প্রথমেই ঠিক করতে হবে আপনি কোন দেশে যেতে চান। তারপর সে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কোর্স, শিক্ষাবৃত্তির সুযোগ, জীবন-যাপনের ব্যয়সহ নানা বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
বিডিজেন ডেস্ক
আপনি কি দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষার কথা ভাবছেন? ইউরোপ–আমেরিকা–অস্ট্রেলিয়ার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে চাচ্ছেন? দেশের বাইরেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার চিন্তা করছেন? তাহলে আপনার জন্য কিছু তথ্য না জানলেই নয়। এসব তথ্যের আলোকে নিজেকে প্রাথমিকভাবে প্রস্তুত করে নিতে পারবেন।
কোন দেশে যেতে চান?
প্রথমেই ঠিক করতে হবে আপনি কোন দেশে যেতে চান। তারপর সে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কোর্স, শিক্ষাবৃত্তির সুযোগ, জীবন-যাপনের ব্যয়সহ নানা বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। সেই দেশে পরিচিত কেউ থাকলে তাঁর পরামর্শ নিতে পারেন।
জেনে নিতে পারেন সেই দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় তথ্য। এসব তথ্য ওয়েবসাইটে সহজেই পাওয়া যায়। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে খরচ কেমন তাও ধারনা পেয়ে যাবেন এখান থেকে। আপনি যে সময় পড়াশুনা শুরু করতে চান, তার অন্তত এক থেকে দেড় বছর আগে এসব বিষয়ে অনুসন্ধান চালাতে হবে।
দেশ নির্বাচনের পর আপনাকে শহর/স্টেট নির্বাচন করতে হবে। মূলত শিক্ষাব্যবস্থা এবং খরচ দেখে বাছাইয়ের কাজটি করতে হবে। শিক্ষা ব্যবস্থা এবং আধুনিক জীবনমানের দিকে এগিয়ে আছে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ, কানাডা, মালয়েশিয়া, ইত্যাদি।
আগেই নিজেকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তুলুন
একাডেমিক রেজাল্টের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি এক্সট্রা কারিকুলামের দিকেও দৃষ্টি দিতে হবে। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বাইরের দেশের শিক্ষার্থীর বিদেশ ভ্রমণকে বেশ গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। যত পারবেন ভ্রমণে যাওয়ার চেষ্টা করুন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভলান্টিয়ার হোন। সহশিক্ষা কার্যক্রম বেশ কাজে দেয়। যে কাজটা ভালো পারেন সেই কাজের কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করলে ভালো। মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ান।
ভালো স্কলারশিপ পেতে হলে সিজিপিএ ৩.৫০ রাখার চেষ্টা করুন। আপনি যদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিতে যান সেক্ষেত্রে রিসার্চ পেপার পাবলিশ থাকলে ভালো।
যেসব জিনিস লাগবেই
অবশ্যই বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। সেই সাথে বাংলাদেশে অর্জিত শিক্ষাগত যোগ্যতার সব সার্টিফিকেট, ভাষাগত দক্ষতা এবং আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণপত্র থাকতে হবে। আপনি যখন যে দেশে যাবেন তখন আপনাকে সে ভাষার দক্ষতা যাচাই স্কোরের ওপর ভিত্তি করে আপনি আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ কিংবা ভিসার জন্য নির্বাচিত হবেন। ভাষা শিখে রাখতে দারুণ কাজে দেবে।
বর্তমানে সারা-বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ইংরেজি দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষার নাম হল IELTS, GRE, GMAT, TOFEL ইত্যাদি। উপযুক্ত পরীক্ষার স্কোর দিয়ে আপনার স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করতে হবে।
রিকমেন্ডেশন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে লেটার অব রিকমেন্ডেশনকে বেশ গুরুত্বের সাথে দেখা হয়। মূলত আপনার সম্পর্কে জানে, আপনাকে ভালো চিনে এমন ২ থেকে ৩ জন ব্যক্তির কাছ থেকে রিকোমেন্ডেশন প্রয়োজন হবে। পরিচিত উচ্চপদস্থ ব্যক্তির কাছ থেকে আপনি রিকমেন্ডেশন লেটার নিতে পারেন। তাদের আগেই ঠিক করে রাখতে পারেন। কারা রিকমেন্ডেশন দিচ্ছে তা মূল ব্যাপার নয়। বরং কি লিখছে সেটা মূল ব্যাপার।
খরচের ব্যাপারটা মাথায় রাখতেই হবে
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর প্রভৃতি দেশে টিউশন ফির পরিমাণ অনেক বেশি। পড়াশোনা করার সময় কাজ করা যেতে পারে, কিন্তু শুধু খণ্ডকালীন চাকরি করে পড়াশোনার খরচ বহন সম্ভব নয়। তা ছাড়া এটি পড়াশোনায় চাপের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাজের জন্য প্রতি সপ্তাহে সীমিত সংখ্যক ঘণ্টা বরাদ্দ থাকে।
নরওয়ে, জার্মানি ও চীনের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের জাতীয়তা নির্বিশেষে সব আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে ডিগ্রি প্রদান করে। কিন্তু এর বাইরে আছে জীবনযাত্রার বিশাল খরচ। তাই বৃত্তির জন্য আবেদন করা ফান্ডিং সেরা উপায়।
এ ছাড়া দেশের বাইরে যাওয়ার আগে সে দেশে থাকার যাবতীয় ব্যয়ভার বহনের জন্য ব্যাংক ব্যালান্স দেখানোর ব্যাপারটি মাথায় রাখতে হবে।
তবে সব ক্ষেত্রেই চেষ্টা করুন নিজের যোগ্যতাকে কাজে লাগাতে। আপনাকে যোগ্য মনে করলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই পেয়ে যেতে পারেন পড়াশোনা ও থাকা–খাওয়ার খরচ। সেজন্য প্রতিদিন নিজেকে আরও যোগ্য করে গড়ে তুলুন। খোঁজ রাখুন কোন দেশে কোন স্কলারশিপ দিচ্ছে।
আপনি কি দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষার কথা ভাবছেন? ইউরোপ–আমেরিকা–অস্ট্রেলিয়ার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে চাচ্ছেন? দেশের বাইরেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার চিন্তা করছেন? তাহলে আপনার জন্য কিছু তথ্য না জানলেই নয়। এসব তথ্যের আলোকে নিজেকে প্রাথমিকভাবে প্রস্তুত করে নিতে পারবেন।
কোন দেশে যেতে চান?
প্রথমেই ঠিক করতে হবে আপনি কোন দেশে যেতে চান। তারপর সে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কোর্স, শিক্ষাবৃত্তির সুযোগ, জীবন-যাপনের ব্যয়সহ নানা বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। সেই দেশে পরিচিত কেউ থাকলে তাঁর পরামর্শ নিতে পারেন।
জেনে নিতে পারেন সেই দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় তথ্য। এসব তথ্য ওয়েবসাইটে সহজেই পাওয়া যায়। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে খরচ কেমন তাও ধারনা পেয়ে যাবেন এখান থেকে। আপনি যে সময় পড়াশুনা শুরু করতে চান, তার অন্তত এক থেকে দেড় বছর আগে এসব বিষয়ে অনুসন্ধান চালাতে হবে।
দেশ নির্বাচনের পর আপনাকে শহর/স্টেট নির্বাচন করতে হবে। মূলত শিক্ষাব্যবস্থা এবং খরচ দেখে বাছাইয়ের কাজটি করতে হবে। শিক্ষা ব্যবস্থা এবং আধুনিক জীবনমানের দিকে এগিয়ে আছে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ, কানাডা, মালয়েশিয়া, ইত্যাদি।
আগেই নিজেকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তুলুন
একাডেমিক রেজাল্টের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। পাশাপাশি এক্সট্রা কারিকুলামের দিকেও দৃষ্টি দিতে হবে। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বাইরের দেশের শিক্ষার্থীর বিদেশ ভ্রমণকে বেশ গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়। যত পারবেন ভ্রমণে যাওয়ার চেষ্টা করুন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভলান্টিয়ার হোন। সহশিক্ষা কার্যক্রম বেশ কাজে দেয়। যে কাজটা ভালো পারেন সেই কাজের কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করলে ভালো। মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ান।
ভালো স্কলারশিপ পেতে হলে সিজিপিএ ৩.৫০ রাখার চেষ্টা করুন। আপনি যদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিতে যান সেক্ষেত্রে রিসার্চ পেপার পাবলিশ থাকলে ভালো।
যেসব জিনিস লাগবেই
অবশ্যই বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। সেই সাথে বাংলাদেশে অর্জিত শিক্ষাগত যোগ্যতার সব সার্টিফিকেট, ভাষাগত দক্ষতা এবং আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণপত্র থাকতে হবে। আপনি যখন যে দেশে যাবেন তখন আপনাকে সে ভাষার দক্ষতা যাচাই স্কোরের ওপর ভিত্তি করে আপনি আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলারশিপ কিংবা ভিসার জন্য নির্বাচিত হবেন। ভাষা শিখে রাখতে দারুণ কাজে দেবে।
বর্তমানে সারা-বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ইংরেজি দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষার নাম হল IELTS, GRE, GMAT, TOFEL ইত্যাদি। উপযুক্ত পরীক্ষার স্কোর দিয়ে আপনার স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন করতে হবে।
রিকমেন্ডেশন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে লেটার অব রিকমেন্ডেশনকে বেশ গুরুত্বের সাথে দেখা হয়। মূলত আপনার সম্পর্কে জানে, আপনাকে ভালো চিনে এমন ২ থেকে ৩ জন ব্যক্তির কাছ থেকে রিকোমেন্ডেশন প্রয়োজন হবে। পরিচিত উচ্চপদস্থ ব্যক্তির কাছ থেকে আপনি রিকমেন্ডেশন লেটার নিতে পারেন। তাদের আগেই ঠিক করে রাখতে পারেন। কারা রিকমেন্ডেশন দিচ্ছে তা মূল ব্যাপার নয়। বরং কি লিখছে সেটা মূল ব্যাপার।
খরচের ব্যাপারটা মাথায় রাখতেই হবে
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর প্রভৃতি দেশে টিউশন ফির পরিমাণ অনেক বেশি। পড়াশোনা করার সময় কাজ করা যেতে পারে, কিন্তু শুধু খণ্ডকালীন চাকরি করে পড়াশোনার খরচ বহন সম্ভব নয়। তা ছাড়া এটি পড়াশোনায় চাপের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাজের জন্য প্রতি সপ্তাহে সীমিত সংখ্যক ঘণ্টা বরাদ্দ থাকে।
নরওয়ে, জার্মানি ও চীনের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের জাতীয়তা নির্বিশেষে সব আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে ডিগ্রি প্রদান করে। কিন্তু এর বাইরে আছে জীবনযাত্রার বিশাল খরচ। তাই বৃত্তির জন্য আবেদন করা ফান্ডিং সেরা উপায়।
এ ছাড়া দেশের বাইরে যাওয়ার আগে সে দেশে থাকার যাবতীয় ব্যয়ভার বহনের জন্য ব্যাংক ব্যালান্স দেখানোর ব্যাপারটি মাথায় রাখতে হবে।
তবে সব ক্ষেত্রেই চেষ্টা করুন নিজের যোগ্যতাকে কাজে লাগাতে। আপনাকে যোগ্য মনে করলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই পেয়ে যেতে পারেন পড়াশোনা ও থাকা–খাওয়ার খরচ। সেজন্য প্রতিদিন নিজেকে আরও যোগ্য করে গড়ে তুলুন। খোঁজ রাখুন কোন দেশে কোন স্কলারশিপ দিচ্ছে।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।