বিডিজেন ডেস্ক
পাকিস্তানে বাংলাদেশ হাইকমিশন যথাযোগ্য মর্যাদায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন করেছে।
৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার (হিজরি ১২ রবিউল আউয়াল) রাজধানী ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ঈদে মিলাদুন্নবী উদ্যাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু এবং দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়।
আলোচনা পর্বে হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান তাঁর বক্তব্যে সবাইকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাতের পবিত্র স্মৃতি বিজড়িত ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) সারা বিশ্বের মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত একটি দিন।
তিনি আরও বলেন, ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর সুমহান আদর্শ ও সুন্নাহ বিশ্ববাসীর জন্য উৎকৃষ্টতম অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়।
প্রধান অতিথি উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন তাঁর বক্তব্যে বলেন, মহানবী (সা.) একটি সাম্য ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সকলের ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা এবং মুসলমানদের দায়িত্ব ও কর্তব্য বিষয়ে উম্মতদের দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং ইহকাল ও পরকালের কল্যাণ নিশ্চিতে হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতিটি কথা, কর্ম ও জীবনাদর্শ সকল মুসলমানদের জন্য অবশ্য অনুসরণীয় মর্মে তিনি উল্লেখ করেন।
আলোচনা শেষে দেশের অব্যাহত শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রবাসী বাংলাদেশিসহ দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি
পাকিস্তানে বাংলাদেশ হাইকমিশন যথাযোগ্য মর্যাদায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন করেছে।
৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার (হিজরি ১২ রবিউল আউয়াল) রাজধানী ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ঈদে মিলাদুন্নবী উদ্যাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু এবং দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়।
আলোচনা পর্বে হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান তাঁর বক্তব্যে সবাইকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাতের পবিত্র স্মৃতি বিজড়িত ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) সারা বিশ্বের মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত একটি দিন।
তিনি আরও বলেন, ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর সুমহান আদর্শ ও সুন্নাহ বিশ্ববাসীর জন্য উৎকৃষ্টতম অনুসরণীয় ও অনুকরণীয়।
প্রধান অতিথি উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন তাঁর বক্তব্যে বলেন, মহানবী (সা.) একটি সাম্য ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সকলের ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা এবং মুসলমানদের দায়িত্ব ও কর্তব্য বিষয়ে উম্মতদের দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং ইহকাল ও পরকালের কল্যাণ নিশ্চিতে হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতিটি কথা, কর্ম ও জীবনাদর্শ সকল মুসলমানদের জন্য অবশ্য অনুসরণীয় মর্মে তিনি উল্লেখ করেন।
আলোচনা শেষে দেশের অব্যাহত শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রবাসী বাংলাদেশিসহ দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।