
বিডিজেন ডেস্ক

সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রতিনিয়ত বাড়ছে জীবনযাত্রার ব্যয়। এমন পরিস্থিতিতে দেশটিতে কর্মীদের মধ্যে আলোচনার একটি বিষয় হলো, কোন কাজে গেলে ভালো বেতনে কাজ করা যাবে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা রবার্ট হাফ দ্বারা প্রকাশিত ২০২৫ সালের স্যালারি গাইড অনুসারে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৪৪ শতাংশ কর্মী জানান যে— চাকরি পরিবর্তন বা সন্ধানের সময় বেতনই তাদের শীর্ষ অগ্রাধিকার বিষয়। এর পরে রয়েছে প্রশিক্ষণের সুযোগ (৩৭ শতাংশ), অগ্রগতির সুযোগ (৩৪ শতাংশ), সুবিধা (৩৪ শতাংশ) এবং কর্পোরেট মান।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের কর্মীরা আরও যেসব বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দেয় তা হলো, কর্ম-জীবনের ভারসাম্য, নমনীয় কাজের ব্যবস্থা, ভাতা এবং যাতায়াতের সময়।
রবার্ট হাফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৬৫ শতাংশ কর্মী ২০২৫ সাল শেষের আগে একটি নতুন চাকরির সন্ধান করবে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চাহিদার কারণে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আইন ও প্রযুক্তি খাতের কর্মীদের বেতন আগামী বছর যথেষ্ট বৃদ্ধি হতে পারে।
এ প্রসঙ্গে রবার্ট হাফের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক পরিচালক গ্যারেথ এল মেটোরি বলেন, আমি আশা করছি আগামী বছর আইন ও প্রযুক্তি খাতে বেতন বৃদ্ধি পাবে। আমার মনে হয়, আর্থিক-অ্যাকাউন্টিং ও মানবসম্পদ বিভাগের কাজে বেতন কমবে। কারণ স্থানীয় অনেক মানুষজন এসব কাজের জন্য আবেদন করছে। এতে এসব খাতে চাপ অব্যাহত থাকবে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রবাসী কর্মীরা বেতন কমিয়ে দিচ্ছে। দেশটিতে স্থপতি, হিসাবরক্ষক, প্রকৌশলী, চিকিৎসকের মতো পেশাগুলোতে একজন কর্মীর শুরুর দিকের গড় বেতন শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ কমে গেছে। এসব পেশার অর্ধেকেরও বেশি কর্মী জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে পরের বছর নতুন চাকরি নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন।

সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রতিনিয়ত বাড়ছে জীবনযাত্রার ব্যয়। এমন পরিস্থিতিতে দেশটিতে কর্মীদের মধ্যে আলোচনার একটি বিষয় হলো, কোন কাজে গেলে ভালো বেতনে কাজ করা যাবে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা রবার্ট হাফ দ্বারা প্রকাশিত ২০২৫ সালের স্যালারি গাইড অনুসারে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৪৪ শতাংশ কর্মী জানান যে— চাকরি পরিবর্তন বা সন্ধানের সময় বেতনই তাদের শীর্ষ অগ্রাধিকার বিষয়। এর পরে রয়েছে প্রশিক্ষণের সুযোগ (৩৭ শতাংশ), অগ্রগতির সুযোগ (৩৪ শতাংশ), সুবিধা (৩৪ শতাংশ) এবং কর্পোরেট মান।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের কর্মীরা আরও যেসব বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দেয় তা হলো, কর্ম-জীবনের ভারসাম্য, নমনীয় কাজের ব্যবস্থা, ভাতা এবং যাতায়াতের সময়।
রবার্ট হাফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৬৫ শতাংশ কর্মী ২০২৫ সাল শেষের আগে একটি নতুন চাকরির সন্ধান করবে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চাহিদার কারণে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আইন ও প্রযুক্তি খাতের কর্মীদের বেতন আগামী বছর যথেষ্ট বৃদ্ধি হতে পারে।
এ প্রসঙ্গে রবার্ট হাফের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক পরিচালক গ্যারেথ এল মেটোরি বলেন, আমি আশা করছি আগামী বছর আইন ও প্রযুক্তি খাতে বেতন বৃদ্ধি পাবে। আমার মনে হয়, আর্থিক-অ্যাকাউন্টিং ও মানবসম্পদ বিভাগের কাজে বেতন কমবে। কারণ স্থানীয় অনেক মানুষজন এসব কাজের জন্য আবেদন করছে। এতে এসব খাতে চাপ অব্যাহত থাকবে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রবাসী কর্মীরা বেতন কমিয়ে দিচ্ছে। দেশটিতে স্থপতি, হিসাবরক্ষক, প্রকৌশলী, চিকিৎসকের মতো পেশাগুলোতে একজন কর্মীর শুরুর দিকের গড় বেতন শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ কমে গেছে। এসব পেশার অর্ধেকেরও বেশি কর্মী জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে পরের বছর নতুন চাকরি নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
অভিষেক অনুষ্ঠানে সংগঠনের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের আনুষ্ঠানিক শপথ পাঠ করানো হয়। ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে সৈয়দ মাহবুব ও রুহুল কুদ্দুস চৌধুরীর নেতৃত্বে নতুন কমিটির সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। শপথ বাক্য পাঠ করান সংগঠনের উপদেষ্টা শক্তি দেব।
নিউইয়র্ক পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনায় হতাহতদের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি, তবে তাদের মধ্যে কিশোর থেকে প্রাপ্তবয়স্ক—বিভিন্ন বয়সী মানুষ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় কোনো সন্দেহভাজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
গণশুনানিতে যোগদানের জন্য দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সকল প্রবাসীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বাহরাইনে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত শতাধিক প্রবাসী এই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগদান করেন। অনুষ্ঠানে প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতের কাছে সরাসরি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
পদোন্নতির ব্যাপারে লেফটেন্যান্ট সাজেদুর রহমান বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত এবং আমার পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধবদের আন্তরিক সহযোগিতা ও প্রার্থনা ছাড়া এতদূর যেতে পারতাম না। উপরন্তু আমি বিশ্বাস করি, সাফল্যের জন্য আমার ফোকাসও গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি ও আমার পরিবারের জন্য আপনাদের দোয়া চাই।