বিডিজেন ডেস্ক
বিদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য। চেভেনিং স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিনা খরচে দেশটিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করতে পারবেন। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাজ্য সরকারের এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে যুক্তরাজ্যের চেভেনিং স্কলারশিপের জন্য আবেদন শুরু হয়েছে। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ৭ নভেম্বর। এ শিক্ষাবর্ষে বিশ্বের ১ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী এবার এ বৃত্তি পাবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই বৃত্তির আওতায় যুক্তরাজ্যের ১৫০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটিতে পছন্দের বিষয়ে এক বছরের স্নাতকোত্তর করতে পারবেন। তবে দুয়েক জায়গায় দুই বছর লাগতে পারে। চেভেনিং বৃত্তি ফুল ফান্ডেড। এ বৃত্তির জন্য শিক্ষার্থীদের নির্বাচিত বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সব ধরনের টিউশন ফি দেওয়া হবে। থাকছে মাসিক বৃত্তির ব্যবস্থাও। এ ছাড়া আসা-যাওয়ার ভ্রমণ ব্যয় বহন করবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। ভিসা আবেদনেও কোনো ধরনের ফি দিতে হবে না।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
চেভেনিং মূলত পেশাজীবীদের বৃত্তি। এ বৃত্তির জন্য দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা চাওয়া হয় (কমপক্ষে ২ হাজার ৮০০ ঘণ্টা)। ছাত্রজীবনে করা কোনো ইন্টার্নশিপ কিংবা পার্টটাইমের অভিজ্ঞতাও দেখাতে পারেন। উন্নয়ন সংস্থা, ইয়ুথ ফোরাম, স্বাস্থ্য, আইন পেশায় থাকা লোকজন এবং সরকারি চাকরি—এগুলো থেকে বেশি বৃত্তি পান। শিক্ষার্থীদের সামাজিক দক্ষতা ও নেতৃত্বদানের অভিজ্ঞতাকে বেশ গুরুত্ব দেওয়া হয়। ব্রিটিশ বা ডুয়েল ব্রিটিশ নাগরিক হলে আবেদন করা যাবে না।
আইইএলটিসে ৭-৮ মোটামুটি সেফ স্কোর। তবে সেটা বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে ভিন্ন ভিন্ন চায়। স্নাতকে ভালো ফলাফল থাকতে হয়। সেই ফলাফলটা কেমন হবে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে মিলিয়ে নিতে পারবেন। দুটো রেফারেন্স লাগে। একটা অ্যাকাডেমিক, আরেকটা কাজের জায়গা থেকে। এডুকেশনাল সার্টিফিকেট আর রেফারেন্স শর্টলিস্টেড হলে তারপর আপলোড করতে হয়। স্টেটমেন্ট অব পারপাস (এসওপি) বৃত্তি অনেকটা নির্ধারণ করে দেয়।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
পছন্দের ৩টি বিশ্ববিদ্যালয় বাছাই করতে হয়। তারপর সেগুলোতে আবেদন করতে হয়। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে ফি লাগে। অনলাইনে আবেদন করতে হবে। প্রাথমিকভাবে নির্বাচনের পর ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশনে মৌখিক পরীক্ষায় মুখোমুখি হতে হবে।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুর হয়ে গেছে। আগামী ৭ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন অনলাইনে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য। চেভেনিং স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিনা খরচে দেশটিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করতে পারবেন। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাজ্য সরকারের এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে যুক্তরাজ্যের চেভেনিং স্কলারশিপের জন্য আবেদন শুরু হয়েছে। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ৭ নভেম্বর। এ শিক্ষাবর্ষে বিশ্বের ১ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী এবার এ বৃত্তি পাবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই বৃত্তির আওতায় যুক্তরাজ্যের ১৫০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটিতে পছন্দের বিষয়ে এক বছরের স্নাতকোত্তর করতে পারবেন। তবে দুয়েক জায়গায় দুই বছর লাগতে পারে। চেভেনিং বৃত্তি ফুল ফান্ডেড। এ বৃত্তির জন্য শিক্ষার্থীদের নির্বাচিত বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সব ধরনের টিউশন ফি দেওয়া হবে। থাকছে মাসিক বৃত্তির ব্যবস্থাও। এ ছাড়া আসা-যাওয়ার ভ্রমণ ব্যয় বহন করবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। ভিসা আবেদনেও কোনো ধরনের ফি দিতে হবে না।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
চেভেনিং মূলত পেশাজীবীদের বৃত্তি। এ বৃত্তির জন্য দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা চাওয়া হয় (কমপক্ষে ২ হাজার ৮০০ ঘণ্টা)। ছাত্রজীবনে করা কোনো ইন্টার্নশিপ কিংবা পার্টটাইমের অভিজ্ঞতাও দেখাতে পারেন। উন্নয়ন সংস্থা, ইয়ুথ ফোরাম, স্বাস্থ্য, আইন পেশায় থাকা লোকজন এবং সরকারি চাকরি—এগুলো থেকে বেশি বৃত্তি পান। শিক্ষার্থীদের সামাজিক দক্ষতা ও নেতৃত্বদানের অভিজ্ঞতাকে বেশ গুরুত্ব দেওয়া হয়। ব্রিটিশ বা ডুয়েল ব্রিটিশ নাগরিক হলে আবেদন করা যাবে না।
আইইএলটিসে ৭-৮ মোটামুটি সেফ স্কোর। তবে সেটা বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে ভিন্ন ভিন্ন চায়। স্নাতকে ভালো ফলাফল থাকতে হয়। সেই ফলাফলটা কেমন হবে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে মিলিয়ে নিতে পারবেন। দুটো রেফারেন্স লাগে। একটা অ্যাকাডেমিক, আরেকটা কাজের জায়গা থেকে। এডুকেশনাল সার্টিফিকেট আর রেফারেন্স শর্টলিস্টেড হলে তারপর আপলোড করতে হয়। স্টেটমেন্ট অব পারপাস (এসওপি) বৃত্তি অনেকটা নির্ধারণ করে দেয়।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
পছন্দের ৩টি বিশ্ববিদ্যালয় বাছাই করতে হয়। তারপর সেগুলোতে আবেদন করতে হয়। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করতে ফি লাগে। অনলাইনে আবেদন করতে হবে। প্রাথমিকভাবে নির্বাচনের পর ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশনে মৌখিক পরীক্ষায় মুখোমুখি হতে হবে।
এ বছর এরই মধ্যে আবেদন শুর হয়ে গেছে। আগামী ৭ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন অনলাইনে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ভারতীয় শিক্ষার্থীদের পড়তে যাওয়ার সংখ্যা এবার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের চলমান সংকটজনক পরিস্থিতি এই অবস্থা তৈরি করেছে।