
বিডিজেন ডেস্ক

সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১৯ বছর ধরে পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে কাজ করছেন ৪৯ বছর বয়সী প্রবাসী বাংলাদেশি মোহাম্মদ রাশেদ। ৪ বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটকে এক ভিডিও থেকে জানতে পারেন আবুধাবির বিগ টিকিট লটারির কথা। এরপর থেকে লটারির টিকিট কিনতে থাকেন তিনি। সেই লটারিতে এবার ভাগ্য খুলেছে তার। মোহাম্মদ রাশেদ বিগ টিকিটে জিতেছেন ১ লাখ দিরহাম (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা)।
খবর গালফ নিউজের।
রাশেদ বলেন, ‘আমি আর আমার বন্ধুরা ভিডিওগুলো দেখতাম। এরপর আমরা নিজেদের ভাগ্য পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিই।’
সেই থেকে ১০ বন্ধু মিলে প্রতি মাসে টাকা জমিয়ে একটি করে টিকিট কেনা শুরু করেন রাশেদেরা। অবশেষে তার ভাগ্য সুপ্রসন্ন হয়। আবুধাবি বিগ টিকিটের ২৭৮ সিরিজের ড্রতে ১ লাখ দিরহাম জিতে নেন তিনি।
রাশেদকে ফোন করে জানানো হয়, ১ লাখ দিরহাম জিতেছেন তিনি। তিনি ৬ জন ভাগ্যবান বিজয়ীর মধ্যে একজন, যারা মোট ৬ লাখ দিরহামের সান্ত্বনা পুরস্কার জিতেছেন।
রাশেদ বলেন, ‘যখন আমি বিজয়ী হওয়ার ফোনকল পেলাম, তখন আনন্দে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিলাম। আমি সব সময় বিশ্বাস করতাম, একদিন আমার সুযোগ আসবেই।’
এই পুরস্কারের অর্থ তাঁর ১০ বন্ধুর মধ্যে সমানভাবে ভাগ করা হবে বলে জানান রাশেদ। তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভাগের টাকা দিয়ে কী করব, তা এখনো ঠিক করিনি। তবে কিছু অংশ পরিবারের কাছে পাঠাব এবং বাকিটা দিয়ে আমার ঋণ শোধ করব।’

সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১৯ বছর ধরে পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে কাজ করছেন ৪৯ বছর বয়সী প্রবাসী বাংলাদেশি মোহাম্মদ রাশেদ। ৪ বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটকে এক ভিডিও থেকে জানতে পারেন আবুধাবির বিগ টিকিট লটারির কথা। এরপর থেকে লটারির টিকিট কিনতে থাকেন তিনি। সেই লটারিতে এবার ভাগ্য খুলেছে তার। মোহাম্মদ রাশেদ বিগ টিকিটে জিতেছেন ১ লাখ দিরহাম (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা)।
খবর গালফ নিউজের।
রাশেদ বলেন, ‘আমি আর আমার বন্ধুরা ভিডিওগুলো দেখতাম। এরপর আমরা নিজেদের ভাগ্য পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিই।’
সেই থেকে ১০ বন্ধু মিলে প্রতি মাসে টাকা জমিয়ে একটি করে টিকিট কেনা শুরু করেন রাশেদেরা। অবশেষে তার ভাগ্য সুপ্রসন্ন হয়। আবুধাবি বিগ টিকিটের ২৭৮ সিরিজের ড্রতে ১ লাখ দিরহাম জিতে নেন তিনি।
রাশেদকে ফোন করে জানানো হয়, ১ লাখ দিরহাম জিতেছেন তিনি। তিনি ৬ জন ভাগ্যবান বিজয়ীর মধ্যে একজন, যারা মোট ৬ লাখ দিরহামের সান্ত্বনা পুরস্কার জিতেছেন।
রাশেদ বলেন, ‘যখন আমি বিজয়ী হওয়ার ফোনকল পেলাম, তখন আনন্দে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিলাম। আমি সব সময় বিশ্বাস করতাম, একদিন আমার সুযোগ আসবেই।’
এই পুরস্কারের অর্থ তাঁর ১০ বন্ধুর মধ্যে সমানভাবে ভাগ করা হবে বলে জানান রাশেদ। তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভাগের টাকা দিয়ে কী করব, তা এখনো ঠিক করিনি। তবে কিছু অংশ পরিবারের কাছে পাঠাব এবং বাকিটা দিয়ে আমার ঋণ শোধ করব।’
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।
ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া কাউন্সিলের গাইডলাইন অনুযায়ী মেডিকেল সেন্টারসমূহকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুব্যবস্থাপনার আওতায় আনার জন্য গালফ হেলথ কাউন্সিল, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।