বিডিজেন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেসে স্থানীয় পর্যায়ের জরুরি অবস্থা ও আংশিক কারফিউ জারি করা হয়েছে। শহরটির মেয়র ক্যারেন ব্যাস গতকাল মঙ্গলবার (১০ জুন) সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন। লস অ্যাঞ্জেলেসে লুটপাট ও ভাঙচুর ঠেকাতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
সংবাদ সম্মেলনে মেয়র ক্যারেন ব্যাস বলেন, গতকাল স্থানীয় সময় রাত ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জারি থাকবে।
কারফিউ কেন দরকার, তা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মেয়র ক্যারেন ব্যাস বলেন, ‘শহরজুড়ে উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে। আমি আগামীকাল নির্বাচিত নেতা ও আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করব…আমরা ধারণা করছি, এমনটা (আংশিক কারফিউ) কয়েক দিন চলবে।’
কারফিউ বিষয়ে ক্যারেন ব্যাস আরও বলেন, এটি মাত্র এক বর্গমাইল এলাকার জন্য জারি করা হয়েছে। তিনি বলেন, এই এক বর্গমাইলে যা ঘটছে (কারফিউ জারি), তা গোটা শহরের ওপর প্রভাব ফেলছে না। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এটি শহরজুড়ে ছড়িয়ে পড়া কোনো সংকট নয়।
ঘোষণা অনুযায়ী, লস অ্যাঞ্জেলেসে ইতিমধ্যে আংশিক কারফিউ কার্যকর হয়েছে। লস অ্যাঞ্জেলেস সরকার মুঠোফোন ব্যবহারকারীদের কাছে একটি সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে। এতে লেখা আছে, লস অ্যাঞ্জেলেস সিটি ঘোষণা করেছে যে, রাত ৮টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জারি থাকবে। কর্মক্ষেত্রে যাতায়াত, জরুরি চিকিৎসা ও জরুরি সেবা প্রদানকারীরা এর আওতামুক্ত।
লস অ্যাঞ্জেলেস পুলিশের প্রধান জিম ম্যাকডনেলও সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেছেন। কারফিউ সম্পর্কে তিনি বলেন, টানা কয়েক দিন শহরে যেভাবে অস্থিরতা বেড়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে জীবন ও সম্পদের সুরক্ষায় এ কারফিউ জারি করা প্রয়োজন।
জিম ম্যাকডনেল বলেন, গণমাধ্যম ও আরও যারা কারফিউয়ের আওতামুক্ত, তারা ছাড়া কেউ কারফিউ অমান্য করলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।
ম্যাকডনেল আরও বলেন, লস অ্যাঞ্জেলেসে চলমান অস্থিরতার মধ্যে গত শনিবার ২৭ জন, রোববার ৪০ জন, সোমবার ১১৪ জন ও গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৯৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের প্রতিবাদে গত শুক্রবার থেকে লস অ্যাঞ্জেলেস শহর ও আশপাশের এলাকায় ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। বিক্ষোভ দমনে লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেন ট্রাম্প।
ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের গভর্নর গ্যাভিন নিউসম ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন। কিন্তু ট্রাম্প তাঁর ওই আপত্তি আমলে নেননি।
আরও পড়ুন
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেসে স্থানীয় পর্যায়ের জরুরি অবস্থা ও আংশিক কারফিউ জারি করা হয়েছে। শহরটির মেয়র ক্যারেন ব্যাস গতকাল মঙ্গলবার (১০ জুন) সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন। লস অ্যাঞ্জেলেসে লুটপাট ও ভাঙচুর ঠেকাতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির।
সংবাদ সম্মেলনে মেয়র ক্যারেন ব্যাস বলেন, গতকাল স্থানীয় সময় রাত ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জারি থাকবে।
কারফিউ কেন দরকার, তা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মেয়র ক্যারেন ব্যাস বলেন, ‘শহরজুড়ে উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে। আমি আগামীকাল নির্বাচিত নেতা ও আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করব…আমরা ধারণা করছি, এমনটা (আংশিক কারফিউ) কয়েক দিন চলবে।’
কারফিউ বিষয়ে ক্যারেন ব্যাস আরও বলেন, এটি মাত্র এক বর্গমাইল এলাকার জন্য জারি করা হয়েছে। তিনি বলেন, এই এক বর্গমাইলে যা ঘটছে (কারফিউ জারি), তা গোটা শহরের ওপর প্রভাব ফেলছে না। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এটি শহরজুড়ে ছড়িয়ে পড়া কোনো সংকট নয়।
ঘোষণা অনুযায়ী, লস অ্যাঞ্জেলেসে ইতিমধ্যে আংশিক কারফিউ কার্যকর হয়েছে। লস অ্যাঞ্জেলেস সরকার মুঠোফোন ব্যবহারকারীদের কাছে একটি সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে। এতে লেখা আছে, লস অ্যাঞ্জেলেস সিটি ঘোষণা করেছে যে, রাত ৮টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জারি থাকবে। কর্মক্ষেত্রে যাতায়াত, জরুরি চিকিৎসা ও জরুরি সেবা প্রদানকারীরা এর আওতামুক্ত।
লস অ্যাঞ্জেলেস পুলিশের প্রধান জিম ম্যাকডনেলও সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেছেন। কারফিউ সম্পর্কে তিনি বলেন, টানা কয়েক দিন শহরে যেভাবে অস্থিরতা বেড়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে জীবন ও সম্পদের সুরক্ষায় এ কারফিউ জারি করা প্রয়োজন।
জিম ম্যাকডনেল বলেন, গণমাধ্যম ও আরও যারা কারফিউয়ের আওতামুক্ত, তারা ছাড়া কেউ কারফিউ অমান্য করলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।
ম্যাকডনেল আরও বলেন, লস অ্যাঞ্জেলেসে চলমান অস্থিরতার মধ্যে গত শনিবার ২৭ জন, রোববার ৪০ জন, সোমবার ১১৪ জন ও গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৯৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের প্রতিবাদে গত শুক্রবার থেকে লস অ্যাঞ্জেলেস শহর ও আশপাশের এলাকায় ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। বিক্ষোভ দমনে লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেন ট্রাম্প।
ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের গভর্নর গ্যাভিন নিউসম ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন। কিন্তু ট্রাম্প তাঁর ওই আপত্তি আমলে নেননি।
আরও পড়ুন
গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অবৈধ অভিবাসন দমনে একের পর এক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুধু অবৈধ নয়, অনেক ক্ষেত্রে বৈধভাবে থাকা অভিবাসীরাও দেশটির প্রশাসনের হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী শরিফুল এম খান। ১৯৯৭ সালে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স একাডেমি থেকে কমিশন লাভ করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস বা কাজের জন্য আবেদনকারী ব্যক্তিদের এখন থেকে ‘আমেরিকাবিরোধী মনোভাব’ খতিয়ে দেখা হবে। এর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেদনকারীর কর্মকাণ্ড খতিয়ে দেখার বিষয়টিও রয়েছে।
সাইফুদ্দিন বলেন, আগে নিয়োগকর্তা, এজেন্ট যে কেউ আবেদন করতে পারতেন। এখন, আর না। খাত এবং উপ-খাতের শিল্প মালিকদের প্রথমে তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিদেশী কর্মী ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কারিগরি কমিটির কাছে আবেদন জমা দিতে হবে, যার মধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিবরা থাকবেন।