বিডিজেন ডেস্ক
কোভিড-পরবর্তী মন্থর অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে চীন। এর অংশ হিসেবে পর্যটন ও ব্যবসায়িক ভ্রমণ বাড়াতে আরও ৯টি দেশের নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার।
আগামী ৩০ নভেম্বর থেকে এই ঘোষণা কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিন জিয়ান।
খবর বার্তা সংস্থা সিনহুয়া/ইউএনবির।
নতুন করে ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার পাওয়া দেশগুলো হলো- বুলগেরিয়া, রোমানিয়া, মাল্টা, ক্রোয়েশিয়া, মন্টেনিগ্রো, নর্থ মেসিডোনিয়া, এস্তোনিয়া, লাটভিয়া ও জাপান। ভিসা ছাড়াই ৩০ দিনের জন্য চীনে প্রবেশ ও অবস্থান করতে পারবেন এসব দেশের নাগরিকেরা।
এ নিয়ে ২০২৩ সাল থেকে চীনে ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার পাওয়া দেশের সংখ্যা দাঁড়াল ৩৮টিতে।
এর আগে, ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার পাওয়া দেশের নাগকিরেরা ১৫ দিনের জন্য চীনে অবস্থান করার সুযোগ পেতেন। তবে নতুন ঘোষণায় তা বাড়িয়ে ৩০ দিন করা হয়েছে বলে জানান লিন জিয়ান।
বিভিন্ন কারণে নানা দেশের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারণে অনেক দেশের নাগরিকই চীন ভ্রমণ করতে চান না। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সম্প্রতি শিক্ষার্থী, শিক্ষাবিদ ও সাধারণ নাগরিকদের দেশে টানাসহ একাধিক কার্যক্রম চালাচ্ছে চীন।
কোভিড-১৯ মহামারির আগে মাত্র ৩টি দেশের চীনে ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার ছিল। মহামারি শুরু হলে তাদের প্রবেশাধিকারও বন্ধ করে দেশটি।
অন্য দেশের অনেক পরে লকডাউন তুলে নিয়ে ২০২৩ সালের জুলাইয়ে ব্রুনাই ও সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের জন্য আবার ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার দেয় চীন। পরে ১ ডিসেম্বর ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, স্পেন ও মালয়েশিয়াকে এই সুবিধা দেয় তারা। এরপর থেকে ধাপে ধাপে আরও দেশের জন্য নিজেদের সীমান্তের দ্বার উন্মাচন করে চলেছে দেশটি।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সিনহুয়া জানিয়েছে, চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ৮২ লাখ বিদেশি নাগরিক চীনে প্রবেশ করেছেন, যার মধ্যে ৪৯ লাখই ভিসামুক্ত প্রবেশের সুযোগ গ্রহণ করেছেন।
কোভিড-পরবর্তী মন্থর অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে চীন। এর অংশ হিসেবে পর্যটন ও ব্যবসায়িক ভ্রমণ বাড়াতে আরও ৯টি দেশের নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার।
আগামী ৩০ নভেম্বর থেকে এই ঘোষণা কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিন জিয়ান।
খবর বার্তা সংস্থা সিনহুয়া/ইউএনবির।
নতুন করে ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার পাওয়া দেশগুলো হলো- বুলগেরিয়া, রোমানিয়া, মাল্টা, ক্রোয়েশিয়া, মন্টেনিগ্রো, নর্থ মেসিডোনিয়া, এস্তোনিয়া, লাটভিয়া ও জাপান। ভিসা ছাড়াই ৩০ দিনের জন্য চীনে প্রবেশ ও অবস্থান করতে পারবেন এসব দেশের নাগরিকেরা।
এ নিয়ে ২০২৩ সাল থেকে চীনে ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার পাওয়া দেশের সংখ্যা দাঁড়াল ৩৮টিতে।
এর আগে, ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার পাওয়া দেশের নাগকিরেরা ১৫ দিনের জন্য চীনে অবস্থান করার সুযোগ পেতেন। তবে নতুন ঘোষণায় তা বাড়িয়ে ৩০ দিন করা হয়েছে বলে জানান লিন জিয়ান।
বিভিন্ন কারণে নানা দেশের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারণে অনেক দেশের নাগরিকই চীন ভ্রমণ করতে চান না। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সম্প্রতি শিক্ষার্থী, শিক্ষাবিদ ও সাধারণ নাগরিকদের দেশে টানাসহ একাধিক কার্যক্রম চালাচ্ছে চীন।
কোভিড-১৯ মহামারির আগে মাত্র ৩টি দেশের চীনে ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার ছিল। মহামারি শুরু হলে তাদের প্রবেশাধিকারও বন্ধ করে দেশটি।
অন্য দেশের অনেক পরে লকডাউন তুলে নিয়ে ২০২৩ সালের জুলাইয়ে ব্রুনাই ও সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের জন্য আবার ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার দেয় চীন। পরে ১ ডিসেম্বর ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, স্পেন ও মালয়েশিয়াকে এই সুবিধা দেয় তারা। এরপর থেকে ধাপে ধাপে আরও দেশের জন্য নিজেদের সীমান্তের দ্বার উন্মাচন করে চলেছে দেশটি।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সিনহুয়া জানিয়েছে, চলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ৮২ লাখ বিদেশি নাগরিক চীনে প্রবেশ করেছেন, যার মধ্যে ৪৯ লাখই ভিসামুক্ত প্রবেশের সুযোগ গ্রহণ করেছেন।
মালয়েশিয়ায় সম্প্রতি গ্রেপ্তার হওয়া একটি বাংলাদেশি জঙ্গি গোষ্ঠী সিরিয়া ও বাংলাদেশে ইসলামিক স্টেট (আইএস) সেলগুলোকে অর্থ সহায়তা দেওয়ার জন্য অর্থ সংগ্রহ করছিল। আজ শুক্রবার (৪ জুলাই) সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) দাতুক সেরি মোহাম্মদ খালিদ ইসমাইল।
যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত নতুন যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় যুদ্ধের অবসান ঘটাবে—এমন নিশ্চয়তা চায় হামাস। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) এমনটাই জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠনটির ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দাবি, ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে নিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, হামাস এই চুক্তি না মানলে ফলাফল আরও খারাপ হবে বলেও দাবি করেন ট্রাম্প।