
নাইম আবদুল্লাহ, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যে বসবাসরত ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের (ডিআরএমসি) প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠন রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়ার রিইউনিয়ন (পুনর্মিলনী) ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) সিডনির ইঙ্গেলবার্নের গ্রেগ পার্সিভাল কমিউনিটি সেন্টারে এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়।
এ উপলক্ষে গ্রেগ পার্সিভাল কমিউনিটি সেন্টার সকাল থেকেই ভরে উঠেছিল প্রাক্তন রেমিয়ান ও তাদের পরিবারের পদচারণায়। হাসি, গল্প, পুরোনো স্মৃতি আর বন্ধুত্বের টানে অডিটোরিয়াম ভরে ওঠে উচ্ছ্বাস ও ভালোবাসায়।

অনুষ্ঠান শুরু হয় দেশ-স্বীকৃতি (অ্যাকনলেজমেন্ট অব কান্ট্রি) ও কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে। এরপর বাজানো হয় বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংগীত। এ সময় উপস্থিত সবাই দাঁড়িয়ে সম্মান প্রদর্শন করেন। জাতীয় সংগীত পরিবেশনের পরপরই ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র শহীদ ফারহান ফাইয়াজ সহ সকল শহীদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
এরপর বক্তব্য দেন সংগঠনের বর্তমান সভাপতি ড. মোহাম্মদ শাহরিয়ার। তিনি তার বক্তব্যে উপস্থিত সকল রেমিয়ান, তাদের পরিবার ও অতিথিদের আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

তিনি বলেন, ‘আপনাদের অংশগ্রহণ ও ভালোবাসাই এই সংগঠনের প্রাণ। আজকের এই সফল আয়োজনের পেছনে আয়োজক ও স্বেচ্ছাসেবকের নিরলস পরিশ্রম রয়েছে।’ তিনি তাদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এবং অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কাজী আলী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন কীভাবে প্রায় ১৬ বছর আগে রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়া প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘আমরা যখন এই সংগঠন শুরু করেছিলাম, তখন উদ্দেশ্য ছিল প্রাক্তন রেমিয়ানদের একত্র করা এবং নতুন প্রজন্মের জন্য কিছু করা।’
তিনি সংগঠনের সূচনালগ্নের কার্যক্রম ও শিক্ষাবৃত্তি (Scholarship) কর্মসূচির ইতিহাসও স্মরণ করেন—যা ছিল রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়ার প্রথম মানবিক উদ্যোগগুলোর একটি।

পরে, বার্ষিক ম্যাগাজিন ‘সন্দীপ্ত’–এর মোড়ক উন্মোচন করেন ডা. মোহাম্মদ শাহরিয়ার ও কাজী আলী, যা প্রবাসী রেমিয়ানদের সৃজনশীলতা ও অভিজ্ঞতার এক মূল্যবান সংকলন হিসেবে সবার প্রশংসা কুড়ায়।
কোষাধ্যক্ষ আবু বকর সিদ্দিক সংক্ষিপ্ত আর্থিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন, যেখানে তিনি সংগঠনের বিগত বছরের আয়-ব্যয়, সঞ্চয় ও ভবিষ্যৎপরিকল্পনা তুলে ধরেন।

সাধারণ সম্পাদক শেখ শুভ সংগঠনের এক বছরের সার্বিক কার্যক্রমের পর্যালোচনা উপস্থাপন করেন। তিনি অকপটে সংগঠনের কিছু সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘যা কিছু আমরা করতে পারিনি, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তার দায় আমি ব্যক্তিগতভাবে নিচ্ছি। আশাকরি পরবর্তী কমিটি আরও সুন্দরভাবে এগিয়ে যাবে।’
উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র রেমিয়ান ওবায়দুর রহমান পরাগ, কাজী সারোয়ার, মোহাম্মদ হোসাইন, দেওয়ান সুলাইমান দানি, মিজান হাওলাদার, তানভীর তারেক, মিজানুর রহমান ও রাশিদুল হক প্রমুখ।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যে বসবাসরত ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের (ডিআরএমসি) প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠন রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়ার রিইউনিয়ন (পুনর্মিলনী) ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) সিডনির ইঙ্গেলবার্নের গ্রেগ পার্সিভাল কমিউনিটি সেন্টারে এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়।
এ উপলক্ষে গ্রেগ পার্সিভাল কমিউনিটি সেন্টার সকাল থেকেই ভরে উঠেছিল প্রাক্তন রেমিয়ান ও তাদের পরিবারের পদচারণায়। হাসি, গল্প, পুরোনো স্মৃতি আর বন্ধুত্বের টানে অডিটোরিয়াম ভরে ওঠে উচ্ছ্বাস ও ভালোবাসায়।

অনুষ্ঠান শুরু হয় দেশ-স্বীকৃতি (অ্যাকনলেজমেন্ট অব কান্ট্রি) ও কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে। এরপর বাজানো হয় বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংগীত। এ সময় উপস্থিত সবাই দাঁড়িয়ে সম্মান প্রদর্শন করেন। জাতীয় সংগীত পরিবেশনের পরপরই ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র শহীদ ফারহান ফাইয়াজ সহ সকল শহীদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
এরপর বক্তব্য দেন সংগঠনের বর্তমান সভাপতি ড. মোহাম্মদ শাহরিয়ার। তিনি তার বক্তব্যে উপস্থিত সকল রেমিয়ান, তাদের পরিবার ও অতিথিদের আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

তিনি বলেন, ‘আপনাদের অংশগ্রহণ ও ভালোবাসাই এই সংগঠনের প্রাণ। আজকের এই সফল আয়োজনের পেছনে আয়োজক ও স্বেচ্ছাসেবকের নিরলস পরিশ্রম রয়েছে।’ তিনি তাদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এবং অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কাজী আলী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন কীভাবে প্রায় ১৬ বছর আগে রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়া প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘আমরা যখন এই সংগঠন শুরু করেছিলাম, তখন উদ্দেশ্য ছিল প্রাক্তন রেমিয়ানদের একত্র করা এবং নতুন প্রজন্মের জন্য কিছু করা।’
তিনি সংগঠনের সূচনালগ্নের কার্যক্রম ও শিক্ষাবৃত্তি (Scholarship) কর্মসূচির ইতিহাসও স্মরণ করেন—যা ছিল রেমিয়ানস অস্ট্রেলিয়ার প্রথম মানবিক উদ্যোগগুলোর একটি।

পরে, বার্ষিক ম্যাগাজিন ‘সন্দীপ্ত’–এর মোড়ক উন্মোচন করেন ডা. মোহাম্মদ শাহরিয়ার ও কাজী আলী, যা প্রবাসী রেমিয়ানদের সৃজনশীলতা ও অভিজ্ঞতার এক মূল্যবান সংকলন হিসেবে সবার প্রশংসা কুড়ায়।
কোষাধ্যক্ষ আবু বকর সিদ্দিক সংক্ষিপ্ত আর্থিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন, যেখানে তিনি সংগঠনের বিগত বছরের আয়-ব্যয়, সঞ্চয় ও ভবিষ্যৎপরিকল্পনা তুলে ধরেন।

সাধারণ সম্পাদক শেখ শুভ সংগঠনের এক বছরের সার্বিক কার্যক্রমের পর্যালোচনা উপস্থাপন করেন। তিনি অকপটে সংগঠনের কিছু সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘যা কিছু আমরা করতে পারিনি, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তার দায় আমি ব্যক্তিগতভাবে নিচ্ছি। আশাকরি পরবর্তী কমিটি আরও সুন্দরভাবে এগিয়ে যাবে।’
উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র রেমিয়ান ওবায়দুর রহমান পরাগ, কাজী সারোয়ার, মোহাম্মদ হোসাইন, দেওয়ান সুলাইমান দানি, মিজান হাওলাদার, তানভীর তারেক, মিজানুর রহমান ও রাশিদুল হক প্রমুখ।
দেবী দুর্গার উপাসনার মূল আহ্বানকে পুনরুচ্চারিত করে, বরাবরের মতো এই বিজয়া সম্মিলনের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘অশুভের বিনাশ হোক, শুচি হোক বিশ্বলোক’। সকল আসুরিক, দানবিক, অমানবিক শক্তির বিনাশ ঘটে বিশ্বে শান্তি, মঙ্গল ও শুভ শক্তির প্রতিষ্ঠা হোক, এটাই প্রার্থনা।
পুনর্মিলনী উপলক্ষে গ্রেগ পার্সিভাল কমিউনিটি সেন্টার সকাল থেকেই ভরে উঠেছিল প্রাক্তন রেমিয়ান ও তাদের পরিবারের পদচারণায়। হাসি, গল্প, পুরোনো স্মৃতি আর বন্ধুত্বের টানে অডিটোরিয়াম ভরে ওঠে উচ্ছ্বাস ও ভালোবাসায়।
নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া জানান, ২০৪০ সালের মধ্যে জাপানের প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ বিদেশি কর্মীর প্রয়োজন হবে। অন্যদিকে বাংলাদেশে বর্তমানে অতিরিক্ত ২ কোটি ৫০ লাখ কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী রয়েছে—এ প্রবণতা ২০৪০ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) রাজধানী আবুধাবিতে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) আবুধাবি শাখার উদ্যোগে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।