বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরবের রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপিত হয়েছে।
সোমবার (৭ অক্টোবর) দূতাবাসের অডিটরিয়ামে এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘প্রতিটি শিশুর অধিকার, রক্ষা আমাদের অঙ্গীকার’।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ শিশু একাডেমি প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব শিশু দিবস পালন করে থাকে। এ ছাড়া, শিশুর অধিকার, সুরক্ষা এবং শিশুর উন্নয়ন ও বিকাশে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অধিকতর উদ্যোগী ও সচেতন করার লক্ষ্যে এ বছর ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত পালন করা হয়েছে শিশু অধিকার সপ্তাহ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দূতাবাসের ডিফেন্স এট্যাশে বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ রেজাউল করিম।
তিনি বলেন, ছাত্র–শ্রমিক–জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার শিশুর প্রতি বঞ্চনা, শিশুশ্রম, অপুষ্টি ও বাল্যবিবাহসহ অন্য সমস্যা যা শিশুর সঠিক বিকাশের অন্তরায় সেসব চিহ্নিত করে সমাধান করতে বদ্ধপরিকর।
তিনি বলেন শিশুরাই সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিশুদের সুন্দর বিকাশের জন্য গুরুত্ব প্রদান করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। তাই শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশে উপযুক্ত পরিবেশ, শিক্ষা, নিরাপত্তা, পুষ্টি ও সুস্থ বিনোদনের বিকল্প নেই।
শিশুরা স্নেহ, মমতা ও মুক্তচিন্তার চেতনায় সমৃদ্ধ হয়ে বেড়ে উঠলে আগামী দিনের বাংলাদেশ গঠনে তারা ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবে।
দূতাবাসের কাউন্সেলর মো. বেলাল হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে রিয়াদের বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা বিশ্ব শিশু দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে বক্তব্য প্রদান এবং কবিতা আবৃত্তি করে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়।
এ ছাড়া, দিবসটি উপলক্ষে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শাহাদাতবরণকারী শিশুদের নিয়ে একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
সৌদি আরবের রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপিত হয়েছে।
সোমবার (৭ অক্টোবর) দূতাবাসের অডিটরিয়ামে এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘প্রতিটি শিশুর অধিকার, রক্ষা আমাদের অঙ্গীকার’।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ শিশু একাডেমি প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব শিশু দিবস পালন করে থাকে। এ ছাড়া, শিশুর অধিকার, সুরক্ষা এবং শিশুর উন্নয়ন ও বিকাশে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অধিকতর উদ্যোগী ও সচেতন করার লক্ষ্যে এ বছর ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত পালন করা হয়েছে শিশু অধিকার সপ্তাহ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দূতাবাসের ডিফেন্স এট্যাশে বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ রেজাউল করিম।
তিনি বলেন, ছাত্র–শ্রমিক–জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার শিশুর প্রতি বঞ্চনা, শিশুশ্রম, অপুষ্টি ও বাল্যবিবাহসহ অন্য সমস্যা যা শিশুর সঠিক বিকাশের অন্তরায় সেসব চিহ্নিত করে সমাধান করতে বদ্ধপরিকর।
তিনি বলেন শিশুরাই সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিশুদের সুন্দর বিকাশের জন্য গুরুত্ব প্রদান করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। তাই শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশে উপযুক্ত পরিবেশ, শিক্ষা, নিরাপত্তা, পুষ্টি ও সুস্থ বিনোদনের বিকল্প নেই।
শিশুরা স্নেহ, মমতা ও মুক্তচিন্তার চেতনায় সমৃদ্ধ হয়ে বেড়ে উঠলে আগামী দিনের বাংলাদেশ গঠনে তারা ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবে।
দূতাবাসের কাউন্সেলর মো. বেলাল হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে রিয়াদের বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা বিশ্ব শিশু দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে বক্তব্য প্রদান এবং কবিতা আবৃত্তি করে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টা এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়।
এ ছাড়া, দিবসটি উপলক্ষে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শাহাদাতবরণকারী শিশুদের নিয়ে একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনিতে চট্টগ্রাম ক্লাব অস্ট্রেলিয়ার (সিসিএ) উদ্যোগে ‘মেজবান ২০২৫’-এর সফলতা উদ্যাপন উপলক্ষে এক বিশেষ পারিবারিক মধ্যাহ্নভোজ ও মিলনমেলার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সৌদি আরবের বন্দর নগরী জেদ্দায় এই ঐতিহাসিক উদ্যোগের প্রতি প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাড়া এখনো আশানুরূপ নয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত আছেন, তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২ হাজার ৫০০ জন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
ড. আসিফ নজরুল তার আলোচনার শুরুতে বাহরাইন ও বাংলাদেশের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সর্ম্পকের কথা তুলে ধরেন। তিনি দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে বাহরাইনে বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকা শ্রমবাজার ও ভিসা উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তিনি।
এ বছর সূচকে চীনের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। ২০২৪ সালে ১৯তম অবস্থান থেকে উঠে এসে এবার ৬ষ্ঠ হয়েছে দেশটি। অন্যদিকে মালয়েশিয়া প্রথমবারের মতো শীর্ষ ১০-এ প্রবেশ করেছে। ভিয়েতনাম রয়েছে ৫ম স্থানে।