বিডিজেন ডেস্ক
দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে চাইলে অনেকের বেশ পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। বেশিরভাগই যুক্তরাজ্যের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান। কিন্তু দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ার খরচ অনেক। এ কারণে সবাই খোঁজ করেন স্কলারশিপের।
তাদের কথা মাথায় রেখে প্রতি বছর বিভিন্ন কোর্সে উচ্চশিক্ষায় বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে অধ্যয়নের জন্য স্কলারশিপ দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্য সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে কমনওয়েলথ স্কলারশিপ। এর আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়ে থাকে।
এ প্রোগ্রামের অর্থায়ন করে ডিপার্টমেন্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ডিএফআইডি)। এতে বাংলাদেশসহ কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর নাগরিকরা স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের আওতায় যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একটিতে পড়ার সুযোগ রয়েছে। এর আওতায় সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করা হবে। যাতায়াতের বিমানের টিকিটও পাবেন। আবাসন সুবিধা প্রদান করবে কর্তৃপক্ষ। খরচ হিসেবে মাসে ১ হাজার ৩৭৮ পাউন্ড দেওয়া হবে। কেউ লন্ডন মেট্রোপলিটন এলাকায় থাকলে পাবেন ১ হাজার ৬৯০ পাউন্ড।
এর বাইরে শিক্ষাসফর, জামাকাপড় কেনা ও পরিবার ভাতা পাবেন। শিক্ষার্থীর যদি ১৬ বছরের কম বয়সী শিশু থাকে তবে প্রথম শিশুর জন্য মাসে ৫৯০ পাউন্ড। ২য় ও ৩য় শিশুর ক্ষেত্রে মাসে ১৪৬ পাউন্ড পাবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রথম শর্ত, কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিক হতে হবে। এ ছাড়া স্নাতকে ভালো ফল থাকতে হবে। স্নাতকোত্তর বা পিএইচডির শিক্ষাবর্ষ শুরুর সময়টা আবেদনে বলা থাকে। সেই সময়ের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। আবেদনকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে।
এর বাইরে ইংরেজি দক্ষতা সনদ প্রদর্শন করতে হবে। তবে স্কলারশিপের আবেদনের জন্য ইংরেজি ভাষা দক্ষতা সনদ প্রদর্শন করতে হবে না। পরে প্রদান করতে হবে। এমন অবস্থা দেখাতে হবে যাতে বোঝা যায়, এ স্কলারশিপ ছাড়া যুক্তরাজ্যে পড়ার সামর্থ্য নেই। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকতে হবে।
যে বছর কোর্স শুরু করবেন, ওই বছরের আগেই অনার্স বা মাস্টার্স সম্পন্ন করতে হবে। দ্বিতীয় মাস্টার্স করার ক্ষেত্রে কারণ দর্শাতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
এই স্কলারশিপের জন্য অনলাইনে আবেদন করা যাবে। অফিসিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, রেফারেন্স লেটার ও মোটিভেশন লেটার আবেদনের সময় দরকার হতে পারে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্স বেছে নিতে হবে। এক্ষেত্রে সহায়তার জন্য বেশকিছু সূত্র ওয়েবসাইটে উল্লেখ করেছে স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ।
সাধারণত বছরের শেষদিকে এই স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়। পরের বছরের সেপ্টেম্বরে কোর্সের জন্য এই নিয়ম। আবার বছরের শুরুতে আবেদন চাওয়া হয় পরের বছরের শুরুর কোর্সের জন্য।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে স্নাতকোত্তরের জন্য ক্লিক করুন এখানে এবং পিএইচডির জন্য ক্লিক করুন এখানে।
দেশের বাইরে পড়াশোনা করতে চাইলে অনেকের বেশ পছন্দ ইউরোপের কোনো দেশ। বেশিরভাগই যুক্তরাজ্যের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান। কিন্তু দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ার খরচ অনেক। এ কারণে সবাই খোঁজ করেন স্কলারশিপের।
তাদের কথা মাথায় রেখে প্রতি বছর বিভিন্ন কোর্সে উচ্চশিক্ষায় বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিতে অধ্যয়নের জন্য স্কলারশিপ দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্য সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে কমনওয়েলথ স্কলারশিপ। এর আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হয়ে থাকে।
এ প্রোগ্রামের অর্থায়ন করে ডিপার্টমেন্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ডিএফআইডি)। এতে বাংলাদেশসহ কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর নাগরিকরা স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
এই স্কলারশিপের আওতায় যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একটিতে পড়ার সুযোগ রয়েছে। এর আওতায় সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করা হবে। যাতায়াতের বিমানের টিকিটও পাবেন। আবাসন সুবিধা প্রদান করবে কর্তৃপক্ষ। খরচ হিসেবে মাসে ১ হাজার ৩৭৮ পাউন্ড দেওয়া হবে। কেউ লন্ডন মেট্রোপলিটন এলাকায় থাকলে পাবেন ১ হাজার ৬৯০ পাউন্ড।
এর বাইরে শিক্ষাসফর, জামাকাপড় কেনা ও পরিবার ভাতা পাবেন। শিক্ষার্থীর যদি ১৬ বছরের কম বয়সী শিশু থাকে তবে প্রথম শিশুর জন্য মাসে ৫৯০ পাউন্ড। ২য় ও ৩য় শিশুর ক্ষেত্রে মাসে ১৪৬ পাউন্ড পাবেন।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
প্রথম শর্ত, কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিক হতে হবে। এ ছাড়া স্নাতকে ভালো ফল থাকতে হবে। স্নাতকোত্তর বা পিএইচডির শিক্ষাবর্ষ শুরুর সময়টা আবেদনে বলা থাকে। সেই সময়ের জন্য প্রস্তুত হতে হবে। আবেদনকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে।
এর বাইরে ইংরেজি দক্ষতা সনদ প্রদর্শন করতে হবে। তবে স্কলারশিপের আবেদনের জন্য ইংরেজি ভাষা দক্ষতা সনদ প্রদর্শন করতে হবে না। পরে প্রদান করতে হবে। এমন অবস্থা দেখাতে হবে যাতে বোঝা যায়, এ স্কলারশিপ ছাড়া যুক্তরাজ্যে পড়ার সামর্থ্য নেই। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকতে হবে।
যে বছর কোর্স শুরু করবেন, ওই বছরের আগেই অনার্স বা মাস্টার্স সম্পন্ন করতে হবে। দ্বিতীয় মাস্টার্স করার ক্ষেত্রে কারণ দর্শাতে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
এই স্কলারশিপের জন্য অনলাইনে আবেদন করা যাবে। অফিসিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট, রেফারেন্স লেটার ও মোটিভেশন লেটার আবেদনের সময় দরকার হতে পারে। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্স বেছে নিতে হবে। এক্ষেত্রে সহায়তার জন্য বেশকিছু সূত্র ওয়েবসাইটে উল্লেখ করেছে স্কলারশিপ কর্তৃপক্ষ।
সাধারণত বছরের শেষদিকে এই স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়। পরের বছরের সেপ্টেম্বরে কোর্সের জন্য এই নিয়ম। আবার বছরের শুরুতে আবেদন চাওয়া হয় পরের বছরের শুরুর কোর্সের জন্য।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে স্নাতকোত্তরের জন্য ক্লিক করুন এখানে এবং পিএইচডির জন্য ক্লিক করুন এখানে।
চীনের স্কলারশিপগুলোর মধ্যে প্রথম দিকে থাকবে লিয়াওনিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুল ফান্ডেড সিএসসি স্কলারশিপ। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিয়ে থাকে এই বিশ্ববিদ্যালয়। এই স্কলারশিপের খরচ বহন করে চীন সরকার।
এটি পাকিস্তান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ স্কলারশিপ প্রোগ্রামের আওতায় বাস্তবায়িত হবে। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডন বলছে, গত বৃহস্পতিবার দেশটির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এক বৈঠকে এই প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১০ জন নিয়মিত শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দিচ্ছে জাপানের সুমিতমো করপোরেশন এশিয়া অ্যান্ড ওশেনিয়া প্রাইভেট লিমিটেড কর্তৃপক্ষ। এ জন্য ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া নিয়মিত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন আহ্বান করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
ওবামা ফাউন্ডেশন স্কলারস প্রোগ্রাম আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিবছর স্কলারশিপের আবেদন আহ্বান করে। এক বছর মেয়াদী এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১০ জন নিয়মিত শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দিচ্ছে জাপানের সুমিতমো করপোরেশন এশিয়া অ্যান্ড ওশেনিয়া প্রাইভেট লিমিটেড কর্তৃপক্ষ। এ জন্য ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ সম্মান শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া নিয়মিত শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন আহ্বান করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
১০ দিন আগে