বিডিজেন ডেস্ক
প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিনা খরচে উচ্চশিক্ষার সুযোগ দিয়ে থাকে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৫৩টি দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন। এতে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামের সুযোগ থাকে।
ইস্ট-ওয়েস্ট সেন্টার গ্রাজুয়েট ডিগ্রি ফেলোশিপের অধীনে থাকা এ স্কলারশিপে অর্থায়ন করে এডিবি। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেওয়া হয় না কোনো আবেদন ফি।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ও ডক্টরাল ডিগ্রির জন্য পূর্ণকালীন টিউশন ফি প্রদান করা হবে। ইস্ট-ওয়েস্ট সেন্টারের নিজস্ব আবাসন ব্যবস্থায় থাকতে পারবেন। খাবারের খরচ ও আনুষঙ্গিক খরচ মেটানোর জন্য থাকবে আংশিক উপবৃত্তি। বই ও অন্যান্য শিক্ষা উপকরণের জন্য দেওয়া হবে ভাতা। স্বাস্থ্য বীমা কভারেজের জন্য থাকবে ভর্তুকি।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
উচ্চতর একাডেমিক রেকর্ডসহ থাকতে হবে স্নাতক বা তার সমতুল্য ডিগ্রি। ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। যোগ্যতায় সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়ার ব্যাপারে জোর দেওয়া হয়। অর্থাৎ স্বাস্থ্যের ওপর তারা বেশ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এই প্রোগ্রামের একটি বড় শর্ত হচ্ছে, পড়াশোনা শেষ করার পর দেশে ফেরত আসতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত প্রতি বছরের আগস্টে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। আর আবেদন শেষ হয় ডিসেম্বর নাগাদ। এই সময়ের মধ্যে অনলাইনে পাওয়া যায় যাবতীয় তথ্য। এই সময়ের আগে এবং পরেও চাইলে ওয়েবসাইট থেকে তথ্য জেনে নিতে পারবেন। পরের বছরের জানুয়ারির মধ্যে জমা দিতে হয় কাগজপত্র।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিনা খরচে উচ্চশিক্ষার সুযোগ দিয়ে থাকে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৫৩টি দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন। এতে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামের সুযোগ থাকে।
ইস্ট-ওয়েস্ট সেন্টার গ্রাজুয়েট ডিগ্রি ফেলোশিপের অধীনে থাকা এ স্কলারশিপে অর্থায়ন করে এডিবি। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেওয়া হয় না কোনো আবেদন ফি।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ও ডক্টরাল ডিগ্রির জন্য পূর্ণকালীন টিউশন ফি প্রদান করা হবে। ইস্ট-ওয়েস্ট সেন্টারের নিজস্ব আবাসন ব্যবস্থায় থাকতে পারবেন। খাবারের খরচ ও আনুষঙ্গিক খরচ মেটানোর জন্য থাকবে আংশিক উপবৃত্তি। বই ও অন্যান্য শিক্ষা উপকরণের জন্য দেওয়া হবে ভাতা। স্বাস্থ্য বীমা কভারেজের জন্য থাকবে ভর্তুকি।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
উচ্চতর একাডেমিক রেকর্ডসহ থাকতে হবে স্নাতক বা তার সমতুল্য ডিগ্রি। ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হতে হবে। যোগ্যতায় সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়ার ব্যাপারে জোর দেওয়া হয়। অর্থাৎ স্বাস্থ্যের ওপর তারা বেশ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এই প্রোগ্রামের একটি বড় শর্ত হচ্ছে, পড়াশোনা শেষ করার পর দেশে ফেরত আসতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত প্রতি বছরের আগস্টে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। আর আবেদন শেষ হয় ডিসেম্বর নাগাদ। এই সময়ের মধ্যে অনলাইনে পাওয়া যায় যাবতীয় তথ্য। এই সময়ের আগে এবং পরেও চাইলে ওয়েবসাইট থেকে তথ্য জেনে নিতে পারবেন। পরের বছরের জানুয়ারির মধ্যে জমা দিতে হয় কাগজপত্র।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ভারতীয় শিক্ষার্থীদের পড়তে যাওয়ার সংখ্যা এবার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের চলমান সংকটজনক পরিস্থিতি এই অবস্থা তৈরি করেছে।