

প্রতিনিধি, কুয়ালালামপুর

মালয়েশিয়ায় চট্টগ্রাম সমিতির ফুটসাল টুর্নামেন্টে (২০২৫) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এফসি লোহাগড়া। ৮ দলের টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচে এফসি লোহাগড়ার কাছে টাইব্রেকারে ৩-২ গোলে হেরে রানার্সআপ হয়েছে সিএফসি সাতকানিয়া।
চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়া কর্তৃক প্রথমবারের মতো আয়োজিত এই ফুটসাল টুর্নামেন্টে চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা, মহানগর ও কক্সবাজারের খেলোয়াড় নিয়ে গঠিত মোট ৮টি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের প্রাণকেন্দ্র বুকিত বিনতাং সিটি সেন্টারে লালাপোর্ট ফুটসাল হাবে টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হয়।

মালয়েশিয়ার স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে ফাইনাল ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়া'র সভাপতি ইসকান্দর মনি।
টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক আজিজুল হকের পরিচালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়ার প্রধান উপদেষ্টা সাংবাদিক রফিক আহমদ খান, সাধারণ সম্পাদক সাদেক উল্লাহ, সহ সভাপতি হেলাল উদ্দিন, সহসভাপতি আব্বাস হোসেন, মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন সিআইপি, ব্যবসায়ী মার্শাল পাভেল, ব্যবসায়ী সালাউদ্দিন, শওকত হোসেন, বিডিএফসি মালয়েশিয়ার সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুদ্দিন, টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সদস্য মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, আল আমিন মোস্তাক, আশরাফ হোসেন প্রমুখ।
খেলায় রেফারি হিসেবে সুনিপুণ দায়িত্ব পালন করেছেন বিডিএফসি মালয়েশিয়ার ইকবাল, মঈনুল, আলী ও মোহাম্মদ আরাফাত।

বক্তব্যে রফিক আহমদ খান বলেন, বর্তমানে মালয়েশিয়াপ্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে অধিকাংশই তরুণ। তরুণদের সবচেয়ে বেশি আর্কষণ করে খেলাধুলা। তা বোঝা গেল এই টুর্নামেন্টের মাধ্যমে। টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো উপভোগ করার জন্য দর্শকদের সমাগম ও আনন্দ উল্লাস দেখে সত্যিই অভিভূত। এই খেলাধুলার মাধ্যমে আনন্দ যেমন পাওয়া যায় তেমনি খেলাধুলা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়ার অন্যতম নিয়ামক।
ইসকান্দর মনি তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির অনেকের পরিশ্রমের সুফলে এই টুর্নামেন্ট সফলভবে সম্পন্ন করতে পেরেছি। টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া ৮ দল খুব ভালো ফুটবল নৈপুণ্য দেখিয়েছে।
তিনি চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দলসহ টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া প্রত্যেক দলকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান।

সাদেক উল্লাহ তাঁর বক্তব্যে বলেন, টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া ৮টি দলই ভালো ফুটবল খেলেছে। সব দলের অসাধারণ ক্রীড়াশৈলী দর্শকেরা দারুণ উপভোগ করেছেন।
সুশৃঙ্খলতার সঙ্গে টুর্নামেন্ট সম্পন্ন করায় তিনি সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, টুর্নামেন্ট আয়োজনে যারা অর্থ-শ্রম ও পরামর্শ দিয়ে সার্বিক সহযোগিতা করেছেন সবার কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।
খেলায় রেফারি হিসেবে সুনিপুণ দায়িত্ব পালন করেছেন বিডিএফসি মালয়েশিয়ার ইকবাল, মঈনুল, আলী ও মোহাম্মদ আরাফাত।

টুর্নামেন্টে সুশৃঙ্খল দলের পুরস্কার পায় ডায়নামিক পটিয়া দল। টুর্নামেন্টে ৪ গোল দিয়ে ম্যান অব টুর্নামেন্ট হন এফসি লোহাগড়া দলের ফরহাদ। টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া অন্য দলগুলো হচ্ছে কর্ণফুলী স্পোর্টস একাডেমি, চট্টগ্রাম একাদশ, কক্সবাজার আল হেলাল, আনোয়ারা সিটিজি ও চট্টগ্রাম মহানগর দল।

টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া প্রত্যেক খেলোয়াড় চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষাভাষী এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের স্থায়ী বাসিন্দা। টুর্নামেন্টের ম্যাচ উপভোগ করার জন্য কুয়ালালামপুর ও আশেপাশের এলাকায় বসবাসকারী চট্টগ্রামবাসীরা ভিড় করেন। অসংখ্য দর্শকে পরিপূর্ণ ছিল মাঠের বাইরে। দর্শকেরা আনন্দ উল্লাসের সাথে খেলা উপভোগ করতে দেখা যায়। হাংতুয়া, বুকিত বিনতাং, টাইমস্কয়ার, পুড়ু এলাকায় বসবাসকারী বাংলাদেশের অন্য জেলার প্রবাসীরাও খেলা উপভোগ করেন।

মালয়েশিয়ায় চট্টগ্রাম সমিতির ফুটসাল টুর্নামেন্টে (২০২৫) চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এফসি লোহাগড়া। ৮ দলের টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচে এফসি লোহাগড়ার কাছে টাইব্রেকারে ৩-২ গোলে হেরে রানার্সআপ হয়েছে সিএফসি সাতকানিয়া।
চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়া কর্তৃক প্রথমবারের মতো আয়োজিত এই ফুটসাল টুর্নামেন্টে চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা, মহানগর ও কক্সবাজারের খেলোয়াড় নিয়ে গঠিত মোট ৮টি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের প্রাণকেন্দ্র বুকিত বিনতাং সিটি সেন্টারে লালাপোর্ট ফুটসাল হাবে টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হয়।

মালয়েশিয়ার স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাতে ফাইনাল ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়া'র সভাপতি ইসকান্দর মনি।
টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক আজিজুল হকের পরিচালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সমিতি মালয়েশিয়ার প্রধান উপদেষ্টা সাংবাদিক রফিক আহমদ খান, সাধারণ সম্পাদক সাদেক উল্লাহ, সহ সভাপতি হেলাল উদ্দিন, সহসভাপতি আব্বাস হোসেন, মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন সিআইপি, ব্যবসায়ী মার্শাল পাভেল, ব্যবসায়ী সালাউদ্দিন, শওকত হোসেন, বিডিএফসি মালয়েশিয়ার সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুদ্দিন, টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সদস্য মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, আল আমিন মোস্তাক, আশরাফ হোসেন প্রমুখ।
খেলায় রেফারি হিসেবে সুনিপুণ দায়িত্ব পালন করেছেন বিডিএফসি মালয়েশিয়ার ইকবাল, মঈনুল, আলী ও মোহাম্মদ আরাফাত।

বক্তব্যে রফিক আহমদ খান বলেন, বর্তমানে মালয়েশিয়াপ্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে অধিকাংশই তরুণ। তরুণদের সবচেয়ে বেশি আর্কষণ করে খেলাধুলা। তা বোঝা গেল এই টুর্নামেন্টের মাধ্যমে। টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো উপভোগ করার জন্য দর্শকদের সমাগম ও আনন্দ উল্লাস দেখে সত্যিই অভিভূত। এই খেলাধুলার মাধ্যমে আনন্দ যেমন পাওয়া যায় তেমনি খেলাধুলা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়ার অন্যতম নিয়ামক।
ইসকান্দর মনি তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির অনেকের পরিশ্রমের সুফলে এই টুর্নামেন্ট সফলভবে সম্পন্ন করতে পেরেছি। টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া ৮ দল খুব ভালো ফুটবল নৈপুণ্য দেখিয়েছে।
তিনি চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দলসহ টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া প্রত্যেক দলকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান।

সাদেক উল্লাহ তাঁর বক্তব্যে বলেন, টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া ৮টি দলই ভালো ফুটবল খেলেছে। সব দলের অসাধারণ ক্রীড়াশৈলী দর্শকেরা দারুণ উপভোগ করেছেন।
সুশৃঙ্খলতার সঙ্গে টুর্নামেন্ট সম্পন্ন করায় তিনি সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, টুর্নামেন্ট আয়োজনে যারা অর্থ-শ্রম ও পরামর্শ দিয়ে সার্বিক সহযোগিতা করেছেন সবার কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।
খেলায় রেফারি হিসেবে সুনিপুণ দায়িত্ব পালন করেছেন বিডিএফসি মালয়েশিয়ার ইকবাল, মঈনুল, আলী ও মোহাম্মদ আরাফাত।

টুর্নামেন্টে সুশৃঙ্খল দলের পুরস্কার পায় ডায়নামিক পটিয়া দল। টুর্নামেন্টে ৪ গোল দিয়ে ম্যান অব টুর্নামেন্ট হন এফসি লোহাগড়া দলের ফরহাদ। টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া অন্য দলগুলো হচ্ছে কর্ণফুলী স্পোর্টস একাডেমি, চট্টগ্রাম একাদশ, কক্সবাজার আল হেলাল, আনোয়ারা সিটিজি ও চট্টগ্রাম মহানগর দল।

টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া প্রত্যেক খেলোয়াড় চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষাভাষী এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের স্থায়ী বাসিন্দা। টুর্নামেন্টের ম্যাচ উপভোগ করার জন্য কুয়ালালামপুর ও আশেপাশের এলাকায় বসবাসকারী চট্টগ্রামবাসীরা ভিড় করেন। অসংখ্য দর্শকে পরিপূর্ণ ছিল মাঠের বাইরে। দর্শকেরা আনন্দ উল্লাসের সাথে খেলা উপভোগ করতে দেখা যায়। হাংতুয়া, বুকিত বিনতাং, টাইমস্কয়ার, পুড়ু এলাকায় বসবাসকারী বাংলাদেশের অন্য জেলার প্রবাসীরাও খেলা উপভোগ করেন।
রাষ্ট্রদূত মো. আমানুল হক তার বক্তব্যে বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ অবদান এবং তুরস্কের সঙ্গে বাংলাদেশের চলমান দ্বিপক্ষীয় সামরিক গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের বিষয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
মন্ত্রণালয় জানায়, ট্যাবি সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাকে সম্পূর্ণ ফি বা জরিমানার টাকা আগেই পরিশোধ করবে। এরপর গ্রাহক পূর্বনির্ধারিত শর্ত অনুযায়ী ট্যাবিকে কিস্তিতে টাকা পরিশোধ করবেন। ট্যাবির ‘আগে নিন, পরে দিন’ মডেল ব্যবহার করে গ্রাহকেরা একবারে পুরো টাকা না দিয়ে কিস্তিতে পরিশোধের সুযোগ পাবেন।
পল গ্রিফিথস বলেন, ভ্রমণের সময় মানুষের জন্য সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হলো সময়। বিমানবন্দরগুলোতে চেক ইন ডেস্কের জন্য অপেক্ষা করতে, লাইনে দাঁড়াতে বলা, ব্যাগেজ সিস্টেমে রাখার আগে তাদের লাগেজে কাগজের লেবেল লাগাতে বলা, ইমিগ্রেশনের জন্য লাইনে দাঁড়ানো।
কানাডার টরন্টোয় বাংলাদেশ সোসাইটি এসসি বাংলাদেশের ৫৪তম বিজয় দিবসে নবীন–প্রবীণের সম্মিলন ঘটিয়ে বিজয় উল্লাস উদযাপন করবে। আগামী ২০ ডিসেম্বর টরন্টোর হাঙ্গেরিয়ান কালচারাল সেন্টারে এই অনুষ্ঠান হবে বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে এক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে জানানো হয়েছে।