বিডিজেন ডেস্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে ‘বিগ টিকিট’ নামে একটি লটারিতে এ সপ্তাহে ১ লাখ ৫০ হাজার দিরহাম (বাংলাদেশি টাকায় ৪৯ লাখ ৫৮ হাজার ১০৩ টাকা) করে জিতেছেন ২ বাংলাদেশি।
খবর সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইংরেজি দৈনিক গালফ নিউজের।
৫২ বছর বয়সী আবু মনসুর আলী আহমেদ এই লটারিতে জিতেছেন। ফুজাইরাহতে গাড়ির ওয়ার্কশপ রয়েছে তাঁর। ১৯৯২ সালে দুবাইয়ে যান তিনি। সে বছরই বিগ টিকিট লটারির আয়োজন শুরু হয়েছিল। বন্ধুদের মাধ্যমে প্রথম বিগ টিকিট সম্পর্কে জানেন। তখন থেকেই প্রতি মাসে ২০ বন্ধুর এক দলের সঙ্গে বিগ টিকিট কিনে আসছিলেন তিনি।
লটারি জেতার ফোন পেয়ে খুশিতে আত্মহারা হয়ে পড়েন আবু মনসুর। পুরস্কারের অর্থ দিয়ে কী করবেন সেটা এখনো ঠিক করেননি। তবে তিনি এই ড্রতে আরও অংশ নেবেন বলে জানান। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে আরও এই ড্রতে অংশ নিব। অন্যদেরও উৎসাহ দেব। সুযোগ নেওয়া উচিত, কারণ যে কেউ পরবর্তী জয়ী হতে পারে।’
আরেক জয়ী হলেন কাতারপ্রবাসী বাংলাদেশি রহমত উল্লাহ। সুপারভাইজার পদে কর্মরত ৩০ বছর বয়সী রহমত ৬ মাস আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিগ টিকিট সম্পর্কে জানতে পারেন। এরপর থেকে প্রতি মাসে ৫ জন বন্ধুর সঙ্গে টিকিট কিনছেন। ড্র-তে জয়ের ফোন পেয়ে তিনি উচ্ছ্বসিত হয়ে বলেন, ‘আমি খুবই খুশি, বিগ টিকিটকে অসংখ্য ধন্যবাদ।’
রহমত এই পুরস্কারের টাকা দিয়ে নিজের একটি ব্যবসা শুরু করতে চান। অনেক দিনের ইচ্ছা তাঁর। ভবিষ্যতেও আরও বিগ টিকিট কিনে যাবেন বলে জানান তিনি।
এ ছাড়াও একই সঙ্গে তিন ভারতীয়ও এই লটারি জিতেছেন।
ভারতের কেরালার ছেলে আখিল শ্রীকান্ত প্রসাদ ২০১৬ সাল থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাস করছেন। তিনি তাঁর ১০ জন বন্ধুর সঙ্গে গত ৮ বছর ধরে নিয়মিত বিগ টিকিট কিনে আসছেন। এবার ড্রতে নাম দেখে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে এই ৩৪ বছর বয়সী মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার বলেন, ‘আমি দুবাইতে আসার পর আশপাশের লোকজনের মাধ্যমে বিগ টিকিট সম্পর্কে জানতে পারি। আমার কাছে দুবাই মানেই বিগ টিকিট।’
তখন থেকে বিগ টিকিট কেনা তাঁর নিয়মিত অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। ড্র জেতার ফোন পেয়ে ভেবেছিলেন কেউ মজা করছে। পরে ইউটিউবে ভিডিও দেখে বুঝতে পারেন এটি সত্যি। এই টাকা বিনিয়োগের ইচ্ছা আছে তাঁর। ভবিষ্যতে আরও ড্রতে অংশ নেবেন বলে জানান আখিল।
আরেক লটারি জয়ী কেরালার ২৭ বছর বয়সী মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার আমাল ভি বি প্রায় ৫ বছর ধরে শারজাহতে বসবাস করছেন। তিনি প্রায় প্রতি মাসেই বিগ টিকিট কিনে আসছেন। আমাল জানান, পুরস্কারের টাকা দিয়ে তিনি কিছু আর্থিক সহায়তা করবেন এবং ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করবেন। তিনি ভবিষ্যতেও অংশ নেবেন বলে জানান। অন্যদেরও উৎসাহিত করেন।
রিশাল আরিয়াল নামে আরেক ভারতীয়ও এ সপ্তাহের ড্রতে দেড় লাখ দিরহাম জিতেছেন।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে জানা যায়, চলতি এপ্রিল মাসে বিগ টিকিটে ২৫ মিলিয়ন দিরহাম জেতার সুযোগ, সঙ্গে সাপ্তাহিক নগদ পুরস্কার, বিগ উইন কনটেস্ট এবং বিলাসবহুল গাড়ি পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়াও, প্রতিটি টিকিটের সঙ্গেই থাকছে বিশেষ বোনাস: পুরো মাসজুড়ে ‘দুটি কিনলে দুটি ফ্রি!’ অফার।
বিগ টিকিটের সাপ্তাহিক ই-ড্রতে প্রতিটি সপ্তাহে ৫ জন ভাগ্যবান জয়ী ১ লাখ ৫০ হাজার দিরহাম করে পাবেন। প্রতি বৃহস্পতিবার জয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে ‘বিগ টিকিট’ নামে একটি লটারিতে এ সপ্তাহে ১ লাখ ৫০ হাজার দিরহাম (বাংলাদেশি টাকায় ৪৯ লাখ ৫৮ হাজার ১০৩ টাকা) করে জিতেছেন ২ বাংলাদেশি।
খবর সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইংরেজি দৈনিক গালফ নিউজের।
৫২ বছর বয়সী আবু মনসুর আলী আহমেদ এই লটারিতে জিতেছেন। ফুজাইরাহতে গাড়ির ওয়ার্কশপ রয়েছে তাঁর। ১৯৯২ সালে দুবাইয়ে যান তিনি। সে বছরই বিগ টিকিট লটারির আয়োজন শুরু হয়েছিল। বন্ধুদের মাধ্যমে প্রথম বিগ টিকিট সম্পর্কে জানেন। তখন থেকেই প্রতি মাসে ২০ বন্ধুর এক দলের সঙ্গে বিগ টিকিট কিনে আসছিলেন তিনি।
লটারি জেতার ফোন পেয়ে খুশিতে আত্মহারা হয়ে পড়েন আবু মনসুর। পুরস্কারের অর্থ দিয়ে কী করবেন সেটা এখনো ঠিক করেননি। তবে তিনি এই ড্রতে আরও অংশ নেবেন বলে জানান। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে আরও এই ড্রতে অংশ নিব। অন্যদেরও উৎসাহ দেব। সুযোগ নেওয়া উচিত, কারণ যে কেউ পরবর্তী জয়ী হতে পারে।’
আরেক জয়ী হলেন কাতারপ্রবাসী বাংলাদেশি রহমত উল্লাহ। সুপারভাইজার পদে কর্মরত ৩০ বছর বয়সী রহমত ৬ মাস আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিগ টিকিট সম্পর্কে জানতে পারেন। এরপর থেকে প্রতি মাসে ৫ জন বন্ধুর সঙ্গে টিকিট কিনছেন। ড্র-তে জয়ের ফোন পেয়ে তিনি উচ্ছ্বসিত হয়ে বলেন, ‘আমি খুবই খুশি, বিগ টিকিটকে অসংখ্য ধন্যবাদ।’
রহমত এই পুরস্কারের টাকা দিয়ে নিজের একটি ব্যবসা শুরু করতে চান। অনেক দিনের ইচ্ছা তাঁর। ভবিষ্যতেও আরও বিগ টিকিট কিনে যাবেন বলে জানান তিনি।
এ ছাড়াও একই সঙ্গে তিন ভারতীয়ও এই লটারি জিতেছেন।
ভারতের কেরালার ছেলে আখিল শ্রীকান্ত প্রসাদ ২০১৬ সাল থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাস করছেন। তিনি তাঁর ১০ জন বন্ধুর সঙ্গে গত ৮ বছর ধরে নিয়মিত বিগ টিকিট কিনে আসছেন। এবার ড্রতে নাম দেখে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে এই ৩৪ বছর বয়সী মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার বলেন, ‘আমি দুবাইতে আসার পর আশপাশের লোকজনের মাধ্যমে বিগ টিকিট সম্পর্কে জানতে পারি। আমার কাছে দুবাই মানেই বিগ টিকিট।’
তখন থেকে বিগ টিকিট কেনা তাঁর নিয়মিত অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। ড্র জেতার ফোন পেয়ে ভেবেছিলেন কেউ মজা করছে। পরে ইউটিউবে ভিডিও দেখে বুঝতে পারেন এটি সত্যি। এই টাকা বিনিয়োগের ইচ্ছা আছে তাঁর। ভবিষ্যতে আরও ড্রতে অংশ নেবেন বলে জানান আখিল।
আরেক লটারি জয়ী কেরালার ২৭ বছর বয়সী মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার আমাল ভি বি প্রায় ৫ বছর ধরে শারজাহতে বসবাস করছেন। তিনি প্রায় প্রতি মাসেই বিগ টিকিট কিনে আসছেন। আমাল জানান, পুরস্কারের টাকা দিয়ে তিনি কিছু আর্থিক সহায়তা করবেন এবং ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করবেন। তিনি ভবিষ্যতেও অংশ নেবেন বলে জানান। অন্যদেরও উৎসাহিত করেন।
রিশাল আরিয়াল নামে আরেক ভারতীয়ও এ সপ্তাহের ড্রতে দেড় লাখ দিরহাম জিতেছেন।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে জানা যায়, চলতি এপ্রিল মাসে বিগ টিকিটে ২৫ মিলিয়ন দিরহাম জেতার সুযোগ, সঙ্গে সাপ্তাহিক নগদ পুরস্কার, বিগ উইন কনটেস্ট এবং বিলাসবহুল গাড়ি পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়াও, প্রতিটি টিকিটের সঙ্গেই থাকছে বিশেষ বোনাস: পুরো মাসজুড়ে ‘দুটি কিনলে দুটি ফ্রি!’ অফার।
বিগ টিকিটের সাপ্তাহিক ই-ড্রতে প্রতিটি সপ্তাহে ৫ জন ভাগ্যবান জয়ী ১ লাখ ৫০ হাজার দিরহাম করে পাবেন। প্রতি বৃহস্পতিবার জয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অবৈধ অভিবাসন দমনে একের পর এক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুধু অবৈধ নয়, অনেক ক্ষেত্রে বৈধভাবে থাকা অভিবাসীরাও দেশটির প্রশাসনের হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী শরিফুল এম খান। ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস বা কাজের জন্য আবেদনকারী ব্যক্তিদের এখন থেকে ‘আমেরিকাবিরোধী মনোভাব’ খতিয়ে দেখা হবে। এর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেদনকারীর কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখার বিষয়টিও রয়েছে।
সাইফুদ্দিন বলেন, আগে নিয়োগকর্তা, এজেন্ট যে কেউ আবেদন করতে পারতেন। এখন, আর না। খাত এবং উপ-খাতের শিল্প মালিকদের প্রথমে তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিদেশী কর্মী ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কারিগরি কমিটির কাছে আবেদন জমা দিতে হবে, যার মধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিবরা থাকবেন।