো নয় তবু কেন ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায়’–এর মতো অসম্ভব জনপ্রিয় গান।
উল্লেখ্য, কবি ও গীতিকার জাহিদুল হক ২০২৪ সালের ১৫ জানুয়ারি ৭৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।
ষাটের দশকের অন্যতম কবি ও গীতিকার প্রয়াত জাহিদুল হককে নিয়ে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘স্মৃতিতে স্মরণে জাহিদুল হক’ শীর্ষক অনুষ্ঠান।
রোববার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় প্যারিসের স্টুডিও ব্লুতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে 'অক্ষর'।
মুনির কাদেরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠান শুরু হয় সাইফুল ইসলামের কন্ঠে কবির লেখা একগুচ্ছ জনপ্রিয় কবিতা আবৃত্তির মাধ্যমে।
কবির পরিচিতি পাঠ করেন মুনির কাদের। কবিকে নিবেদিত স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন বদরুজ্জামান জামান, লোকমান আহমেদ আপন এবং রেজাউল হায়দার চৌধুরী, মেরি হাওলাদার।
কবির লেখা জনপ্রিয় কবিতার মধ্য থেকে পাঠ করেন আবু বকর আল আমিন, খালেদুর রহমান সাগর ও সোয়েব মোজাম্মেল প্রমূখ।
কবির লেখা জনপ্রিয় সংগীত পরিবেশন করেন ইসরাত ফ্লোরা, মৌসুমী ভট্টাচার্য ও কুমকুম সাঈদা। কিবোর্ডে ছিলেন অমিত বড়ুয়া।
কবিকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন আনা ইসলাম।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসনাত জাহান, সংগীতশিল্পী আরিফ রানা, সাংবাদিক রাকিবুল ইসলাম, জিয়াউর রহমান হৃদয়, মেহেদী, রামিসা বাতুল, বিক্রম চক্রবর্তী, ডালিয়া চৌধুরী প্রমূখ।
অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন হাসনাত জাহান।
জাহিদুল হক কবি হিসেবে যেমন গীতিকবি হিসেবেও তিনি ছিলেন অনন্য। তার লেখা অনেক গান জনপ্রিয়তা পেয়েছে। উচ্চকণ্ঠের বিপরীতে সংবেদী অথচ সবল উচ্চারণ তাকে বাংলা কবিতাভুবনে বিশিষ্ট স্থান দান করেছিল। কবিতা ছাড়াও প্রবন্ধ ও গল্পেও তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত।
শিল্পমানের দিক থেকে কবি জাহিদুল হক ছিলেন একজন আধুনিক বাংলা কবি ও গীতিকার। তিনি ছন্দ দিয়ে আধুনিক কবিতা লিখে গেছেন। এই নিভৃতচারী কবি ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন সজ্জন মানুষ আর কবি ও গীতিকার হিসেবে ছিলেন বিশিষ্টতায় মণ্ডিত।
তাঁর রাজনৈতিক বিশ্বাস ছিল, কিন্তু তাঁর হৃদয়জুড়ে ছিল পুরো বাংলাদেশ। তিনি বড় মানুষ, বড় কবি ও বড় গীতিকার। স্বভাবসুলভ সারল্য দিয়ে তিনি মানুষকে কাছে টেনেছেন। তিনি হৃদয় নিঙড়িয়ে রচনা করেছেন, ‘আমার এ দুটি চোখ পাথর তো নয় তবু কেন ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায়’–এর মতো অসম্ভব জনপ্রিয় গান।
উল্লেখ্য, কবি ও গীতিকার জাহিদুল হক ২০২৪ সালের ১৫ জানুয়ারি ৭৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে সাড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অস্ট্রেলিয়ার ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি নাইট– গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন ২০২৫’ এবং প্রতিষ্ঠার ১৫ বছর উদযাপন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এবারই প্রথম বর্তমান কার্যকরি পরিষদের উদ্যোগে এতবড় আয়োজন করা হয়।
কাতারে বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান দিগন্ত এক্সপ্রেস কন্ট্রাক্টিং অ্যান্ড হসপিটালিটি কোম্পানির সপ্তম বর্ষপূর্তি উদ্যাপন করা হয়েছে। সম্প্রতি কাতারের বাণিজ্যিক এলাকা নাজমার এয়ারপোর্ট রোড সংলগ্ন স্টিগেনবার্গার হোটেলের বল রুমে জমকালো এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মামুনি, আম্মা, মা, আম্মি, মাম্মি, মাতৃ, মাদার—সব আদুরে নাম গায়ে মেখে ক্যানসাসের অগাস্টা শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে একঝাঁক মায়ের ব্যতিক্রমী আয়োজন ‘বেস্ট মম এভার’। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যানসাস রাজ্যের ছায়াঘেরা অগাস্টায় পরিবার নিয়ে গত রোববার (১১ মে) সকাল থেকে মায়েরা অনুষ্ঠানস্থলে আসতে থাকেন।
বাংলাদেশ-জাপান ৬ষ্ঠ ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) জাপানের রাজধানী টোকিওতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলোচনায় বাংলাদেশ পক্ষের নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) রাষ্ট্রদূত মো. নজরুল ইসলাম এবং জাপান পক্ষের নেতৃত্ব দেন জাপানের পররাষ্ট্রবিষয়ক সিনিয়র উপমন্ত্রী আকাহোরি তাকেশি।