বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বাংলাদেশি আমেরিকান ব্যবসায়ীদের সংগঠন ‘আমেরিকা বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এবিসিসিআই) নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।
নতুন কমিটিতে আসিফ বারী টুটুল সভাপতি ও ফাহাদ সোলায়মান সাধারণ সম্পাদক এবং বিলাল চৌধুরী কোষাধ্যক্ষ মনোনীত হয়েছেন।
খবর বার্তা সংস্থা ইউনাইটেড নিউজ অব আমেরিকার (ইউএনএ)।
উল্লেখ্য, আমেরিকা বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত।
ইউএনএর খবর অনুযায়ী, সম্প্রতি নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের নবান্ন চাইনিজ রেষ্টুরেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে এবিসিসিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট গিয়াস আহমেদ সংগঠনের নতুন কার্যকরী কমিটির কর্মকর্তা ও সদস্যদের নাম ঘোষণা করে তাদের পরিচয় করিয়ে দেন।
এবিসিসিআইয়ের ২১ সদস্যের নির্বাহী কমিটি কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন: সভাপতি–আসেফ বারী টুটুল; সাধারণ সম্পাদক-ফাহাদ সোলায়মান ও কোষাধ্যক্ষ বিলাল চৌধুরী।
৪৫ সদস্যবিশিষ্ট পরিচালনা পরিষদে উল্লেখ্যযোগ্য ব্যবসায়ীদের মধ্যে রয়েছেন চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ, সদস্য যথাক্রমে হাসানুজ্জামান হাসান, আহমেদুল কবির বারো ভুইয়া, আজিজ আহমেদ, আবু হানিপ, এটর্নি মঈন চৌধুরী, জাকারিয়া মাসুদ জিকো, ফকরুল ইসলাম দেলোয়ার, তারেক হাসান খান, মুহাম্মদ আব্দুল কাদের ভূইয়া (শিশির), শাহরিয়ার রহমান, জাহিদ মিন্টু, এ কে এম ফজলুল হক, শাহ জে চৌধুরী, মোস্তাক আহমেদ, আতিকুল ইসলাম জাকির, আকিব হোসেন, মোহাম্মদ খালেক, মোহাম্মদ খলিলুর রহমান প্রমুখ।
কমিটি ঘোষণার পর শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সভাপতি আসেফ বারী টুটুল ও সাধারণ সম্পাদক ফাহাদ সোলায়মান প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন আনিসুল কবির জসির, জাকারিয়া মাসুদ জিকো, নূর আমিন, নুরুল আজিম, রিফাতি ফারুক, আলমগীর খান আলম, আতিকুল ইসলাম জাকির, মফিজুর রহমান, শাহ জে চৌধুরী, আসলাম হোসাইন প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে এবিসিসিআই প্রতিষ্ঠার কথা তুলে ধরে গিয়াস আহমেদ বলেন, আমরা আমেরিকান চেম্বারের সাথে কথা বলেছি, আমেরিকান চেম্বারের মেম্বারশিপ তখন আমরা নিয়েছিলাম এবং আমেরিকান চেম্বারের বর্তমান যিনি প্রেসিডেন্ট তাকে ‘আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ’ (অ্যামচ্যাম) গঠন করার জন্য আমরা অনুরোধ করি। আমরা যখন আমেরিকা-বাংলাদেশ চেম্বার গঠন করি তখন বাংলাদেশে কোনো ধরনের চেম্বার অব কমার্সের কার্যক্রম ছিল না। আমরা কয়েকটি সভাও করেছি। কিন্তু প্রেসিডেন্ট তখন বলেছেন, বাংলাদেশে তারা অ্যামচ্যাম গঠন করতে চান না, কারণ বাংলাদেশে আমেরিকানদের কোন বিজনেস নেই। আজ থেকে ২০ বছর আগে বাংলাদেশে আমেরিকানদের তেমন কোনো বিজনেস ছিল না। সে কারনে অ্যামচ্যাম গঠন করার জন্য তিনি রাজি হননি।
পরবর্তীতে আমাদের অনুরোধে অ্যামচ্যাম গঠিত হয়েছে এবং বাংলাদেশে আমরা আমেরিকানদের নিয়ে এ ব্যাপারে কয়েকটি সভাও করেছি।
গিয়াস আহমেদ জানান, এবিসিসিআই পূর্ব থেকেই কার্যক্রম পরিচালনা করলেও এ বছরের ফোবানা সম্মেলন আয়োজনের পর থেকে সংগঠনটি বিশেষভাবে সক্রিয় হয়েছে। নিউইয়র্কের বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের নিয়ে আগে সংগঠনের কমিটি গঠিত হলেও এবার যুক্তরাষ্ট্রের অন্য ষ্টেটের ব্যবসায়ীদের সম্পৃক্ত করে একটি শক্তিশালী কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে।
তিনি জানান, এবিসিসিআইয়ের নতুন কমিটির উদ্যোগে আগামী ২৩ ডিসেম্বর ঢাকার বনানীর হোটেল শেরাটনে বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনারের আয়োজন করা হয়েছে। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের মধ্যে সেতুবন্ধন সৃষ্টি করাই এই আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য।
গিয়াস আহমেদ বলেন, ঢাকার শেরাটন হোটেলে বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনারে আমাদের লক্ষ্য হলো, ব্যবসায়িক উন্নয়নকে উৎসাহিত করা। অনাবাসী বাংলাদেশি (এনআরবি) হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়নে সাহায্য করার জন্য আমেরিকা ও বাংলাদেশের মধ্যে ব্যবসায়িক সেতু ও সংযোগ তৈরি করা। আমরা বাংলাদেশেও এবিসিসিআইয়ের একটি শাখা প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছি।
গিয়াস আহমেদ এ সময় বাংলাদেশে সাম্প্রতিক ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের তহবিলে ১ কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেন।
তিনি জানান, ডিসেম্বরে অন্তর্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের তহবিলে ১ কোটি টাকা অনুদান হিসেবে হস্তান্তর করা হবে।
গিয়াস আাহমেদ আরও বলেন, ২০০১ সালে আমরা এবিসিসিআই গঠন করেছিলাম। বাংলাদেশে আমরা ককাসের মাধ্যমে চট্টগ্রামে ইউনিভিার্সিটি ফর ওমেন প্রতিষ্ঠা করতে সহযোগিতা করেছিলাম। এটা এর আগে আরও কয়েকটি দেশ ভারত, নেপাল, পাকিস্তানও চেয়েছিল। কিন্তু আমরা চট্টগ্রামে এটা প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছি।
আর এবিসিসিআই শুধু বিদেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সুসম্পর্ক নিয়ে আলোচনায় ছিল না। আমরা বাংলাদেশে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার জন্যও লড়াই করেছি। আমরা স্বাধীনতার পক্ষে এবং আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেও কাজ করেছি। কারন বাংলাদেশে যদি গণতন্ত্র থাকে, ন্যায়বিচার থাকে তাহলে আমারা যারা প্রবাসে ব্যবসা করি আমাদের এ কার্যক্রম আরও সুফল হয়। ভিনদেশিরা আমাদেরকে সেভাবেই চিনবে।
আসেফ বারী টুটুল বলেন, নতুন কমিটির নেতৃত্বে আমেরিকা বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী সংগঠন হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আমাদের প্রচেষ্টায় আমেরিকার বিভিন্ন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের একটি যোগসূত্র তৈরি করতে আমরা সচেষ্ট থাকব। নভেম্বরে লাগোয়ার্ডিয়া ম্যারিয়টে নতুন কমিটির অভিষেক আয়োজন করা হবে।
ফাহাদ সোলায়মান বলেন, প্রবাসে থাকলেও আমাদের মন এবং মননে সব সময় বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্কিং সমৃদ্ধ করার আরও উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
সংগঠনের অন্যতম পরিচালক এনামুল হক এনাম জানান, বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন দুতাবাস কর্মকর্তা ও মিডিয়া কর্মীরা এই বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনারে উপস্থিত থাকবেন। ২৩ ডিসেম্বরের ঢাকার বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনারের মাধ্যমে আমরা ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের প্রচেষ্টাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাব।
বিলাল চৌধুরী বলেন, ইতিমধ্যে আমাদের কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের তহবিলে ৫ হাজার ডলার করে অর্থ প্রদান করেছেন। যার পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ডলার। আমরা এক কোটি টাকা বাংলাদেশের নতুন সরকারের হাতে তুলে দিতে সক্ষম হব।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বাংলাদেশি আমেরিকান ব্যবসায়ীদের সংগঠন ‘আমেরিকা বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এবিসিসিআই) নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।
নতুন কমিটিতে আসিফ বারী টুটুল সভাপতি ও ফাহাদ সোলায়মান সাধারণ সম্পাদক এবং বিলাল চৌধুরী কোষাধ্যক্ষ মনোনীত হয়েছেন।
খবর বার্তা সংস্থা ইউনাইটেড নিউজ অব আমেরিকার (ইউএনএ)।
উল্লেখ্য, আমেরিকা বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত।
ইউএনএর খবর অনুযায়ী, সম্প্রতি নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের নবান্ন চাইনিজ রেষ্টুরেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে এবিসিসিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট গিয়াস আহমেদ সংগঠনের নতুন কার্যকরী কমিটির কর্মকর্তা ও সদস্যদের নাম ঘোষণা করে তাদের পরিচয় করিয়ে দেন।
এবিসিসিআইয়ের ২১ সদস্যের নির্বাহী কমিটি কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন: সভাপতি–আসেফ বারী টুটুল; সাধারণ সম্পাদক-ফাহাদ সোলায়মান ও কোষাধ্যক্ষ বিলাল চৌধুরী।
৪৫ সদস্যবিশিষ্ট পরিচালনা পরিষদে উল্লেখ্যযোগ্য ব্যবসায়ীদের মধ্যে রয়েছেন চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ, সদস্য যথাক্রমে হাসানুজ্জামান হাসান, আহমেদুল কবির বারো ভুইয়া, আজিজ আহমেদ, আবু হানিপ, এটর্নি মঈন চৌধুরী, জাকারিয়া মাসুদ জিকো, ফকরুল ইসলাম দেলোয়ার, তারেক হাসান খান, মুহাম্মদ আব্দুল কাদের ভূইয়া (শিশির), শাহরিয়ার রহমান, জাহিদ মিন্টু, এ কে এম ফজলুল হক, শাহ জে চৌধুরী, মোস্তাক আহমেদ, আতিকুল ইসলাম জাকির, আকিব হোসেন, মোহাম্মদ খালেক, মোহাম্মদ খলিলুর রহমান প্রমুখ।
কমিটি ঘোষণার পর শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সভাপতি আসেফ বারী টুটুল ও সাধারণ সম্পাদক ফাহাদ সোলায়মান প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন আনিসুল কবির জসির, জাকারিয়া মাসুদ জিকো, নূর আমিন, নুরুল আজিম, রিফাতি ফারুক, আলমগীর খান আলম, আতিকুল ইসলাম জাকির, মফিজুর রহমান, শাহ জে চৌধুরী, আসলাম হোসাইন প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে এবিসিসিআই প্রতিষ্ঠার কথা তুলে ধরে গিয়াস আহমেদ বলেন, আমরা আমেরিকান চেম্বারের সাথে কথা বলেছি, আমেরিকান চেম্বারের মেম্বারশিপ তখন আমরা নিয়েছিলাম এবং আমেরিকান চেম্বারের বর্তমান যিনি প্রেসিডেন্ট তাকে ‘আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ’ (অ্যামচ্যাম) গঠন করার জন্য আমরা অনুরোধ করি। আমরা যখন আমেরিকা-বাংলাদেশ চেম্বার গঠন করি তখন বাংলাদেশে কোনো ধরনের চেম্বার অব কমার্সের কার্যক্রম ছিল না। আমরা কয়েকটি সভাও করেছি। কিন্তু প্রেসিডেন্ট তখন বলেছেন, বাংলাদেশে তারা অ্যামচ্যাম গঠন করতে চান না, কারণ বাংলাদেশে আমেরিকানদের কোন বিজনেস নেই। আজ থেকে ২০ বছর আগে বাংলাদেশে আমেরিকানদের তেমন কোনো বিজনেস ছিল না। সে কারনে অ্যামচ্যাম গঠন করার জন্য তিনি রাজি হননি।
পরবর্তীতে আমাদের অনুরোধে অ্যামচ্যাম গঠিত হয়েছে এবং বাংলাদেশে আমরা আমেরিকানদের নিয়ে এ ব্যাপারে কয়েকটি সভাও করেছি।
গিয়াস আহমেদ জানান, এবিসিসিআই পূর্ব থেকেই কার্যক্রম পরিচালনা করলেও এ বছরের ফোবানা সম্মেলন আয়োজনের পর থেকে সংগঠনটি বিশেষভাবে সক্রিয় হয়েছে। নিউইয়র্কের বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের নিয়ে আগে সংগঠনের কমিটি গঠিত হলেও এবার যুক্তরাষ্ট্রের অন্য ষ্টেটের ব্যবসায়ীদের সম্পৃক্ত করে একটি শক্তিশালী কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে।
তিনি জানান, এবিসিসিআইয়ের নতুন কমিটির উদ্যোগে আগামী ২৩ ডিসেম্বর ঢাকার বনানীর হোটেল শেরাটনে বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনারের আয়োজন করা হয়েছে। বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের মধ্যে সেতুবন্ধন সৃষ্টি করাই এই আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য।
গিয়াস আহমেদ বলেন, ঢাকার শেরাটন হোটেলে বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনারে আমাদের লক্ষ্য হলো, ব্যবসায়িক উন্নয়নকে উৎসাহিত করা। অনাবাসী বাংলাদেশি (এনআরবি) হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়নে সাহায্য করার জন্য আমেরিকা ও বাংলাদেশের মধ্যে ব্যবসায়িক সেতু ও সংযোগ তৈরি করা। আমরা বাংলাদেশেও এবিসিসিআইয়ের একটি শাখা প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছি।
গিয়াস আহমেদ এ সময় বাংলাদেশে সাম্প্রতিক ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের তহবিলে ১ কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেন।
তিনি জানান, ডিসেম্বরে অন্তর্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের তহবিলে ১ কোটি টাকা অনুদান হিসেবে হস্তান্তর করা হবে।
গিয়াস আাহমেদ আরও বলেন, ২০০১ সালে আমরা এবিসিসিআই গঠন করেছিলাম। বাংলাদেশে আমরা ককাসের মাধ্যমে চট্টগ্রামে ইউনিভিার্সিটি ফর ওমেন প্রতিষ্ঠা করতে সহযোগিতা করেছিলাম। এটা এর আগে আরও কয়েকটি দেশ ভারত, নেপাল, পাকিস্তানও চেয়েছিল। কিন্তু আমরা চট্টগ্রামে এটা প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছি।
আর এবিসিসিআই শুধু বিদেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সুসম্পর্ক নিয়ে আলোচনায় ছিল না। আমরা বাংলাদেশে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার জন্যও লড়াই করেছি। আমরা স্বাধীনতার পক্ষে এবং আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেও কাজ করেছি। কারন বাংলাদেশে যদি গণতন্ত্র থাকে, ন্যায়বিচার থাকে তাহলে আমারা যারা প্রবাসে ব্যবসা করি আমাদের এ কার্যক্রম আরও সুফল হয়। ভিনদেশিরা আমাদেরকে সেভাবেই চিনবে।
আসেফ বারী টুটুল বলেন, নতুন কমিটির নেতৃত্বে আমেরিকা বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী সংগঠন হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আমাদের প্রচেষ্টায় আমেরিকার বিভিন্ন ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের একটি যোগসূত্র তৈরি করতে আমরা সচেষ্ট থাকব। নভেম্বরে লাগোয়ার্ডিয়া ম্যারিয়টে নতুন কমিটির অভিষেক আয়োজন করা হবে।
ফাহাদ সোলায়মান বলেন, প্রবাসে থাকলেও আমাদের মন এবং মননে সব সময় বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্কিং সমৃদ্ধ করার আরও উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
সংগঠনের অন্যতম পরিচালক এনামুল হক এনাম জানান, বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন দুতাবাস কর্মকর্তা ও মিডিয়া কর্মীরা এই বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনারে উপস্থিত থাকবেন। ২৩ ডিসেম্বরের ঢাকার বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনারের মাধ্যমে আমরা ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনের প্রচেষ্টাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাব।
বিলাল চৌধুরী বলেন, ইতিমধ্যে আমাদের কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের তহবিলে ৫ হাজার ডলার করে অর্থ প্রদান করেছেন। যার পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ডলার। আমরা এক কোটি টাকা বাংলাদেশের নতুন সরকারের হাতে তুলে দিতে সক্ষম হব।
ষাটের দশকের অন্যতম কবি ও গীতিকার প্রয়াত জাহিদুল হককে নিয়ে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘স্মৃতিতে স্মরণে জাহিদুল হক’ শীর্ষক অনুষ্ঠান।
সুইডেনের স্টকহোমে বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে রোববার (২২ ডিসেম্বর) স্টকহোমের ফিতিয়া স্কুলের হলে আলোচনা সভা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
সৌদি আরবের বন্দরনগরী জেদ্দায় জাকজমকভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে বৃহত্তর নোয়াখালী সমিতির বার্ষিক আয়োজন ‘নোয়াখালী উৎসব ২০২৪’।
‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ প্রতিপাদ্যে জাতীয় প্রবাসী দিবস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উদ্যাপিত হয়েছে জর্ডানের রাজধানী আম্মানে।]