এ বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১০ অক্টোবর।
বিডিজেন ডেস্ক
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় অন্যতম পছন্দের জায়গা হতে পারে ইউরোপের দেশ আয়ারল্যান্ড। বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ৩ ভাগই রয়েছে দেশটিতে। অনেক শিক্ষার্থী এখন পাড়ি জমাচ্ছেন আয়ারল্যান্ডে। এর অন্যতম কারণ, উচ্চশিক্ষায় আয়ারল্যান্ডের বিভিন্ন স্কলারশিপ।
প্রতি বছর বেশকিছু স্কলারশিপ দিয়ে থাকে আয়ারল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এর মধ্যে অন্যতম ফুল ফ্রি স্কলারশিপ হচ্ছে ‘পোস্টগ্রাজুয়েট স্কলারশিপ প্রোগ্রাম’। এর আওতায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন।
এ বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১০ অক্টোবর।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। শিক্ষার্থীরা বছরে হাতখরচ বাবদ ২২ হাজার ইউরো (প্রায় সাড়ে ২৯ লাখ ২৩ হাজার ৭১১ টাকা) পাবেন। ৩ হাজার ২৫০ ইউরো (প্রায় সাড়ে ৪ লাখ ৩১ হাজার ৯১১ টাকা) গবেষণা খরচ প্রদান করে থাকে। এ ছাড়া কন্ট্রিবিউশন ফি ৫ হাজার ৭৫০ ইউরো (প্রায় সাড়ে ৭ লাখ ৬৪ হাজার ১৫১ টাকা) দেওয়া হয়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
এই স্কলারশিপের আওতায় স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নের জন্য স্নাতকে ভালো ফলাফল থাকতে হবে। পিএইচডির জন্য অবশ্যই ভালো একাডেমিক স্কোরসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি চাওয়া হয়। এর বাইরে বিভাগভেদে যোগ্যতার ভিন্নতা রয়েছে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয়ের ওপর নির্ভর করে ওয়েবসাইটে যোগ্যতাগুলো দেখে নিতে পারেন।
ইংরেজি দক্ষতা সনদ দেখাতে হবে। টোয়েফল আইবিটিতে ন্যূনতম কত পেতে হবে তা অবশ্য উল্লেখ নেই। অথবা আইইএলটিএসও চলবে। তবে তাতেও ন্যূনতম স্কোরের কথা বলা নেই।
ইংরেজি দক্ষতার সনদ, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, রেফারেন্স লেটার ও ব্যক্তিগত বিবৃতি যুক্ত করতে হবে। রিসার্চ প্রপোজাল , সুপারভাইজার ফরম ও স্টেটমেন্ট অব পারপাস যুক্ত করতে হবে। ইঞ্জিনিয়ারিং, হিউম্যানিটিজ ও আর্টস বিজনেস, আইন, ন্যাচারাল সায়েন্স, হেলথ সায়েন্স, জেনারেল সায়েন্স ও সোশ্যাল সায়েন্সে পড়তে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদনকারীকে প্রথমেই অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। সেখানে অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করতে হবে। সব ট্রান্সক্রিপ্ট সত্যায়িত করে আপলোড করতে হবে। সাবমিট করা কাগজপত্রের ভাষা হবে ইংরেজি অথবা আইরিশ।
সাধারণত প্রতি বছর আগস্টের দিকে স্কলারশিপের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনের সময়সীমা থাকে অক্টোবর পর্যন্ত। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ১০ অক্টোবর।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় অন্যতম পছন্দের জায়গা হতে পারে ইউরোপের দেশ আয়ারল্যান্ড। বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ৩ ভাগই রয়েছে দেশটিতে। অনেক শিক্ষার্থী এখন পাড়ি জমাচ্ছেন আয়ারল্যান্ডে। এর অন্যতম কারণ, উচ্চশিক্ষায় আয়ারল্যান্ডের বিভিন্ন স্কলারশিপ।
প্রতি বছর বেশকিছু স্কলারশিপ দিয়ে থাকে আয়ারল্যান্ড সরকার ও দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এর মধ্যে অন্যতম ফুল ফ্রি স্কলারশিপ হচ্ছে ‘পোস্টগ্রাজুয়েট স্কলারশিপ প্রোগ্রাম’। এর আওতায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা আয়ারল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন।
এ বছর বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপের আবেদন শুরু হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১০ অক্টোবর।
আগে জেনে নিন সুবিধাগুলো
টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। শিক্ষার্থীরা বছরে হাতখরচ বাবদ ২২ হাজার ইউরো (প্রায় সাড়ে ২৯ লাখ ২৩ হাজার ৭১১ টাকা) পাবেন। ৩ হাজার ২৫০ ইউরো (প্রায় সাড়ে ৪ লাখ ৩১ হাজার ৯১১ টাকা) গবেষণা খরচ প্রদান করে থাকে। এ ছাড়া কন্ট্রিবিউশন ফি ৫ হাজার ৭৫০ ইউরো (প্রায় সাড়ে ৭ লাখ ৬৪ হাজার ১৫১ টাকা) দেওয়া হয়।
আবেদনে লাগবে যে যোগ্যতা
এই স্কলারশিপের আওতায় স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নের জন্য স্নাতকে ভালো ফলাফল থাকতে হবে। পিএইচডির জন্য অবশ্যই ভালো একাডেমিক স্কোরসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি চাওয়া হয়। এর বাইরে বিভাগভেদে যোগ্যতার ভিন্নতা রয়েছে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয়ের ওপর নির্ভর করে ওয়েবসাইটে যোগ্যতাগুলো দেখে নিতে পারেন।
ইংরেজি দক্ষতা সনদ দেখাতে হবে। টোয়েফল আইবিটিতে ন্যূনতম কত পেতে হবে তা অবশ্য উল্লেখ নেই। অথবা আইইএলটিএসও চলবে। তবে তাতেও ন্যূনতম স্কোরের কথা বলা নেই।
ইংরেজি দক্ষতার সনদ, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, রেফারেন্স লেটার ও ব্যক্তিগত বিবৃতি যুক্ত করতে হবে। রিসার্চ প্রপোজাল , সুপারভাইজার ফরম ও স্টেটমেন্ট অব পারপাস যুক্ত করতে হবে। ইঞ্জিনিয়ারিং, হিউম্যানিটিজ ও আর্টস বিজনেস, আইন, ন্যাচারাল সায়েন্স, হেলথ সায়েন্স, জেনারেল সায়েন্স ও সোশ্যাল সায়েন্সে পড়তে হবে।
কখন কীভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদনকারীকে প্রথমেই অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। সেখানে অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণ করতে হবে। সব ট্রান্সক্রিপ্ট সত্যায়িত করে আপলোড করতে হবে। সাবমিট করা কাগজপত্রের ভাষা হবে ইংরেজি অথবা আইরিশ।
সাধারণত প্রতি বছর আগস্টের দিকে স্কলারশিপের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়। আবেদনের সময়সীমা থাকে অক্টোবর পর্যন্ত। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ১০ অক্টোবর।
আবেদনের বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এখানে।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বদা বিশ্ব র্যাংকিংয়ে শীর্ষ সারিতে থাকে। বর্তমানে অস্ট্রিয়ায় পড়তে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে অনেকেই আইইএলটিএস ছাড়াই পড়তে যেতে চান দেশটিতে। তাদের জন্য রয়েছে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তোলা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি এসব ডকুমেন্ট জোগাড় করে রাখা। আজ আলোচনা করা যাক সেসব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়েই।
অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত খনিজ সম্পদ গবেষক ইমেরিটাস প্রফেসর ওডউইন জোনসের সম্মানে তাঁর নামে এই বৃত্তির নামকরণ করা হয়। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বৃত্তিটি নিয়ে পিএইচডি করা যাবে। মিনারেলস রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এই বৃত্তি দেয়।