
বিডিজেন ডেস্ক

সৌদি আরবে সামুদ্রিক পরিবেশ রক্ষায় একটি নতুন আইন চালু করেছে দেশটির সরকার। এই আইন অনুযায়ী, সামুদ্রিক পরিবেশের ক্ষতি করলে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ৩ কোটি রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
নতুন এই আইনের অধীনে, জলজ সম্পদের ক্ষতি করে এমন অপরাধ করলে ১০ লাখ থেকে ৩ কোটি সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয়েছে, সমুদ্রে রাসায়নিক বা বর্জ্য ফেলে দূষণ করা।
সৌদি আরবের পাবলিক প্রসিকিউশন সতর্ক করেছে যে, পরিবেশ সুরক্ষা প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে সামুদ্রিক অঞ্চল এবং জলজ সম্পদ রক্ষার জন্য নতুন পরিবেশ আইন প্রয়োগ করা হবে।
২০২১ সালে সৌদির ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান সৌদি গ্রিন ইনিশিয়েটিভ (এসজিআই) চালু করেছিলেন। এর প্রধান তিনটি লক্ষ্য ছিল কার্বন নিঃসরণ কমানো, বনায়ন ও সমুদ্র সুরক্ষা।
সৌদি সরকারের তথ্য অনুযায়ী, এসজিআই চালু করার পর থেকে সৌদি আরব জুড়ে সাড়ে নয় কোটির বেশি গাছ রোপণ করা হয়েছে। সৌদি আরবের বিভিন্ন সেক্টরের ১২১টি অংশীদার সরকারের এই বনায়ন প্রকল্পে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে। সম্মিলিত এই প্রচেষ্টা দেশটির গ্রিন ইনিশিয়েটিভ এবং ভিশন-২০৩০–এর সঙ্গে সম্পর্কিত জাতীয় লক্ষ্যগুলোকে বাস্তবে রূপ দিচ্ছে।

সৌদি আরবে সামুদ্রিক পরিবেশ রক্ষায় একটি নতুন আইন চালু করেছে দেশটির সরকার। এই আইন অনুযায়ী, সামুদ্রিক পরিবেশের ক্ষতি করলে ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ৩ কোটি রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
নতুন এই আইনের অধীনে, জলজ সম্পদের ক্ষতি করে এমন অপরাধ করলে ১০ লাখ থেকে ৩ কোটি সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয়েছে, সমুদ্রে রাসায়নিক বা বর্জ্য ফেলে দূষণ করা।
সৌদি আরবের পাবলিক প্রসিকিউশন সতর্ক করেছে যে, পরিবেশ সুরক্ষা প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে সামুদ্রিক অঞ্চল এবং জলজ সম্পদ রক্ষার জন্য নতুন পরিবেশ আইন প্রয়োগ করা হবে।
২০২১ সালে সৌদির ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান সৌদি গ্রিন ইনিশিয়েটিভ (এসজিআই) চালু করেছিলেন। এর প্রধান তিনটি লক্ষ্য ছিল কার্বন নিঃসরণ কমানো, বনায়ন ও সমুদ্র সুরক্ষা।
সৌদি সরকারের তথ্য অনুযায়ী, এসজিআই চালু করার পর থেকে সৌদি আরব জুড়ে সাড়ে নয় কোটির বেশি গাছ রোপণ করা হয়েছে। সৌদি আরবের বিভিন্ন সেক্টরের ১২১টি অংশীদার সরকারের এই বনায়ন প্রকল্পে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে। সম্মিলিত এই প্রচেষ্টা দেশটির গ্রিন ইনিশিয়েটিভ এবং ভিশন-২০৩০–এর সঙ্গে সম্পর্কিত জাতীয় লক্ষ্যগুলোকে বাস্তবে রূপ দিচ্ছে।
প্রায় তিন ঘণ্টাব্যাপী এ অনুষ্ঠানে গানের পাশাপাশি সলিল চৌধুরীর ভাবনা, দর্শন ও সৃজনযাত্রা নতুনভাবে ধরা দেয় শ্রোতা–দর্শকদের সামনে।
কবি সাহিদুল আলম টুকুর ৬০তম জন্মবার্ষিকীর আনন্দ–আড্ডায় তার কবিতা গ্রন্থ থেকে আবৃত্তি করেন দিলারা নাহার বাবু, ফারিয়া সাহেলী ও মানবী মৃধা। সংগীত পরিবেশন করেন শিরীন চৌধুরী ও শামীম আমিনুর রহমান।
১৯৯৪ সালে ‘প্রবাস’ নামে যে সংগঠনটির জন্ম, কালের পরিক্রমায় সেই সংগঠন আজ বাংলাদেশ ক্লাব, জেনেভা। সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সুইজারল্যান্ডে পরিচ্ছন্ন ও ঐক্যবদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উপস্থাপন করে আসছে।