বিডিজেন ডেস্ক
দেশের বাইরের কোনো ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করা অনেকের স্বপ্ন। পড়াশোনা শেষে ভালো ক্যারিয়ার গড়তে উন্নত দেশগুলোতে পাড়ি জমান অনেকে। এ জন্য বছরের পর বছর ধরে পরিশ্রম করেন। সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হয়। এ কারণে নিজেকে যোগ্য করতে সবই করতে হয় শিক্ষার্থীদের।
তবে কয়েকটি ভুলের কারণে এত পরিশ্রম বৃথা যেতে পারে। এর মধ্যে একটি হলো আপনি কোথায় যাচ্ছেন এবং কী করতে যাচ্ছেন, সেসব নিয়ে সম্যক ধারণা না থাকা। বিভিন্ন মাধ্যমের সহায়তায় স্কলারশিপের উচ্চশিক্ষার জন্য চট করে আবেদন করে ফেলেন অনেকেই।
কিন্তু বিদেশে উচ্চশিক্ষা পাশের বাড়ির আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া নয়। এ জন্য আপনাকে উচ্চশিক্ষার আবেদন করার আগে মাথায় কিছু বিষয় রাখতেই হবে। আজ এসব নিয়েই থাকছে আলোচনা।
কোন দেশে পড়তে চান?
প্রথমেই ঠিক করতে হবে কোন দেশে যেতে চান। তারপর সে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কোর্স, শিক্ষাবৃত্তির সুযোগ, জীবন-যাপনের ব্যয়সহ নানা বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। সেই দেশে পরিচিত কেউ থাকলে তাঁর পরামর্শ নিতে পারেন।
জেনে নিতে পারেন সেই দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় তথ্য। এসব তথ্য ওয়েবসাইটে সহজেই পাওয়া যায়। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে খরচ কেমন তাও ধারনা পেয়ে যাবেন।
দেশ নির্বাচনের পর আপনাকে শহর/স্টেট নির্বাচন করতে হবে। মূলত শিক্ষাব্যবস্থা এবং খরচ দেখে বাছাইয়ের কাজটি করতে হবে। শিক্ষা ব্যবস্থা এবং আধুনিক জীবনমানের দিকে এগিয়ে আছে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ, কানাডা, মালয়েশিয়া, ইত্যাদি।
প্রোগ্রাম বাছাই করুন
কখন আবেদন শুরু করলে ভালো হবে, কী নিয়ে পড়লে লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন–এসব বিষয়ে চিন্তা করতে হবে। কিছু প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সময়সীমা নির্ধারণ থাকে না, তাই সেক্ষেত্রে তাড়াহুড়া না করলেও চলে। এতে আবেদনের ধাপও এগোনো যায় নিশ্চিন্তে।
এমন একটি কোর্স বেছে নিতে হবে, যা আপনার আগ্রহ এবং একাডেমিক, ব্যক্তিগত বা পেশাগত লক্ষ্য একসঙ্গে পূরণ করবে। এটি শুধু আপনার পড়ালেখার মনোযোগই টিকিয়ে রাখবে এমন নয়, আপনার বিদেশে থাকার অভিজ্ঞতা এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনাকেও উজ্জ্বল করবে।
কীভাবে পড়তে চান?
পার্ট-টাইম সময়ে পড়ালেখা করতে চান, নাকি ফুল-টাইম অধ্যয়ন করতে আগ্রহী–তার ওপর নির্ভর করে কোন বিশ্ববিদ্যালয় কী প্রোগ্রাম অফার করে সেটি যাচাই করতে হবে। অধ্যয়নকালে আপনার অর্জিত ক্রেডিট ও ডিগ্রি অর্জন লক্ষ্য পূরণে কতটা কাজে আসবে তা ভেবে দেখুন। কিছু ক্রেডিট বা যোগ্যতা অন্যান্য একাডেমিক প্রতিষ্ঠান দ্বারা স্বীকৃত নাও হতে পারে, তাই এটি আপনার সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারে।
বাছাইকৃত প্রোগ্রামের জন্য আপনার সামর্থ্য বা তহবিল আছে কি না দেখুন। প্রোগ্রামটি কোনো স্কলারশিপ বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করে কি না তা জানুন।
সব কাগজপত্র কি রয়েছে?
অবশ্যই বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। সেই সাথে বাংলাদেশে অর্জিত শিক্ষাগত যোগ্যতার সব সার্টিফিকেট, ভাষাগত দক্ষতা এবং আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণপত্র থাকতে হবে। আপনি যখন যে দেশে যাবেন তখন আপনাকে সে ভাষার দক্ষতা যাচাই স্কোরের ওপর ভিত্তি করে আপনি আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ কিংবা ভিসার জন্য নির্বাচিত হবেন। ভাষা শিখে রাখতে দারুণ কাজে দেবে।
বর্তমানে সারা-বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ইংরেজি দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষার নাম হল IELTS, GRE, GMAT, TOFEL ইত্যাদি। উপযুক্ত পরীক্ষার স্কোর দিয়ে আপনার স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করতে হবে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে লেটার অব রিকমেন্ডেশনকে বেশ গুরুত্বের সাথে দেখা হয়। মূলত আপনার সম্পর্কে জানে, আপনাকে ভালো চিনে এমন ২ থেকে ৩ জন ব্যক্তির কাছ থেকে রিকোমেন্ডেশন প্রয়োজন হবে। পরিচিত উচ্চপদস্থ ব্যক্তির কাছ থেকে আপনি রিকমেন্ডেশন লেটার নিতে পারেন। তাদের আগেই ঠিক করে রাখতে পারেন। কারা রিকমেন্ডেশন দিচ্ছে তা মূল ব্যাপার নয়। বরং কি লিখছে সেটা মূল ব্যাপার।
আপনি কেন বাছাইকৃত প্রোগ্রামে অধ্যয়ন করতে চান, কীভাবে দেশের উন্নতিতে অবদান রাখবেন এবং কীভাবে আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে মূল্যবান সম্পদ হয়ে উঠবেন, এসব স্টেটমেন্ট অব পারপাসে লিখতে হবে। বিদেশে অধ্যয়ন করার সুযোগ পেতে কিছুটা ভিন্নভাবে স্টেটমেন্ট অব পারপাস লিখলে উপকার হবে।
পুনরায় আবেদনপত্রটি পড়ুন
আবেদনপত্র অন্তত দুইবার যাচাই করা উচিত। পর্যাপ্ত সময় থাকলে, নতুন কাউকে দিয়ে পর্যালোচনা করুন। আগাম পরিকল্পনা করলে যেকোনো বিষয়ে নতুন কিছু যোগ করার সময় থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেজন্য আগে থেকে হাতে সময় রাখার কথা মনে রাখবেন।
দেশের বাইরের কোনো ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করা অনেকের স্বপ্ন। পড়াশোনা শেষে ভালো ক্যারিয়ার গড়তে উন্নত দেশগুলোতে পাড়ি জমান অনেকে। এ জন্য বছরের পর বছর ধরে পরিশ্রম করেন। সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হয়। এ কারণে নিজেকে যোগ্য করতে সবই করতে হয় শিক্ষার্থীদের।
তবে কয়েকটি ভুলের কারণে এত পরিশ্রম বৃথা যেতে পারে। এর মধ্যে একটি হলো আপনি কোথায় যাচ্ছেন এবং কী করতে যাচ্ছেন, সেসব নিয়ে সম্যক ধারণা না থাকা। বিভিন্ন মাধ্যমের সহায়তায় স্কলারশিপের উচ্চশিক্ষার জন্য চট করে আবেদন করে ফেলেন অনেকেই।
কিন্তু বিদেশে উচ্চশিক্ষা পাশের বাড়ির আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া নয়। এ জন্য আপনাকে উচ্চশিক্ষার আবেদন করার আগে মাথায় কিছু বিষয় রাখতেই হবে। আজ এসব নিয়েই থাকছে আলোচনা।
কোন দেশে পড়তে চান?
প্রথমেই ঠিক করতে হবে কোন দেশে যেতে চান। তারপর সে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কোর্স, শিক্ষাবৃত্তির সুযোগ, জীবন-যাপনের ব্যয়সহ নানা বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। সেই দেশে পরিচিত কেউ থাকলে তাঁর পরামর্শ নিতে পারেন।
জেনে নিতে পারেন সেই দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় তথ্য। এসব তথ্য ওয়েবসাইটে সহজেই পাওয়া যায়। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে খরচ কেমন তাও ধারনা পেয়ে যাবেন।
দেশ নির্বাচনের পর আপনাকে শহর/স্টেট নির্বাচন করতে হবে। মূলত শিক্ষাব্যবস্থা এবং খরচ দেখে বাছাইয়ের কাজটি করতে হবে। শিক্ষা ব্যবস্থা এবং আধুনিক জীবনমানের দিকে এগিয়ে আছে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ, কানাডা, মালয়েশিয়া, ইত্যাদি।
প্রোগ্রাম বাছাই করুন
কখন আবেদন শুরু করলে ভালো হবে, কী নিয়ে পড়লে লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন–এসব বিষয়ে চিন্তা করতে হবে। কিছু প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সময়সীমা নির্ধারণ থাকে না, তাই সেক্ষেত্রে তাড়াহুড়া না করলেও চলে। এতে আবেদনের ধাপও এগোনো যায় নিশ্চিন্তে।
এমন একটি কোর্স বেছে নিতে হবে, যা আপনার আগ্রহ এবং একাডেমিক, ব্যক্তিগত বা পেশাগত লক্ষ্য একসঙ্গে পূরণ করবে। এটি শুধু আপনার পড়ালেখার মনোযোগই টিকিয়ে রাখবে এমন নয়, আপনার বিদেশে থাকার অভিজ্ঞতা এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনাকেও উজ্জ্বল করবে।
কীভাবে পড়তে চান?
পার্ট-টাইম সময়ে পড়ালেখা করতে চান, নাকি ফুল-টাইম অধ্যয়ন করতে আগ্রহী–তার ওপর নির্ভর করে কোন বিশ্ববিদ্যালয় কী প্রোগ্রাম অফার করে সেটি যাচাই করতে হবে। অধ্যয়নকালে আপনার অর্জিত ক্রেডিট ও ডিগ্রি অর্জন লক্ষ্য পূরণে কতটা কাজে আসবে তা ভেবে দেখুন। কিছু ক্রেডিট বা যোগ্যতা অন্যান্য একাডেমিক প্রতিষ্ঠান দ্বারা স্বীকৃত নাও হতে পারে, তাই এটি আপনার সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারে।
বাছাইকৃত প্রোগ্রামের জন্য আপনার সামর্থ্য বা তহবিল আছে কি না দেখুন। প্রোগ্রামটি কোনো স্কলারশিপ বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করে কি না তা জানুন।
সব কাগজপত্র কি রয়েছে?
অবশ্যই বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। সেই সাথে বাংলাদেশে অর্জিত শিক্ষাগত যোগ্যতার সব সার্টিফিকেট, ভাষাগত দক্ষতা এবং আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণপত্র থাকতে হবে। আপনি যখন যে দেশে যাবেন তখন আপনাকে সে ভাষার দক্ষতা যাচাই স্কোরের ওপর ভিত্তি করে আপনি আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ কিংবা ভিসার জন্য নির্বাচিত হবেন। ভাষা শিখে রাখতে দারুণ কাজে দেবে।
বর্তমানে সারা-বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ইংরেজি দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষার নাম হল IELTS, GRE, GMAT, TOFEL ইত্যাদি। উপযুক্ত পরীক্ষার স্কোর দিয়ে আপনার স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করতে হবে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে লেটার অব রিকমেন্ডেশনকে বেশ গুরুত্বের সাথে দেখা হয়। মূলত আপনার সম্পর্কে জানে, আপনাকে ভালো চিনে এমন ২ থেকে ৩ জন ব্যক্তির কাছ থেকে রিকোমেন্ডেশন প্রয়োজন হবে। পরিচিত উচ্চপদস্থ ব্যক্তির কাছ থেকে আপনি রিকমেন্ডেশন লেটার নিতে পারেন। তাদের আগেই ঠিক করে রাখতে পারেন। কারা রিকমেন্ডেশন দিচ্ছে তা মূল ব্যাপার নয়। বরং কি লিখছে সেটা মূল ব্যাপার।
আপনি কেন বাছাইকৃত প্রোগ্রামে অধ্যয়ন করতে চান, কীভাবে দেশের উন্নতিতে অবদান রাখবেন এবং কীভাবে আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে মূল্যবান সম্পদ হয়ে উঠবেন, এসব স্টেটমেন্ট অব পারপাসে লিখতে হবে। বিদেশে অধ্যয়ন করার সুযোগ পেতে কিছুটা ভিন্নভাবে স্টেটমেন্ট অব পারপাস লিখলে উপকার হবে।
পুনরায় আবেদনপত্রটি পড়ুন
আবেদনপত্র অন্তত দুইবার যাচাই করা উচিত। পর্যাপ্ত সময় থাকলে, নতুন কাউকে দিয়ে পর্যালোচনা করুন। আগাম পরিকল্পনা করলে যেকোনো বিষয়ে নতুন কিছু যোগ করার সময় থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেজন্য আগে থেকে হাতে সময় রাখার কথা মনে রাখবেন।
চীনের স্কলারশিপগুলোর মধ্যে প্রথম দিকে থাকবে লিয়াওনিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুল ফান্ডেড সিএসসি স্কলারশিপ। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে এই বিশ্ববিদ্যালয়। এই স্কলারশিপের খরচ বহন করে চীন সরকার।
এটি পাকিস্তান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ স্কলারশিপ প্রোগ্রামের আওতায় বাস্তবায়িত হবে। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন বলছে, গত বৃহস্পতিবার দেশটির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এক বৈঠকে এই প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১০ জন নিয়মিত শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দিচ্ছে জাপানের সুমিতমো করপোরেশন এশিয়া অ্যান্ড ওশেনিয়া প্রাইভেট লিমিটেড কর্তৃপক্ষ। এ জন্য ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া নিয়মিত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন আহ্বান করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
ওবামা ফাউন্ডেশন স্কলারস প্রোগ্রাম আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিবছর স্কলারশিপের আবেদন আহ্বান করে। এক বছর মেয়াদী এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১০ জন নিয়মিত শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দিচ্ছে জাপানের সুমিতমো করপোরেশন এশিয়া অ্যান্ড ওশেনিয়া প্রাইভেট লিমিটেড কর্তৃপক্ষ। এ জন্য ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া নিয়মিত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন আহ্বান করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
১০ দিন আগে