প্রতিবেদক, বিডিজেন
ক্রিকেট মাঠে ভারতের বিপক্ষে লড়েছেন নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তান দলে খেলা শুরু করার পর থেকেই শহীদ খান আফ্রিদি ভারতের ‘যম’ হয়েই ছিলেন। ক্রিকেট মাঠে ভারতের বিপক্ষে পাকিস্তানকে জিতিয়েছেন। ক্রিকেট ছেড়েছেন অনেক দিন। কিন্তু আফ্রিদি মাঠের বাইরেও সপাটে ব্যাট চালিয়ে খেলতেই পছন্দ করেন। ক্রিকেট থেকে শুরু করে নানা ইস্যুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কিংবা গণমাধ্যমে মন্তব্য করেন। ভারত ও পাকিস্তানের যুদ্ধ আবহে আফ্রিদি সমালোচনার তির ছুঁড়েছেন ভারতীয় গণমাধ্যমের দিকে। তাঁর মতে, বর্তমান পরিস্থিতিতে ভারতীয় গণমাধ্যম ‘কার্টুন নেটওয়ার্কে’ পরিণত হয়েছে।
৬ মে দিবাগত রাতে পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ভারত। পাকিস্তানও প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ভারতীয় যুদ্ধ বিমান ভূপাতিত করে তার জবাব দিয়েছে। ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলায় ভারত পাকিস্তানকে সরাসরিই দোষারোপ করেছে। সেই হামলার বিরুদ্ধে ‘ব্যবস্থা’ হিসেবেই ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। তবে এরপর থেকে দুই দেশের মধ্যে বড় আকারের যুদ্ধেরই দামামা বাজিয়ে চলেছে। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দুই দেশই একে অন্যের ভেতর পাল্টা পাল্টি ড্রোন হামলা চালিয়েছে।
এর মধ্যেই চলছে দুই দেশের গণমাধ্যমের তথ্যযুদ্ধ। এই তথ্যযুদ্ধে চলছে ভূয়া সংবাদের ছড়াছড়ি। এক্ষেত্রে ভারতীয় গণমাধ্যম পাকিস্তানি গণমাধ্যমের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে। যদিও পাকিস্তানি গণমাধ্যমও খুব একটা পিছিয়ে নেই। এমন পরিস্থিতিতে আফ্রিদি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভারতীয় গণমাধ্যমের ওপর। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর বক্তব্য, ‘ভারতীয় গণমাধ্যম সাংবাদিকতার নৈতিকতা, সত্যতা ও নির্ভরযোগ্যতা ধরে রাখার বদলে হাসির পাত্রে পরিণত হয়েছে। তারা এখন “কার্টুন নেটওয়ার্কে” পরিণত হয়েছে।’
যুদ্ধ মানেই ধ্বংস ও মৃত্যু। প্রতিদিনই দুই দেশের অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ঝরছে মানুষের প্রাণ। দুই প্রতিবেশী দেশের যুদ্ধ পরিস্থিতি কালো ছায়া ফেলেছে ক্রিকেটেও। ভারত ও পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট আইপিএল ও পিএসএল স্থগিত হয়ে গেছে। আফ্রিদির কাছে ব্যাপারটি হৃদয়ে রক্তক্ষরণের মতোই মনে হচ্ছে, ‘সীমান্ত, ধর্ম, রাজনীতি—সবকিছুরই ঊর্ধ্বে খেলাধুলা। খেলাধুলাই মূলত আজ আক্রমণের শিকার। ভারতীয় ড্রোন আঘাত হেনেছে রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পাশে। স্থগিত হয়েছে আইপিএল। অথচ, এক সময় ক্রিকেটই সবাইকে একত্রিত করেছিল। সেই ক্রিকেটই এখন রক্তাক্ত।’
ক্রিকেট মাঠে ভারতের বিপক্ষে লড়েছেন নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তান দলে খেলা শুরু করার পর থেকেই শহীদ খান আফ্রিদি ভারতের ‘যম’ হয়েই ছিলেন। ক্রিকেট মাঠে ভারতের বিপক্ষে পাকিস্তানকে জিতিয়েছেন। ক্রিকেট ছেড়েছেন অনেক দিন। কিন্তু আফ্রিদি মাঠের বাইরেও সপাটে ব্যাট চালিয়ে খেলতেই পছন্দ করেন। ক্রিকেট থেকে শুরু করে নানা ইস্যুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কিংবা গণমাধ্যমে মন্তব্য করেন। ভারত ও পাকিস্তানের যুদ্ধ আবহে আফ্রিদি সমালোচনার তির ছুঁড়েছেন ভারতীয় গণমাধ্যমের দিকে। তাঁর মতে, বর্তমান পরিস্থিতিতে ভারতীয় গণমাধ্যম ‘কার্টুন নেটওয়ার্কে’ পরিণত হয়েছে।
৬ মে দিবাগত রাতে পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ভারত। পাকিস্তানও প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই ভারতীয় যুদ্ধ বিমান ভূপাতিত করে তার জবাব দিয়েছে। ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলায় ভারত পাকিস্তানকে সরাসরিই দোষারোপ করেছে। সেই হামলার বিরুদ্ধে ‘ব্যবস্থা’ হিসেবেই ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। তবে এরপর থেকে দুই দেশের মধ্যে বড় আকারের যুদ্ধেরই দামামা বাজিয়ে চলেছে। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দুই দেশই একে অন্যের ভেতর পাল্টা পাল্টি ড্রোন হামলা চালিয়েছে।
এর মধ্যেই চলছে দুই দেশের গণমাধ্যমের তথ্যযুদ্ধ। এই তথ্যযুদ্ধে চলছে ভূয়া সংবাদের ছড়াছড়ি। এক্ষেত্রে ভারতীয় গণমাধ্যম পাকিস্তানি গণমাধ্যমের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে। যদিও পাকিস্তানি গণমাধ্যমও খুব একটা পিছিয়ে নেই। এমন পরিস্থিতিতে আফ্রিদি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভারতীয় গণমাধ্যমের ওপর। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর বক্তব্য, ‘ভারতীয় গণমাধ্যম সাংবাদিকতার নৈতিকতা, সত্যতা ও নির্ভরযোগ্যতা ধরে রাখার বদলে হাসির পাত্রে পরিণত হয়েছে। তারা এখন “কার্টুন নেটওয়ার্কে” পরিণত হয়েছে।’
যুদ্ধ মানেই ধ্বংস ও মৃত্যু। প্রতিদিনই দুই দেশের অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ঝরছে মানুষের প্রাণ। দুই প্রতিবেশী দেশের যুদ্ধ পরিস্থিতি কালো ছায়া ফেলেছে ক্রিকেটেও। ভারত ও পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট আইপিএল ও পিএসএল স্থগিত হয়ে গেছে। আফ্রিদির কাছে ব্যাপারটি হৃদয়ে রক্তক্ষরণের মতোই মনে হচ্ছে, ‘সীমান্ত, ধর্ম, রাজনীতি—সবকিছুরই ঊর্ধ্বে খেলাধুলা। খেলাধুলাই মূলত আজ আক্রমণের শিকার। ভারতীয় ড্রোন আঘাত হেনেছে রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পাশে। স্থগিত হয়েছে আইপিএল। অথচ, এক সময় ক্রিকেটই সবাইকে একত্রিত করেছিল। সেই ক্রিকেটই এখন রক্তাক্ত।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, হামাস এই চুক্তি না মানলে ফলাফল আরও খারাপ হবে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিতে একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রায় ৬ মাস আগে সিরিয়ায় ক্ষমতা থেকে উৎখাত হন দেশটির দীর্ঘদিনের শাসক বাশার আল-আসাদ। তাঁকে উৎখাতে নেতৃত্ব দেন দেশটির বর্তমান শাসক আহমেদ আল–শারা।
যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট এক ঐতিহাসিক রায়ে ফেডারেল বিচারকদের ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে। এই বিচারকেরা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সীমিত করার নির্বাহী আদেশ স্থগিত করতে দেশব্যাপী আদেশ জারি করেছিলেন।