
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরবের বিভিন্ন অঞ্চলে আগামী শনিবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে দেশটির আবহাওয়া বিভাগ। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
সৌদির আবহাওয়া বিভাগ ন্যাশনাল সেন্টার ফর মেটিওরোলজি জানায়, সৌদির বেশিরভাগ অঞ্চলে আজ মঙ্গলবার থেকে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত শুরু হতে পারে। এটি আগামী শনিবার পর্যন্ত চলতে পারে। বেশিরভাগ অঞ্চলে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হচ্ছে। বিশেষ করে জেদ্দা শহরসহ মক্কা ও মদিনা অঞ্চলের কিছু অংশে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সৌদির আবহাওয়া বিভাগের মুখপাত্র হুসেইন আল কাহতানি বলেন, আবহাওয়া পরিস্থিতি নিয়ে ২৪ ঘণ্টা পর পর আপডেট তথ্য জানানো হবে।
সৌদি আবহাওয়া বিভাগের এই কর্মকর্তা জনসাধারণকে আবহাওয়া নিয়ে সরকারি সবশেষ বার্তা অনুসরণ করার আহ্বান জানান।

সৌদি আরবের বিভিন্ন অঞ্চলে আগামী শনিবার পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে দেশটির আবহাওয়া বিভাগ। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
সৌদির আবহাওয়া বিভাগ ন্যাশনাল সেন্টার ফর মেটিওরোলজি জানায়, সৌদির বেশিরভাগ অঞ্চলে আজ মঙ্গলবার থেকে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত শুরু হতে পারে। এটি আগামী শনিবার পর্যন্ত চলতে পারে। বেশিরভাগ অঞ্চলে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হচ্ছে। বিশেষ করে জেদ্দা শহরসহ মক্কা ও মদিনা অঞ্চলের কিছু অংশে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সৌদির আবহাওয়া বিভাগের মুখপাত্র হুসেইন আল কাহতানি বলেন, আবহাওয়া পরিস্থিতি নিয়ে ২৪ ঘণ্টা পর পর আপডেট তথ্য জানানো হবে।
সৌদি আবহাওয়া বিভাগের এই কর্মকর্তা জনসাধারণকে আবহাওয়া নিয়ে সরকারি সবশেষ বার্তা অনুসরণ করার আহ্বান জানান।
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।