
বিডিজেন ডেস্ক

কাতারের রাজধানী দোহার পুরাতন গানিম এলাকায় বাংলাদেশি মালিকানাধীন একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়েছে।
নুজুম বিডি হাইপার মার্কেট নামে এই প্রতিষ্ঠানটিতে বাংলাদেশি বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করা হবে।
রোববার (২০ অক্টোবর) প্রতিষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন কাতারের বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম কাউন্সিলর মোহাম্মদ মাশহুদুল কবির।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) মাহাদি হাসান, বাংলাদেশ কমিউনিটির সভাপতি আনোয়ার হোসেন আকন, সভাপতিমন্ডলির সদস্য জসিম উদ্দিন দুলাল, সম্পাদকমন্ডলির সদস্য অধ্যাপক আমিনুল হক ও বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন সোসাইটির সভাপতি আলমগীর হোসন আলী প্রমুখ।
কাতারে দেশীয় পণ্য বাজারজাতকরণের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং ও দেশীয় বেকারদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সাত উদ্যোক্তা শরীফ উদ্দিন, মোহাম্মদ হাসান, সাইফুল ইসলাম, শাহাদাত উল্লাহ রোকন, ফয়সাল আহমেদ, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, মাওলানা মফিজুর রহমান মিলে নুজুম বিডি হাইপার মার্কেট প্রতিষ্ঠানটি করেছেন।

কাতারের রাজধানী দোহার পুরাতন গানিম এলাকায় বাংলাদেশি মালিকানাধীন একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়েছে।
নুজুম বিডি হাইপার মার্কেট নামে এই প্রতিষ্ঠানটিতে বাংলাদেশি বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করা হবে।
রোববার (২০ অক্টোবর) প্রতিষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন কাতারের বাংলাদেশ দূতাবাসের শ্রম কাউন্সিলর মোহাম্মদ মাশহুদুল কবির।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) মাহাদি হাসান, বাংলাদেশ কমিউনিটির সভাপতি আনোয়ার হোসেন আকন, সভাপতিমন্ডলির সদস্য জসিম উদ্দিন দুলাল, সম্পাদকমন্ডলির সদস্য অধ্যাপক আমিনুল হক ও বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন সোসাইটির সভাপতি আলমগীর হোসন আলী প্রমুখ।
কাতারে দেশীয় পণ্য বাজারজাতকরণের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং ও দেশীয় বেকারদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সাত উদ্যোক্তা শরীফ উদ্দিন, মোহাম্মদ হাসান, সাইফুল ইসলাম, শাহাদাত উল্লাহ রোকন, ফয়সাল আহমেদ, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, মাওলানা মফিজুর রহমান মিলে নুজুম বিডি হাইপার মার্কেট প্রতিষ্ঠানটি করেছেন।
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।