রফিক আহমদ খান, মালয়েশিয়া
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) বাংলাদেশের উদ্যোগ ও ব্যবস্থাপনায় এবং কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ দূতাবাসের সমন্বয়ে মালয়েশিয়া ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অ্যান্ড এক্সিবিশন সেন্টারে (এমআইটিইসি) ১৭-২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চার দিনব্যাপী আয়োজিত এই মেলায় বাংলাদেশের ৮টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অংশগ্রহণ করছে। এ ছাড়াও, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ও বাংলাদেশ হাইকমিশনের বুথে বিভিন্ন রপ্তানিযোগ্য পণ্য যেমন তৈরি পোশাক, সিরামিকসামগ্রী, ঔষধসামগ্রী, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, প্লাস্টিকসামগ্রী প্রদর্শন করা হচ্ছে। পাশাপাশি এ সংক্রান্ত তথ্যচিত্র প্রদর্শনসহ বিভিন্ন তথ্য মেলায় আগত পরিদর্শনকারীদের নিকট বিতরণ করা হচ্ছে।
খাদ্য ও পানীয়, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, ঔষধ, গৃহস্থালি ও ব্যক্তিগত যত্ন, প্রসাধন সামগ্রী এবং তৈরি পোশাক এসব ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ থেকে গ্লোবাল ক্যাপসুলস লিমিটেড, গোল্ডেন প্লাস ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড, এপেক্স কনভিনিয়েন্স ফুডস লিমিটেড, কে এম আর ক্রাফ্ট, রিমার্ক এইচবি লিমিটেড, নিজজিল্যান্ড ডেইরি প্রোডাক্টস বাংলাদেশ লিমিটেড, এমএনএল ডিজাইনার জোন, গর্জিয়াস উইথ ট্রেন্ড, নওরিস ফুডস লিমিটেড অংশগ্রহণ করছে।
মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে নেটওয়ার্কিং, বিজনেস ম্যাচমেকিংসহ সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করছে।
বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) মেলার উদ্বোধনী দিনে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর মহাপরিচালক-১ বেবী রাণী কর্মকার ও বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মোসাম্মাৎ শাহানারা মনিকা।
এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মুহাম্মদ রেহান উদ্দিন, মালয়েশিয়ার এক্সটারনাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের (মেট্রেড) সিনিয়র পরিচালক এস জয়শংকর, ইভেন্ট প্রতিষ্ঠানের পরিচালক (বিজনেস ইভেন্টস) ইউনিস লতিফ, বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট সাব্বির এ খানসহ চেম্বারের অন্য ব্যবসায়ী প্রতিনিধি ও মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রথম সচিব (বাণিজ্যিক) প্রণব কুমার ঘোষসহ হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও প্রবাসী বাংলাদেশি মিডিয়া প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
পরে অতিথিরা মেলা ও বাংলাদেশি স্টল পরিদর্শন করেন। তারা বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে মালয়েশিয়ায় তাদের পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে বিভিন্ন পরামর্শ এবং বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ হতে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর মহাপরিচালক-১ জানান, মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর উদ্যোগে বাংলাদেশ তৃতীয়বারের মতো অংশগ্রহণ করছে। বাংলাদেশি পণ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষাপটে মালয়েশিয়াসহ আসিয়ান অঞ্চলে বাংলাদেশের পণ্যের বাজার সম্প্রসারণের জন্য রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতে আরও বেশি প্রতিষ্ঠান যাতে এই ধরণের মেলায় অংশগ্রহণ করতে পারে সে বিষয়ে উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে।
ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার বাংলাদেশের বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহকে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান এবং ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে হাইকমিশনের বিভিন্ন উদ্যোগ ও পরিকল্পনা নিয়ে সক্রিয়ভাবে কাজ করার বিষয়টি অবহিত করেন। এ ছাড়াও তিনি সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মালয়েশিয়া সফরকালৈ দেশটির সহযোগিতা নিয়ে বাংলাদেশে হালাল সেক্টরের উন্নয়নসহ যৌথ প্রচেষ্টা/প্রকল্প গ্রহণপূর্বক হালাল করিডোর/হালাল হাব প্রতিষ্ঠার বিষয়ে মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের কাছে উপস্থাপিত প্রস্তাবের বিষয়ে উল্লেখ করেন।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর মহাপরিচালক-১ বেবী রাণী কর্মকার, এবং ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মোসাম্মাৎ শাহানারা মনিকা মালয়েশিয়ার স্থানীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে অংশগ্রহণকারী অন্য ২টি বাংলাদেশি শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ ও এগ্রোভার্স লিমিটেডের বুথ পরিদর্শন করেন।
পরে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর মহাপরিচালক-১ এবং ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মালয়েশিয়ার হালাল ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন বারাহাদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাইরল আরিফিন সাহারি, মালয়েশিয়া এক্সটারনাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের (মেট্রেড) সিনিয়র পরিচালক এস জয়শংকর এবং বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে আগত মালয়েশিয়ার বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সঙ্গে পৃথক পৃথক বৈঠক করেন।
তিনি তাদেরকে আগামী ১-৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য Global Sourcing Expo 2025 সম্পর্কে অবহিত করেন এবং তাদেরকে প্রতিনিধিদলসহ অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান।
উল্লেখ্য, মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস মেলায় খাদ্য ও পানীয়, মডেস্ট ফ্যাশন, খাদ্য প্রযুক্তি ও প্যাকেজিং, ঔষধসামগ্রী, ই-কর্মাস, ইসলামিক ফিন্যান্স ও ফিনটেকসহ মোট ১৪টি ক্লাস্টারে ২৩৮০টি বুথের মাধ্যমে বিশ্বের ৩৯টি দেশের ১০১৯ টি কোম্পানি অংশগ্রহণ করেছে। মালয়েশিয়ার মিনিস্ট্রি অব ইনভেস্টমেন্ট, ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং মালয়েশিয়া এক্সটারনাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন (মেট্রেড) এই মেলার আয়োজন করে। এই মেলায় মালয়েশিয়ার হালাল ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন বারাহাদ (এইচডিসি) জিইসি ডিপার্টমেন্ট অব ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট মালয়েশিয়া সহযোগী সংস্থা হিসেবে কাজ করছে।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) বাংলাদেশের উদ্যোগ ও ব্যবস্থাপনায় এবং কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ দূতাবাসের সমন্বয়ে মালয়েশিয়া ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অ্যান্ড এক্সিবিশন সেন্টারে (এমআইটিইসি) ১৭-২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চার দিনব্যাপী আয়োজিত এই মেলায় বাংলাদেশের ৮টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অংশগ্রহণ করছে। এ ছাড়াও, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ও বাংলাদেশ হাইকমিশনের বুথে বিভিন্ন রপ্তানিযোগ্য পণ্য যেমন তৈরি পোশাক, সিরামিকসামগ্রী, ঔষধসামগ্রী, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, প্লাস্টিকসামগ্রী প্রদর্শন করা হচ্ছে। পাশাপাশি এ সংক্রান্ত তথ্যচিত্র প্রদর্শনসহ বিভিন্ন তথ্য মেলায় আগত পরিদর্শনকারীদের নিকট বিতরণ করা হচ্ছে।
খাদ্য ও পানীয়, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, ঔষধ, গৃহস্থালি ও ব্যক্তিগত যত্ন, প্রসাধন সামগ্রী এবং তৈরি পোশাক এসব ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ থেকে গ্লোবাল ক্যাপসুলস লিমিটেড, গোল্ডেন প্লাস ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড, এপেক্স কনভিনিয়েন্স ফুডস লিমিটেড, কে এম আর ক্রাফ্ট, রিমার্ক এইচবি লিমিটেড, নিজজিল্যান্ড ডেইরি প্রোডাক্টস বাংলাদেশ লিমিটেড, এমএনএল ডিজাইনার জোন, গর্জিয়াস উইথ ট্রেন্ড, নওরিস ফুডস লিমিটেড অংশগ্রহণ করছে।
মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে নেটওয়ার্কিং, বিজনেস ম্যাচমেকিংসহ সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করছে।
বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) মেলার উদ্বোধনী দিনে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন উদ্বোধন করেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর মহাপরিচালক-১ বেবী রাণী কর্মকার ও বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মোসাম্মাৎ শাহানারা মনিকা।
এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মুহাম্মদ রেহান উদ্দিন, মালয়েশিয়ার এক্সটারনাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের (মেট্রেড) সিনিয়র পরিচালক এস জয়শংকর, ইভেন্ট প্রতিষ্ঠানের পরিচালক (বিজনেস ইভেন্টস) ইউনিস লতিফ, বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট সাব্বির এ খানসহ চেম্বারের অন্য ব্যবসায়ী প্রতিনিধি ও মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রথম সচিব (বাণিজ্যিক) প্রণব কুমার ঘোষসহ হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও প্রবাসী বাংলাদেশি মিডিয়া প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
পরে অতিথিরা মেলা ও বাংলাদেশি স্টল পরিদর্শন করেন। তারা বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে মালয়েশিয়ায় তাদের পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে বিভিন্ন পরামর্শ এবং বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ হতে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর মহাপরিচালক-১ জানান, মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর উদ্যোগে বাংলাদেশ তৃতীয়বারের মতো অংশগ্রহণ করছে। বাংলাদেশি পণ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষাপটে মালয়েশিয়াসহ আসিয়ান অঞ্চলে বাংলাদেশের পণ্যের বাজার সম্প্রসারণের জন্য রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতে আরও বেশি প্রতিষ্ঠান যাতে এই ধরণের মেলায় অংশগ্রহণ করতে পারে সে বিষয়ে উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে।
ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার বাংলাদেশের বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহকে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান এবং ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে হাইকমিশনের বিভিন্ন উদ্যোগ ও পরিকল্পনা নিয়ে সক্রিয়ভাবে কাজ করার বিষয়টি অবহিত করেন। এ ছাড়াও তিনি সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মালয়েশিয়া সফরকালৈ দেশটির সহযোগিতা নিয়ে বাংলাদেশে হালাল সেক্টরের উন্নয়নসহ যৌথ প্রচেষ্টা/প্রকল্প গ্রহণপূর্বক হালাল করিডোর/হালাল হাব প্রতিষ্ঠার বিষয়ে মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের কাছে উপস্থাপিত প্রস্তাবের বিষয়ে উল্লেখ করেন।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর মহাপরিচালক-১ বেবী রাণী কর্মকার, এবং ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মোসাম্মাৎ শাহানারা মনিকা মালয়েশিয়ার স্থানীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে অংশগ্রহণকারী অন্য ২টি বাংলাদেশি শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ ও এগ্রোভার্স লিমিটেডের বুথ পরিদর্শন করেন।
পরে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর মহাপরিচালক-১ এবং ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মালয়েশিয়ার হালাল ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন বারাহাদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাইরল আরিফিন সাহারি, মালয়েশিয়া এক্সটারনাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের (মেট্রেড) সিনিয়র পরিচালক এস জয়শংকর এবং বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে আগত মালয়েশিয়ার বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সঙ্গে পৃথক পৃথক বৈঠক করেন।
তিনি তাদেরকে আগামী ১-৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য Global Sourcing Expo 2025 সম্পর্কে অবহিত করেন এবং তাদেরকে প্রতিনিধিদলসহ অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান।
উল্লেখ্য, মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস মেলায় খাদ্য ও পানীয়, মডেস্ট ফ্যাশন, খাদ্য প্রযুক্তি ও প্যাকেজিং, ঔষধসামগ্রী, ই-কর্মাস, ইসলামিক ফিন্যান্স ও ফিনটেকসহ মোট ১৪টি ক্লাস্টারে ২৩৮০টি বুথের মাধ্যমে বিশ্বের ৩৯টি দেশের ১০১৯ টি কোম্পানি অংশগ্রহণ করেছে। মালয়েশিয়ার মিনিস্ট্রি অব ইনভেস্টমেন্ট, ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং মালয়েশিয়া এক্সটারনাল ট্রেড ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন (মেট্রেড) এই মেলার আয়োজন করে। এই মেলায় মালয়েশিয়ার হালাল ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন বারাহাদ (এইচডিসি) জিইসি ডিপার্টমেন্ট অব ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট মালয়েশিয়া সহযোগী সংস্থা হিসেবে কাজ করছে।
মালয়েশিয়ায় চলছে বিশ্বের বৃহত্তম হালাল শোকেস হিসেবে পরিচিত মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস (এমআইএইচএএস)। এটি হালাল শোকেসের ২১তম আসর। হালাল শোকেসে বিশ্বের ৩৯ দেশের ১০১৯টি কোম্পানি অংশ নিচ্ছে। এই হালাল শোকেসে অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্ব মেধাস্বত্ব সংস্থা (ডব্লিউআইপিও) কর্তৃক জেনেভায় প্রকাশিত গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (GII) ২০২৫ অনুযায়ী সুইজারল্যান্ড আবারও বিশ্বের সবচেয়ে উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। টানা ১৫তম বছরের মতো আল্পস পর্বতমালার এ দেশটি মর্যাদাপূর্ণ এ সূচকে এক নম্বরে রয়েছে।
বিশেষ ইসলামিক সন্ধ্যায় অংশ নিতে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলথ রাজ্যের রাজধানী সিডনিতে পৌঁছেছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ।
সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ইতিমধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে। বাকিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।