বিডিজেন ডেস্ক
বিনা খরচে অস্ট্রেলিয়ায় পিএইচডি করার সুযোগ থাকছে ওডউইন স্কলারশিপে। খনিজ সম্পদ নিয়ে গবেষণায় আগ্রহী বিদেশি শিক্ষার্থীরা এর আওতায় পিএইচডি করতে পারবেন মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ায়। প্রতি বছরই এই স্কলারশিপ দিয়ে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এ বৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ৩ বছরে মোট ৪০ হাজার ৭৩৯ অস্ট্রেলিয়ান ডলার স্টাইপেন্ড দেওয়া হয়। গবেষণার অন্যান্য খাতের খরচ বহন করা হয়ে থাকে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের খনিজ পদার্থ সম্পর্কিত বিভিন্ন ট্রেনিং সেশন ও সেমিনারে বিনা মূল্যে অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকে।
অর্থনৈতিক খনিজ সম্পদের আবিষ্কারের হার বৃদ্ধি, খনি শিল্প থেকে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের পরিমাণ হ্রাস এবং মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বর্তমান গবেষণা অগ্রাধিকারের পরিকল্পনার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ অন্যান্য বিষয় নিয়ে করা যাবে পিএইচডি।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ওডউইন জোনস স্কলারশিপে পিএইচডি সবার জন্য উন্মুক্ত। বিশেষ করে যেসব শিক্ষার্থী গবেষণা ও উদ্ভাবনীতে আগ্রহী, সেসব প্রার্থীকে আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়। আইইএলটিএস স্কোর, স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও গবেষণার বিষয় সম্পর্কে প্রার্থীর ধারণা রয়েছে এমন দুটি একাডেমিকের রেফারেন্স থাকতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত অনলাইনেই আবেদন করতে হয়। তবে ইমেইলে বার্তা পাঠালে এ ব্যাপারে জানানো হয় বিস্তারিত। ইনস্টিটিউট ছাড়াও আবেদনের তথ্য থাকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে। প্রতি বছর জুলাই থেকেই এই আবেদন শুরু হয়ে থাকে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বিনা খরচে অস্ট্রেলিয়ায় পিএইচডি করার সুযোগ থাকছে ওডউইন স্কলারশিপে। খনিজ সম্পদ নিয়ে গবেষণায় আগ্রহী বিদেশি শিক্ষার্থীরা এর আওতায় পিএইচডি করতে পারবেন মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ায়। প্রতি বছরই এই স্কলারশিপ দিয়ে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এ বৃত্তির জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ৩ বছরে মোট ৪০ হাজার ৭৩৯ অস্ট্রেলিয়ান ডলার স্টাইপেন্ড দেওয়া হয়। গবেষণার অন্যান্য খাতের খরচ বহন করা হয়ে থাকে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের খনিজ পদার্থ সম্পর্কিত বিভিন্ন ট্রেনিং সেশন ও সেমিনারে বিনা মূল্যে অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকে।
অর্থনৈতিক খনিজ সম্পদের আবিষ্কারের হার বৃদ্ধি, খনি শিল্প থেকে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের পরিমাণ হ্রাস এবং মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বর্তমান গবেষণা অগ্রাধিকারের পরিকল্পনার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ অন্যান্য বিষয় নিয়ে করা যাবে পিএইচডি।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
ওডউইন জোনস স্কলারশিপে পিএইচডি সবার জন্য উন্মুক্ত। বিশেষ করে যেসব শিক্ষার্থী গবেষণা ও উদ্ভাবনীতে আগ্রহী, সেসব প্রার্থীকে আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়। আইইএলটিএস স্কোর, স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও গবেষণার বিষয় সম্পর্কে প্রার্থীর ধারণা রয়েছে এমন দুটি একাডেমিকের রেফারেন্স থাকতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত অনলাইনেই আবেদন করতে হয়। তবে ইমেইলে বার্তা পাঠালে এ ব্যাপারে জানানো হয় বিস্তারিত। ইনস্টিটিউট ছাড়াও আবেদনের তথ্য থাকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে। প্রতি বছর জুলাই থেকেই এই আবেদন শুরু হয়ে থাকে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চদক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী বছর (২০২৬) বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সর্বোচ্চ সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজারে উন্নীত করবে অস্ট্রেলিয়া। এতে অগ্রাধিকার পাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।
২০২৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কানাডার স্টাডি পারমিটের (শিক্ষা অনুমতি) জন্য ব্যাংক সলভেন্সি (আর্থিক সক্ষমতা বা দীর্ঘমেয়াদি দেনা পরিশোধের সক্ষমতা) নীতিমালায় পরিবর্তন আসছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ভারতীয় শিক্ষার্থীদের পড়তে যাওয়ার সংখ্যা এবার উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের চলমান সংকটজনক পরিস্থিতি এই অবস্থা তৈরি করেছে।