
বিডিজেন ডেস্ক

যুক্তরাজ্যের লন্ডনে নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশন জানিয়েছে, টাওয়ার হ্যামলেটসে আগামী ১৩–১৪ ডিসেম্বর হেরিটেজ উইকের সময় অনুষ্ঠিতব্য বহুল প্রতিক্ষিত এসএমই মেলাকে সামনে রেখে প্রস্তুতি জোরদার করা হয়েছে।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
প্রাণবন্ত এই আয়োজনটি বিশেষভাবে বাংলাদেশি নারী উদ্যোক্তাদের ‘অসাধারণ সৃজনশীলতা ও উদ্যোগ’ এবং ব্রিটিশ-বাংলাদেশি নারী উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী দক্ষতাকে তুলে ধরার মাধ্যমে প্রতিভা প্রদর্শনের একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠবে।
হাইকমিশন জানায়, এ মেলাটি এসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিচিতি লাভ, নতুন সংযোগ সৃষ্টি এবং অর্থনীতি ও অভিন্ন সংস্কৃতিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান উদ্যাপনের এক অসাধারণ সুযোগ।
যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার আবিদা ইসলাম বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের জন্য বাণিজ্য দূত ব্যারোনেস রোজি উইন্টারটন এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারা কুকের সঙ্গে এ নিয়ে আলোচনা করেছেন।
বিস্তৃত এই আলোচনায় পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলাপ হয়, যা দুই দেশের প্রাণবন্ত অংশীদারত্ব আরও দৃঢ় করতে সহায়তা করবে।
হাইকমিশন সবাইকে এই তারিখগুলো মনে রাখার এবং নারী-নেতৃত্বাধীন এই গতিশীল ব্যবসাগুলোকে সমর্থন জানাতে মেলায় অংশগ্রহণের জন্য আহ্বান জানিয়েছে।
বাণিজ্যের বাইরেও, হেরিটেজ উইক সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্মরণীয় এক উৎসব এবং কমিউনিটি ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক শক্তিশালী করার এক শক্তিশালী মাধ্যম হয়ে উঠতে চলেছে।

যুক্তরাজ্যের লন্ডনে নিয়োজিত বাংলাদেশ হাইকমিশন জানিয়েছে, টাওয়ার হ্যামলেটসে আগামী ১৩–১৪ ডিসেম্বর হেরিটেজ উইকের সময় অনুষ্ঠিতব্য বহুল প্রতিক্ষিত এসএমই মেলাকে সামনে রেখে প্রস্তুতি জোরদার করা হয়েছে।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
প্রাণবন্ত এই আয়োজনটি বিশেষভাবে বাংলাদেশি নারী উদ্যোক্তাদের ‘অসাধারণ সৃজনশীলতা ও উদ্যোগ’ এবং ব্রিটিশ-বাংলাদেশি নারী উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী দক্ষতাকে তুলে ধরার মাধ্যমে প্রতিভা প্রদর্শনের একটি চমৎকার প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠবে।
হাইকমিশন জানায়, এ মেলাটি এসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিচিতি লাভ, নতুন সংযোগ সৃষ্টি এবং অর্থনীতি ও অভিন্ন সংস্কৃতিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান উদ্যাপনের এক অসাধারণ সুযোগ।
যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার আবিদা ইসলাম বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের জন্য বাণিজ্য দূত ব্যারোনেস রোজি উইন্টারটন এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারা কুকের সঙ্গে এ নিয়ে আলোচনা করেছেন।
বিস্তৃত এই আলোচনায় পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলাপ হয়, যা দুই দেশের প্রাণবন্ত অংশীদারত্ব আরও দৃঢ় করতে সহায়তা করবে।
হাইকমিশন সবাইকে এই তারিখগুলো মনে রাখার এবং নারী-নেতৃত্বাধীন এই গতিশীল ব্যবসাগুলোকে সমর্থন জানাতে মেলায় অংশগ্রহণের জন্য আহ্বান জানিয়েছে।
বাণিজ্যের বাইরেও, হেরিটেজ উইক সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্মরণীয় এক উৎসব এবং কমিউনিটি ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক শক্তিশালী করার এক শক্তিশালী মাধ্যম হয়ে উঠতে চলেছে।
কুয়েতে নিয়োজিত বাংলাদেশ দূতাবাসের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং কুয়েতে কর্মরত পেশাজীবী বাংলাদেশিদের আয়োজনে বাংলাদেশি ডাক্তার ও নার্সরা ক্যাম্পে সেবা প্রদান করেন।
হাইকমিশন জানায়, এ মেলাটি এসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ পরিচিতি লাভ, নতুন সংযোগ সৃষ্টি এবং অর্থনীতি ও অভিন্ন সংস্কৃতিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান উদ্যাপনের এক অসাধারণ সুযোগ।
অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল হুমায়ূন আহমেদের রচনা থেকে বাছাই করা অংশের পাঠ। রোকেয়া আহমেদ, কাশফী আসমা আহমেদ ও মাজনুন মিজানের গ্রন্থনায় সাজানো এই পর্বে ছোটগল্প, উপন্যাস, রম্যরচনা ও কবিতা পাঠে অংশ নেন বহু পাঠক-সাহিত্যপ্রেমী।
এ প্রদর্শনীতে বিশ্বের ২০টি দেশের প্রায় ৬০০ উৎপাদক ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও মেলবোর্নে এ ধরনের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনী বছরে দুবার অনুষ্ঠিত হয়।