
রফিক আহমদ খান, মালয়েশিয়া

ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উপলক্ষে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের প্রধান প্রধান সড়কে র্যালি করেছে প্রবাসীরা বাংলাদেশিরা।
৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার (স্থানীয় হিজরি তারিখ ১২ রবিউল আউয়াল) গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের মালয়েশিয়া শাখা এই র্যালির আয়োজন করে।
স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারের নিচ থেকে শুরু হয় র্যালি। শহরের প্রধান সড়ক ধরে বুকিত নানাস, মসজিদ ইন্ডিয়া, মসজিদ জামেক, কোতারায়া ও দাতারান মারদেকার পাশে দিয়ে র্যালিটি পৌঁছায় মালয়েশিয়ার জাতীয় মসজিদ 'মসজিদ নেগেরায়'।

মসজিদ নেগারা প্রাঙ্গণে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য ও দোয়া মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হয় আনুষ্ঠানিকতা। পরে তবারক বিতরণ করা হয়।
র্যালি চলাকালে পুরো পথজুড়ে মালয়েশিয়ার পুলিশ ও ট্রাফিকসহ প্রশাসনের বিভিন্ন বিভাগ সার্বিক সহযোগিতা করে।

র্যালি শেষে গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের মালয়েশিয়া শাখার সাধারণ সম্পাদক নঈম উদ্দিন মালয়েশিয়ান কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।
র্যালিতে আয়োজক সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি রফিকুল ইসলাম আকন্দ ও মোহাম্মদ জাকারিয়া এবং ইব্রাহিম টিপু, গোলাম মোস্তফা, আতিক হাসানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উপলক্ষে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের প্রধান প্রধান সড়কে র্যালি করেছে প্রবাসীরা বাংলাদেশিরা।
৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার (স্থানীয় হিজরি তারিখ ১২ রবিউল আউয়াল) গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের মালয়েশিয়া শাখা এই র্যালির আয়োজন করে।
স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারের নিচ থেকে শুরু হয় র্যালি। শহরের প্রধান সড়ক ধরে বুকিত নানাস, মসজিদ ইন্ডিয়া, মসজিদ জামেক, কোতারায়া ও দাতারান মারদেকার পাশে দিয়ে র্যালিটি পৌঁছায় মালয়েশিয়ার জাতীয় মসজিদ 'মসজিদ নেগেরায়'।

মসজিদ নেগারা প্রাঙ্গণে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য ও দোয়া মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হয় আনুষ্ঠানিকতা। পরে তবারক বিতরণ করা হয়।
র্যালি চলাকালে পুরো পথজুড়ে মালয়েশিয়ার পুলিশ ও ট্রাফিকসহ প্রশাসনের বিভিন্ন বিভাগ সার্বিক সহযোগিতা করে।

র্যালি শেষে গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের মালয়েশিয়া শাখার সাধারণ সম্পাদক নঈম উদ্দিন মালয়েশিয়ান কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান।
র্যালিতে আয়োজক সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি রফিকুল ইসলাম আকন্দ ও মোহাম্মদ জাকারিয়া এবং ইব্রাহিম টিপু, গোলাম মোস্তফা, আতিক হাসানসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।
ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া কাউন্সিলের গাইডলাইন অনুযায়ী মেডিকেল সেন্টারসমূহকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুব্যবস্থাপনার আওতায় আনার জন্য গালফ হেলথ কাউন্সিল, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।