বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের অনলাইন প্লাটফর্মে বাংলাদেশিসহ দক্ষিণ এশীয়দের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ক্রমেই বাড়ছে। ২০২৩ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে এই বিদ্বেষ বাড়ার হার অনেক বেশি।
যুক্তরাষ্ট্রে এশীয় দেশগুলো ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর জনগোষ্ঠীকে নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান ‘স্টপ এএপিআই হেট’ এ তথ্য জানিয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার (৯ অক্টোবর) স্টপ এএপিআই হেট এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষিণ এশীয় দেশের মানুষদের মধ্যে থেকে উল্লেখযোগ্য রাজনীতিবিদদের উত্থান যেমন বেড়েছে, পাশাপাশি এই দেশগুলোর অভিবাসীদের প্রতি শেতাঙ্গদের ঘৃণাও বেড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় রাজনীতিতে অভিবাসী, বিশেষ করে দক্ষিণ এশীয় অঞ্চল থেকে যাওয়া অভিবাসীদের সন্তানদের প্রাধান্য বেশ বাড়ছে।
উদাহরণ হিসেবে, নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের কথাই ধরা যাক। তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তাঁর মতো রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হতে চাওয়া নিক্কি হ্যালি, বিবেক রামাস্বামীও ভারতীয় বংশোদ্ভূত। একইভাবে, রিপাবলিকান ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী জেডি ভ্যান্সের স্ত্রী উষা ভ্যান্সও ভারতীয় বংশোদ্ভূত।
কমলা হ্যারিস নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবেন। এমন এক সময়ে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন অনলাইন প্লাটফর্মে দক্ষিণ এশীয়দের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য চরম পর্যায়ে পৌঁছে গেছে।
স্টপ এএপিআই হেট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত প্রতি মাসে ধারাবাহিকভাবে দক্ষিণ এশীয়দের বিরুদ্ধে অনলাইন বিদ্বেষ বেড়েছে।
এর কারণ হিসেবে সংস্থাটি বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের দূষিত রাজনৈতিক পরিস্থিতি অন্যতম, যেখানে কট্টর ডানপন্থীরা ধর্মান্ধ মতবাদ ও অপতথ্য ছড়িয়ে এই বিদ্বেষকে উসকে দিচ্ছে।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে উষা ভ্যান্স উপস্থিত হওয়ার পর এবং কমলা হ্যারিসকে ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কনভেনশনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মনোনীত করার পর এশীয় সম্প্রদায়ের প্রতি অনলাইন সহিংসতার হুমকি ২০২৪ সালের আগস্টে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়।’
যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে দক্ষিণ এশীয়দের আধিপত্যের কারণেও এমনটা হয়েছে উল্লেখ করে স্টপ এএপিআই হেটের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে দক্ষিণ এশীয়দের রাজনৈতিক উপস্থিতি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ২০২৩ ও ২০২৪ সালের নির্বাচন চক্রে দক্ষিণ এশীয়দের বিরুদ্ধে অনলাইন বিদ্বেষ ক্রমেই বেড়েছে।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এশীয় আমেরিকানদের মধ্যে দক্ষিণ এশীয়দের সবচেয়ে বেশি পরিমাণে অনলাইন বিদ্বেষের লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। উল্লিখিত সময়ের মধ্যে যে পরিমাণ বিদ্বেষমূলক বার্তা অনলাইনে ছড়ানো হয়েছে, তার ৬০ শতাংশের লক্ষ্যবস্তু ছিল দক্ষিণ এশীয়রা।
উগ্রপন্থী অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে দক্ষিণ এশীয়বিরোধী স্লোগান গত বছরের তুলনায় এবার দ্বিগুণ হয়েছে; প্রায় ২৩ হাজার থেকে বেড়ে ৪৬ হাজারে দাঁড়িয়েছে এবং আগস্ট মাসে সবচেয়ে বেশি বিদ্বেষী বক্তব্য দেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর বংশোদ্ভূত প্রায় ৫৪ লাখ লোকের বসবাস। এর মধ্যে ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ভুটান ও নেপাল উল্লেখযোগ্য।
যুক্তরাষ্ট্রের অনলাইন প্লাটফর্মে বাংলাদেশিসহ দক্ষিণ এশীয়দের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ক্রমেই বাড়ছে। ২০২৩ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে এই বিদ্বেষ বাড়ার হার অনেক বেশি।
যুক্তরাষ্ট্রে এশীয় দেশগুলো ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর জনগোষ্ঠীকে নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান ‘স্টপ এএপিআই হেট’ এ তথ্য জানিয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার (৯ অক্টোবর) স্টপ এএপিআই হেট এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষিণ এশীয় দেশের মানুষদের মধ্যে থেকে উল্লেখযোগ্য রাজনীতিবিদদের উত্থান যেমন বেড়েছে, পাশাপাশি এই দেশগুলোর অভিবাসীদের প্রতি শেতাঙ্গদের ঘৃণাও বেড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় রাজনীতিতে অভিবাসী, বিশেষ করে দক্ষিণ এশীয় অঞ্চল থেকে যাওয়া অভিবাসীদের সন্তানদের প্রাধান্য বেশ বাড়ছে।
উদাহরণ হিসেবে, নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের কথাই ধরা যাক। তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তাঁর মতো রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হতে চাওয়া নিক্কি হ্যালি, বিবেক রামাস্বামীও ভারতীয় বংশোদ্ভূত। একইভাবে, রিপাবলিকান ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী জেডি ভ্যান্সের স্ত্রী উষা ভ্যান্সও ভারতীয় বংশোদ্ভূত।
কমলা হ্যারিস নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবেন। এমন এক সময়ে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন অনলাইন প্লাটফর্মে দক্ষিণ এশীয়দের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য চরম পর্যায়ে পৌঁছে গেছে।
স্টপ এএপিআই হেট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত প্রতি মাসে ধারাবাহিকভাবে দক্ষিণ এশীয়দের বিরুদ্ধে অনলাইন বিদ্বেষ বেড়েছে।
এর কারণ হিসেবে সংস্থাটি বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের দূষিত রাজনৈতিক পরিস্থিতি অন্যতম, যেখানে কট্টর ডানপন্থীরা ধর্মান্ধ মতবাদ ও অপতথ্য ছড়িয়ে এই বিদ্বেষকে উসকে দিচ্ছে।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে উষা ভ্যান্স উপস্থিত হওয়ার পর এবং কমলা হ্যারিসকে ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কনভেনশনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মনোনীত করার পর এশীয় সম্প্রদায়ের প্রতি অনলাইন সহিংসতার হুমকি ২০২৪ সালের আগস্টে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়।’
যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে দক্ষিণ এশীয়দের আধিপত্যের কারণেও এমনটা হয়েছে উল্লেখ করে স্টপ এএপিআই হেটের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে দক্ষিণ এশীয়দের রাজনৈতিক উপস্থিতি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ২০২৩ ও ২০২৪ সালের নির্বাচন চক্রে দক্ষিণ এশীয়দের বিরুদ্ধে অনলাইন বিদ্বেষ ক্রমেই বেড়েছে।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এশীয় আমেরিকানদের মধ্যে দক্ষিণ এশীয়দের সবচেয়ে বেশি পরিমাণে অনলাইন বিদ্বেষের লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। উল্লিখিত সময়ের মধ্যে যে পরিমাণ বিদ্বেষমূলক বার্তা অনলাইনে ছড়ানো হয়েছে, তার ৬০ শতাংশের লক্ষ্যবস্তু ছিল দক্ষিণ এশীয়রা।
উগ্রপন্থী অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে দক্ষিণ এশীয়বিরোধী স্লোগান গত বছরের তুলনায় এবার দ্বিগুণ হয়েছে; প্রায় ২৩ হাজার থেকে বেড়ে ৪৬ হাজারে দাঁড়িয়েছে এবং আগস্ট মাসে সবচেয়ে বেশি বিদ্বেষী বক্তব্য দেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর বংশোদ্ভূত প্রায় ৫৪ লাখ লোকের বসবাস। এর মধ্যে ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ভুটান ও নেপাল উল্লেখযোগ্য।
সৌদি আরবের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা নাম না প্রকাশের শর্তে এএফপিকে বলেন, 'ইরানি হজযাত্রীদের সৌদি আরবে আনতে শনিবার তেহরানের ইমাম খোমেনি বিমানবন্দর থেকে আবারও হজ ফ্লাইট চালু করেছে উড়োজাহাজ সংস্থা ফ্লাইনাস।'
ইয়েমেন থেকে উড়ে আসা ক্ষেপণাস্ত্রের কারণে ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (১৮ মে) বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে। ইসরায়েলের সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল ১২ এ খবর জানিয়েছে।
মালয়েশিয়া সরকার ৫০০ রিঙ্গিত ও ৩০০ রিঙ্গিত জরিমানা দিয়ে বাংলাদেশিসহ অনথিভুক্ত অভিবাসীদের শর্ত সাপেক্ষে দেশে ফেরার সুযোগ দিয়েছে। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুশন ইসমাইল গতকাল শুক্রবার (১৬ মে) এক অনুষ্ঠানে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শীতল হয়ে পড়ে। এর প্রভাব পড়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়েও। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে যোগাযোগের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় ভারত এখন নতুন করে বিকল্প সংযোগ প্রতিষ্ঠার পথে এগোচ্ছে।