

বিডিজেন ডেস্ক

যুক্তরাজ্যের লন্ডনে প্রতিবেশীর ছুরিকাঘাতে রইস উদ্দিন (৪৮) নামের একজন ব্রিটিশ বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
লন্ডনের বাথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় স্থানীয় সময় ৭ অব্টোবর (সোমবার) সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়।
রইস উদ্দিন পরিবার নিয়ে পূর্ব লন্ডনের নিউহাম কাউন্সিলের কাস্টমস হাউস এলাকায় থাকতেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও তাঁর বন্ধু রাজ হাসান জানান, ৫ অক্টোবর শনিবার বিকেলে রইস উদ্দিনের ছুরিকাঘাতে আহত হওযার ঘটনা ঘটে। ওই দিন ভবনের দরজা খোলা রাখা নিয়ে রইস উদ্দিনের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়ান শেতাঙ্গ প্রতিবেশী। একপর্যায়ে তিনি রইস উদ্দিনকে আঘাত করেন। পরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
রাজ হাসান আরও বলেন, ‘রইস উদ্দিন আমাকে ফোন করে ঘটনা জানিয়ে বিল্ডিংয়ের নিচে আসতে বলেন। আমি ও রইস উদ্দিনের ছেলে বিল্ডিংয়ের নিচে এলে বর্ণবাদী ভাষায় গালিগালাজ করে ছুরি নিয়ে রইস উদ্দিনের ওপর চড়াও হয় প্রতিবেশী। হামলাকারী প্রথমে রইস উদ্দিনের মুখের ওপর ছুরিকাঘাত করে। রইস উদ্দিন মাটিতে পড়ে গেলে বুকসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কুপিয়ে গুরুতর আহত করে তাঁকে। বাবাকে বাঁচাতে ১৬ বছর বয়সী ছেলে এগিয়ে এলে তাঁকেও ছুরিকাঘাত করে ওই শেতাঙ্গ। আমাকেও আঘাত করার চেষ্টা করে, তবে সফল হয়নি। পরে অন্য প্রতিবেশীরা পুলিশে কল করলে পুলিশ এসে হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।’
নিউহাম কাউন্সিলের সিভিক মেয়র রহিমা রহমান বলেন, তাঁরা এ হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে জেনেছেন। আজ টিমসহ ঘটনাস্থলে যাবেন। পরে বিস্তারিত বলতে পারবেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশি কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে জানিয়ে দোষীর বিচার নিশ্চিতে প্রতিবেশীদের পুলিশকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করতে অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
রইস উদ্দিনের বাড়ি ফরিদপুর জেলায়। তিনি ২০০৯ সালে পর্তুগাল থেকে অভিবাসী হয়ে লন্ডনে আসেন। দুই ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে ১৫ বছর ধরে লন্ডনে বসবাস করছিলেন।

যুক্তরাজ্যের লন্ডনে প্রতিবেশীর ছুরিকাঘাতে রইস উদ্দিন (৪৮) নামের একজন ব্রিটিশ বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
লন্ডনের বাথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় স্থানীয় সময় ৭ অব্টোবর (সোমবার) সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়।
রইস উদ্দিন পরিবার নিয়ে পূর্ব লন্ডনের নিউহাম কাউন্সিলের কাস্টমস হাউস এলাকায় থাকতেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও তাঁর বন্ধু রাজ হাসান জানান, ৫ অক্টোবর শনিবার বিকেলে রইস উদ্দিনের ছুরিকাঘাতে আহত হওযার ঘটনা ঘটে। ওই দিন ভবনের দরজা খোলা রাখা নিয়ে রইস উদ্দিনের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়ান শেতাঙ্গ প্রতিবেশী। একপর্যায়ে তিনি রইস উদ্দিনকে আঘাত করেন। পরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
রাজ হাসান আরও বলেন, ‘রইস উদ্দিন আমাকে ফোন করে ঘটনা জানিয়ে বিল্ডিংয়ের নিচে আসতে বলেন। আমি ও রইস উদ্দিনের ছেলে বিল্ডিংয়ের নিচে এলে বর্ণবাদী ভাষায় গালিগালাজ করে ছুরি নিয়ে রইস উদ্দিনের ওপর চড়াও হয় প্রতিবেশী। হামলাকারী প্রথমে রইস উদ্দিনের মুখের ওপর ছুরিকাঘাত করে। রইস উদ্দিন মাটিতে পড়ে গেলে বুকসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কুপিয়ে গুরুতর আহত করে তাঁকে। বাবাকে বাঁচাতে ১৬ বছর বয়সী ছেলে এগিয়ে এলে তাঁকেও ছুরিকাঘাত করে ওই শেতাঙ্গ। আমাকেও আঘাত করার চেষ্টা করে, তবে সফল হয়নি। পরে অন্য প্রতিবেশীরা পুলিশে কল করলে পুলিশ এসে হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।’
নিউহাম কাউন্সিলের সিভিক মেয়র রহিমা রহমান বলেন, তাঁরা এ হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে জেনেছেন। আজ টিমসহ ঘটনাস্থলে যাবেন। পরে বিস্তারিত বলতে পারবেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশি কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে জানিয়ে দোষীর বিচার নিশ্চিতে প্রতিবেশীদের পুলিশকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করতে অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
রইস উদ্দিনের বাড়ি ফরিদপুর জেলায়। তিনি ২০০৯ সালে পর্তুগাল থেকে অভিবাসী হয়ে লন্ডনে আসেন। দুই ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে ১৫ বছর ধরে লন্ডনে বসবাস করছিলেন।
সিডনিতে বসবাসরত বুয়েট অ্যালামনাই পরিবারগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে এবং নতুন প্রজন্মকে একত্রিত করতে এ আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সারা দিনের হাসি-আনন্দ, খেলা আর বন্ধুত্বের মেলবন্ধন সকল অংশগ্রহণকারীর মনে তৈরি করে স্মরণীয় স্মৃতি।
ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাবানা মাহমুদ বলেন, “বিপদ থেকে পালিয়ে আসা লোকদের স্বাগত জানানোর ঐতিহ্য এই দেশের আছে। আমাদের উদারতা অবৈধ অভিবাসীদের আকর্ষণ করছে। অভিবাসনের গতি এবং মাত্রা দেশের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করছে।”
বিবৃতিতে বলা হয়, দুটি নৌকা ডুবির ঘটনা ঘটেছে। প্রথম নৌকাটিতে বাংলাদেশ থেকে আসা ২৬ জন ছিলেন। তাদের মধ্যে ৪ জন মারা গেছেন।
সভায় বক্তারা ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের আলোচনার পাশাপাশি বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে বিএনপিকে বিজয়ী করতে প্রবাস থেকে সবাইকে একযোগে কাজ করার কথা বলেন।