
বিডিজেন ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির পূর্ব ক্যাম্পবেলটাউন কমিউনিটি হলে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক মনোমুগ্ধকর গজলসন্ধ্যা। গত ২৩ আগস্ট (শনিবার) সুরের আবেশে ভরা এই অনুষ্ঠান প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য রূপ নেয় এক স্মরণীয় মিলনমেলায়।
গজল সন্ধ্যায় সংগীত পরিবেশন করেন রুমানা হক। তাঁর সঙ্গে ছিলেন শোহেল খান, বিজয় শাহা ও রুশনান। তাদের সমন্বিত পরিবেশনা শ্রোতাদের আবেগাপ্লুত করে তোলে। অনুষ্ঠানে রুমানা হক তাঁর গানের গুরু অপরিজিতা চক্রবর্তীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। অপরিজিতা চক্রবর্তী ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে শ্রোতাদের ধন্যবাদ জানান ও শিল্পীর সফলতা কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ক্যাম্বেলটাউন সিটি কাউন্সিলর ইব্রাহিম খলিল মাসুদ ও আশিকুর রহমান এশ।
প্রথমে বাড়িতে আয়োজনের পরিকল্পনা থাকলেও শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির পূর্বাভাসের কারণে অনুষ্ঠানটি কমিউনিটি হলে স্থানান্তর করা হয়। এতে অতিথিদের জন্য তৈরি হয় আরামদায়ক ও সুশৃঙ্খল পরিবেশ। বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠান শুরু হয়ে চলে অনেক রাত পর্যন্ত। মাগরিবের নামাজের পর নার্গিস, কান্তা, সুমি ও রিপার সৌজন্যে পরিবেশন করা হয় স্ন্যাকস ও চা।
শিল্পীদের সম্মান জানাতে এবং তাদের অনুপ্রাণিত করতে আয়োজক কমিটির পক্ষে রানা ইফতেখার আহমেদ বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানের শাড়ি স্পন্সর করে প্রিমিয়াম বাংলাদেশি ফ্যাশন হাউস “লাভিস (Lavish)”। সাউন্ড সিস্টেমে ছিলেন মাহদী এবং ক্যামেরায় অশোক অধিকারী।
এই গজলসন্ধ্যা প্রবাসী বাংলাদেশি সমাজে সাংস্কৃতিক বন্ধনকে আরও দৃঢ় করেছে বলে মত দেন সবাই। নৈশভোজ পরিবেশনের মাধ্যমে গজলসন্ধ্যার সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনির পূর্ব ক্যাম্পবেলটাউন কমিউনিটি হলে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক মনোমুগ্ধকর গজলসন্ধ্যা। গত ২৩ আগস্ট (শনিবার) সুরের আবেশে ভরা এই অনুষ্ঠান প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য রূপ নেয় এক স্মরণীয় মিলনমেলায়।
গজল সন্ধ্যায় সংগীত পরিবেশন করেন রুমানা হক। তাঁর সঙ্গে ছিলেন শোহেল খান, বিজয় শাহা ও রুশনান। তাদের সমন্বিত পরিবেশনা শ্রোতাদের আবেগাপ্লুত করে তোলে। অনুষ্ঠানে রুমানা হক তাঁর গানের গুরু অপরিজিতা চক্রবর্তীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। অপরিজিতা চক্রবর্তী ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে শ্রোতাদের ধন্যবাদ জানান ও শিল্পীর সফলতা কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ক্যাম্বেলটাউন সিটি কাউন্সিলর ইব্রাহিম খলিল মাসুদ ও আশিকুর রহমান এশ।
প্রথমে বাড়িতে আয়োজনের পরিকল্পনা থাকলেও শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির পূর্বাভাসের কারণে অনুষ্ঠানটি কমিউনিটি হলে স্থানান্তর করা হয়। এতে অতিথিদের জন্য তৈরি হয় আরামদায়ক ও সুশৃঙ্খল পরিবেশ। বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠান শুরু হয়ে চলে অনেক রাত পর্যন্ত। মাগরিবের নামাজের পর নার্গিস, কান্তা, সুমি ও রিপার সৌজন্যে পরিবেশন করা হয় স্ন্যাকস ও চা।
শিল্পীদের সম্মান জানাতে এবং তাদের অনুপ্রাণিত করতে আয়োজক কমিটির পক্ষে রানা ইফতেখার আহমেদ বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানের শাড়ি স্পন্সর করে প্রিমিয়াম বাংলাদেশি ফ্যাশন হাউস “লাভিস (Lavish)”। সাউন্ড সিস্টেমে ছিলেন মাহদী এবং ক্যামেরায় অশোক অধিকারী।
এই গজলসন্ধ্যা প্রবাসী বাংলাদেশি সমাজে সাংস্কৃতিক বন্ধনকে আরও দৃঢ় করেছে বলে মত দেন সবাই। নৈশভোজ পরিবেশনের মাধ্যমে গজলসন্ধ্যার সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বিয়াম নেতৃবৃন্দ জানান, এটি শুধুই একটি টুর্নামেন্ট নয় বরং মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে একতা, বন্ধুত্ব, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং সুস্থ প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরির বড় পদক্ষেপ। এই টুর্নামেন্ট মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতীক্ষিত একটি আয়োজন।
সিডনির নতুন শোরুমে রয়েছে শাড়ি, সালওয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি ও জুয়েলারিসহ ঐতিহ্যবাহী থেকে সমকালীন সব ধরনের পোশাকের সমৃদ্ধ সংগ্রহ। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বাংলাদেশি ফ্যাশন, রঙ ও শিল্পের সৌন্দর্য তুলে ধরতে জ্যোতি অস্ট্রেলিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আয়োজকদের প্রত্যাশা।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।