প্রতি বছর স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরেট প্রোগ্রাম অফার করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বা আংশিক স্কলারশিপের আওতায় দুইবছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে সুইডেনের উমিয়া ইউনিভার্সিটি। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৫ জানুয়ারি।
বিডিজেন ডেস্ক
ইউরোপে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহীদের জন্য সুইডেন অন্যতম। দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতি বছর উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপের সুযোগ দিয়ে থাকে। তেমনই একটি হলো উমিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। ৩৭ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী নিয়ে সুইডেনের বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি এই উমিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রতি বছর স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরেট প্রোগ্রাম অফার করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বা আংশিক স্কলারশিপের আওতায় দুইবছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে সুইডেনের উমিয়া ইউনিভার্সিটি। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৫ জানুয়ারি।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি সম্পূর্ণ বা আংশিক মওকুফ করা হবে। তবে ফির পরিমাণ তারা উল্লেখ করে দেবেন আবেদনের পর। এতে প্রায় ৪৪টি আন্তর্জাতিক প্রোগ্রাম অফার করা হয়। আর প্রোগ্রামগুলো সম্পূর্ণ ইংরেজিতে শেখানো হয়। অন্য কোনো ভাতা দেওয়া না হলেও পড়াশোনায় ফান্ডিংয়ের ব্যবস্থা করতে সব রকমের সহযোগিতা করে বিশ্ববিদ্যালয়। এ ব্যাপারে ওয়েবসাইটে যাবতীয় সূত্র উল্লেখ করা আছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও সুইজারল্যান্ডের বাইরের দেশের নাগরিক হতে হবে। স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। একাডেমিক ফলাফল ভালো থাকতে হবে। ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। উমিয়া ইউনিভার্সিটিতে স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নের জন্য আবেদন সম্পন্ন করতে হবে ১৫ জানুয়ারির আগে এবং ৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রাথমিক আবেদনের পর স্কলারশিপের জন্য যোগ্য শিক্ষার্থীদের আবেদনের নির্দেশাবলীসহ একটি ই-মেইল পাঠানো হবে। এর আগে আবেদনকারীকে উমিয়া ইউনিভার্সিটিতে স্নাতকোত্তরের জন্য আবেদন করতে হবে।
প্রতি বছরের শেষদিকে আবেদন শুরু হয়। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৫ জানুয়ারি।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
ইউরোপে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহীদের জন্য সুইডেন অন্যতম। দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতি বছর উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপের সুযোগ দিয়ে থাকে। তেমনই একটি হলো উমিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। ৩৭ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী নিয়ে সুইডেনের বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি এই উমিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রতি বছর স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরেট প্রোগ্রাম অফার করে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এ বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বা আংশিক স্কলারশিপের আওতায় দুইবছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে সুইডেনের উমিয়া ইউনিভার্সিটি। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৫ জানুয়ারি।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি সম্পূর্ণ বা আংশিক মওকুফ করা হবে। তবে ফির পরিমাণ তারা উল্লেখ করে দেবেন আবেদনের পর। এতে প্রায় ৪৪টি আন্তর্জাতিক প্রোগ্রাম অফার করা হয়। আর প্রোগ্রামগুলো সম্পূর্ণ ইংরেজিতে শেখানো হয়। অন্য কোনো ভাতা দেওয়া না হলেও পড়াশোনায় ফান্ডিংয়ের ব্যবস্থা করতে সব রকমের সহযোগিতা করে বিশ্ববিদ্যালয়। এ ব্যাপারে ওয়েবসাইটে যাবতীয় সূত্র উল্লেখ করা আছে।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও সুইজারল্যান্ডের বাইরের দেশের নাগরিক হতে হবে। স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। একাডেমিক ফলাফল ভালো থাকতে হবে। ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। উমিয়া ইউনিভার্সিটিতে স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নের জন্য আবেদন সম্পন্ন করতে হবে ১৫ জানুয়ারির আগে এবং ৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবেদন ফি পরিশোধ করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
প্রাথমিক আবেদনের পর স্কলারশিপের জন্য যোগ্য শিক্ষার্থীদের আবেদনের নির্দেশাবলীসহ একটি ই-মেইল পাঠানো হবে। এর আগে আবেদনকারীকে উমিয়া ইউনিভার্সিটিতে স্নাতকোত্তরের জন্য আবেদন করতে হবে।
প্রতি বছরের শেষদিকে আবেদন শুরু হয়। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৫ জানুয়ারি।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।