বিডিজেন ডেস্ক
সরকারের বেঁধে দেওয়া সময় আর দুই মাস থাকলেও কুয়েতে এখনও বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেননি ৫ লাখ ৩০ হাজার প্রবাসী। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আলমাজিলিসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, কুয়েতে এখন পর্যন্ত ২১ লাখ প্রবাসী বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়েছেন। যেসব প্রবাসী আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন না তাদের সিভিল কার্ড , সমস্ত সরকারি ও ব্যাংকিং লেনদেন স্থগিত করা হবে। সেইসঙ্গে বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেওয়া সম্পন্ন না করলে প্রবাসীদের ইকামা বা আবাসনের অনুমতিও নবায়ন করা হবে না।
কুয়েতে অপরাধ দমন ও দ্রুত সময়ে অপরাধী শনাক্ত করতে ২০২৩ সালে স্থানীয় নাগরিক ও বিভিন্ন দেশের প্রবাসীদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হয় বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট। এই বছরের শুরুতে কুয়েতের নাগরিক এবং প্রবাসীদের জন্য বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেওয়ার সময়সীমা বাড়ানো হয়। কুয়েতিদের জন্য বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেওয়ার সময়সীমা ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
কুয়েত সরকারের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে তাদের দেশে মোট জনসংখ্যা ৪৯ লাখ। যার মধ্যে ৩৩ লাখই প্রবাসী।
সরকারের বেঁধে দেওয়া সময় আর দুই মাস থাকলেও কুয়েতে এখনও বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেননি ৫ লাখ ৩০ হাজার প্রবাসী। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম আলমাজিলিসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, কুয়েতে এখন পর্যন্ত ২১ লাখ প্রবাসী বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়েছেন। যেসব প্রবাসী আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন না তাদের সিভিল কার্ড , সমস্ত সরকারি ও ব্যাংকিং লেনদেন স্থগিত করা হবে। সেইসঙ্গে বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেওয়া সম্পন্ন না করলে প্রবাসীদের ইকামা বা আবাসনের অনুমতিও নবায়ন করা হবে না।
কুয়েতে অপরাধ দমন ও দ্রুত সময়ে অপরাধী শনাক্ত করতে ২০২৩ সালে স্থানীয় নাগরিক ও বিভিন্ন দেশের প্রবাসীদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হয় বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট। এই বছরের শুরুতে কুয়েতের নাগরিক এবং প্রবাসীদের জন্য বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেওয়ার সময়সীমা বাড়ানো হয়। কুয়েতিদের জন্য বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেওয়ার সময়সীমা ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
কুয়েত সরকারের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে তাদের দেশে মোট জনসংখ্যা ৪৯ লাখ। যার মধ্যে ৩৩ লাখই প্রবাসী।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তিন দশকের বেশি সময় ধরে বারবার একটি কথা বলে আসছেন, ইরান শিগগিরই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করে ফেলবে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ‘ইসরায়েলের পাশে থাকার জন্য’ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেন, জোর করে চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নেবে ইরান। দেশটি দৃঢ় থাকবে জোর করে চাপিয়ে দেওয়া শান্তির বিরুদ্ধেও। তিনি আরও বলেন, ইরান কারও কাছে আত্মসমর্পণ করবে না।
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের প্রসঙ্গ টেনে মারিয়া জাখারোভা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামোয় ইসরায়েলের প্রতিদিনকার হামলার কারণে বিশ্ব এখন ‘বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে রয়েছে।’