এর আওতায় জে-১ ভিসা প্রদান করা হবে। ফেলোদের উপবৃত্তি হিসেবে প্রকল্পের ব্যয় মেটাতে ৭৮ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৯৩ লাখ টাকা) উপবৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া ৫ হাজার ডলারও দেওয়া হয়। ইনস্টিটিউটে অফিস, স্টুডিও স্পেস পাবেন ফেলোশিপ পাওয়া ব্যক্তিরা।
বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কে না পড়তে চায়! আর তা যদি হয় বিনামূল্যে, তাহলে তো কথাই নেই। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশিদের ফেলোশিপ দিয়ে থাকে এই হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাডক্লিফ ইনস্টিটিউট। নয় মাস মেয়াদি ফেলোশিপের আওতায় থাকছে নানা সুবিধা।
বৈজ্ঞানিক, লেখক, সাংবাদিক ও ব্যক্তিগত উদ্যোগ বা সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থেকে যারা প্রতিনিয়ত সমাজের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক বিষয় নিয়ে কাজ করছেন, তারা এই ফেলোশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর আওতায় প্রতি বছর ৫০টি ফেলোশিপ দেওয়া হয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
আমেরিকার হার্ভার্ড র্যাডক্লিফ ফেলোশিপ গ্রহণের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থী তাঁর ব্যবহারিক দক্ষতা বিকাশের সুযোগ পাবেন। এর আওতায় জে-১ ভিসা প্রদান করা হবে। ফেলোদের উপবৃত্তি হিসেবে প্রকল্পের ব্যয় মেটাতে ৭৮ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৯৩ লাখ টাকা) উপবৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া ৫ হাজার ডলারও দেওয়া হয়। ইনস্টিটিউটে অফিস, স্টুডিও স্পেস পাবেন ফেলোশিপ পাওয়া ব্যক্তিরা।
ভিজিটিং ফেলো হিসেবে হার্ভার্ডে পূর্ণকালীন কাজের সুযোগসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি, আবাসন ও অ্যাথলেটিক সুবিধা প্রদান করা হবে। স্বাস্থ্যবিমা এবং শিশুর ডে-কেয়ার সুবিধা থাকবে এই বৃত্তির আওতায়। বিজ্ঞান, প্রকৌশল, গণিত ও ক্রিয়েটিভ আর্টসের বিভিন্ন বিষয়ে ফেলোশিপ পাওয়া যাবে। এককভাবে কিংবা দুজন এক সঙ্গে ফেলোশিপ পেতে পারেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের প্রার্থীদের ফেলো হিসেবে যুক্ত হওয়ার কমপক্ষে দুই বছর আগে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে ডক্টরেট ডিগ্রি থাকতে হবে। এ ছাড়া স্বনামধন্য জার্নালে বা সম্পাদিত কাজের একটি মনোগ্রাফ বা কমপক্ষে দুটি প্রকাশিত নিবন্ধ থাকতে হবে।
বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও গণিতের প্রার্থীদের ফেলো হিসেবে যুক্ত হওয়ার কমপক্ষে দুই বছর আগে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে ডক্টরেট ডিগ্রি থাকতে হবে, স্বনামধন্য জার্নালে কমপক্ষে পাঁচটি নিবন্ধ প্রকাশিত হতে হবে।
ক্রিয়েটিভ আর্টসের আবেদনকারীদের মধ্যে ফিল্ম অ্যান্ড ভিডিও বিষয়ের প্রার্থীদের ন্যূনতম ১৫ মিনিটের ভিডিও, ভিজ্যুয়াল আর্টসের প্রার্থীদের ৩টি মুভিং ইমেজ, ফিকশন বা নন–ফিকশনের প্রার্থীদের সম্প্রতি প্রকাশিত বইয়ের, ছোটগল্প বা কোনো আর্টিকেলের প্রায় ৩০ পৃষ্ঠার স্ক্রিপ্ট, এক বা একাধিক প্রকাশিত বই, কবিতা, জার্নালিজমের প্রার্থীদের প্রকাশিত আর্টিকেলের ৩০ পৃষ্ঠা, নাটকের প্রার্থীদের ১০টি নাটক, মিউজিক কম্পোজিশনের প্রার্থীদের সাম্প্রতিক কম্পোজিশন করা কিছু সাবমিট করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত বছরের মাঝামাঝি সময় এই স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়। বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও গণিত, ক্রিয়েটিভ আর্টস এবং মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের জন্য আলাদা করে আবেদনের শেষ সময় উল্লেখ করা থাকে। আবেদন করা যায় অনলাইনে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কে না পড়তে চায়! আর তা যদি হয় বিনামূল্যে, তাহলে তো কথাই নেই। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশিদের ফেলোশিপ দিয়ে থাকে এই হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাডক্লিফ ইনস্টিটিউট। নয় মাস মেয়াদি ফেলোশিপের আওতায় থাকছে নানা সুবিধা।
বৈজ্ঞানিক, লেখক, সাংবাদিক ও ব্যক্তিগত উদ্যোগ বা সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থেকে যারা প্রতিনিয়ত সমাজের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক বিষয় নিয়ে কাজ করছেন, তারা এই ফেলোশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর আওতায় প্রতি বছর ৫০টি ফেলোশিপ দেওয়া হয়।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
আমেরিকার হার্ভার্ড র্যাডক্লিফ ফেলোশিপ গ্রহণের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থী তাঁর ব্যবহারিক দক্ষতা বিকাশের সুযোগ পাবেন। এর আওতায় জে-১ ভিসা প্রদান করা হবে। ফেলোদের উপবৃত্তি হিসেবে প্রকল্পের ব্যয় মেটাতে ৭৮ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৯৩ লাখ টাকা) উপবৃত্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া ৫ হাজার ডলারও দেওয়া হয়। ইনস্টিটিউটে অফিস, স্টুডিও স্পেস পাবেন ফেলোশিপ পাওয়া ব্যক্তিরা।
ভিজিটিং ফেলো হিসেবে হার্ভার্ডে পূর্ণকালীন কাজের সুযোগসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি, আবাসন ও অ্যাথলেটিক সুবিধা প্রদান করা হবে। স্বাস্থ্যবিমা এবং শিশুর ডে-কেয়ার সুবিধা থাকবে এই বৃত্তির আওতায়। বিজ্ঞান, প্রকৌশল, গণিত ও ক্রিয়েটিভ আর্টসের বিভিন্ন বিষয়ে ফেলোশিপ পাওয়া যাবে। এককভাবে কিংবা দুজন এক সঙ্গে ফেলোশিপ পেতে পারেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের প্রার্থীদের ফেলো হিসেবে যুক্ত হওয়ার কমপক্ষে দুই বছর আগে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে ডক্টরেট ডিগ্রি থাকতে হবে। এ ছাড়া স্বনামধন্য জার্নালে বা সম্পাদিত কাজের একটি মনোগ্রাফ বা কমপক্ষে দুটি প্রকাশিত নিবন্ধ থাকতে হবে।
বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও গণিতের প্রার্থীদের ফেলো হিসেবে যুক্ত হওয়ার কমপক্ষে দুই বছর আগে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে ডক্টরেট ডিগ্রি থাকতে হবে, স্বনামধন্য জার্নালে কমপক্ষে পাঁচটি নিবন্ধ প্রকাশিত হতে হবে।
ক্রিয়েটিভ আর্টসের আবেদনকারীদের মধ্যে ফিল্ম অ্যান্ড ভিডিও বিষয়ের প্রার্থীদের ন্যূনতম ১৫ মিনিটের ভিডিও, ভিজ্যুয়াল আর্টসের প্রার্থীদের ৩টি মুভিং ইমেজ, ফিকশন বা নন–ফিকশনের প্রার্থীদের সম্প্রতি প্রকাশিত বইয়ের, ছোটগল্প বা কোনো আর্টিকেলের প্রায় ৩০ পৃষ্ঠার স্ক্রিপ্ট, এক বা একাধিক প্রকাশিত বই, কবিতা, জার্নালিজমের প্রার্থীদের প্রকাশিত আর্টিকেলের ৩০ পৃষ্ঠা, নাটকের প্রার্থীদের ১০টি নাটক, মিউজিক কম্পোজিশনের প্রার্থীদের সাম্প্রতিক কম্পোজিশন করা কিছু সাবমিট করতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
সাধারণত বছরের মাঝামাঝি সময় এই স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়। বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও গণিত, ক্রিয়েটিভ আর্টস এবং মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের জন্য আলাদা করে আবেদনের শেষ সময় উল্লেখ করা থাকে। আবেদন করা যায় অনলাইনে।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।