
মাহবুব সরকার, আবুধাবি থেকে

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে নদিমপুর প্রবাসী কল্যাণ পরিষদ ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন করেছে। এ উপলক্ষে রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সংগঠনটির উদ্যোগে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল সিটিতে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সিনিয়র সদস্য ও মাহফিল বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ হাসান উদ্দিন।
যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন সংগঠনের মূখপাত্র এম শাহেদ সরওয়ার ও সিনিয়র সদস্য কাজী মোহাম্মদ সোহেল।
প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ্ব মুহাম্মদ হাবিব উল্ল্যাহ চৌধুরী। প্রধান আলোচক ছিলেন অন্যতম সিনিয়র সদস্য ও কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব আলহাজ মাওলানা মুহাম্মদ ফজলুল আজীম। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের অন্যতম সিনিয়র সদস্য ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ মুহাম্মদ ফরিদ এবং হাফেজ মোহাম্মদ ফারুক প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তিলওয়াত করেন মোহাম্মদ তামিম আল মারুফ। হামদ ও নাতে রাসূল (সা.) পরিবেশন করেন মোহাম্মদ হিশাম আল মারুফ।

অন্য অতিথিদের মধ্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য যথাক্রমে হাফেজ মোহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ, মুজিব উদ্দিন, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, নুরুল হুদা, ওয়াজের নিজাম চৌধুরী, ঈসা চৌধুরী, পরিচলনা পরিষদের সদস্য শাহ আমান, জাহেদুল ইসলাম, মোজাহেরুল হক, আলতাফ উদ্দিন জনি, আব্বাস উদ্দিন, নুরউদ্দিন খান বাবর, মোহাম্মদ আজাদ, মোহাম্মদ মান্না (মানু), মোহাম্মদ সাহেদ, শাহজাহান চৌধুরী, ইমন খান, ফোরকান উদ্দিন চৌধুরী, মহসিন আলী খোকন, সাগর চৌধুরী এবং পরিষদের সদস্য, সেলিম উল্ল্যাহ, নুরুল আলম, মোহাম্মদ মাহাবু, ইব্রাহীম খলিল, আনিসুর রহমান, আলাউদ্দিন, সোহেল চৌধুরী, মিনার উদ্দিন, শফি প্রমূখ।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, জাহেলিয়াতের ঘোর অমানিশাকালে আরব ভুখণ্ডসহ তৎকালীন পুরো জগৎ যখন প্রায় ধ্বংসের দারপ্রান্তে তখন মানবতাকে রক্ষা করার জন্য, মানুষের মাঝে প্রীতিবন্ধন গড়ে তোলার দৃঢ় প্রতিজ্ঞায়, বিবাদমান সম্প্রদায়গুলোর মাঝে সখ্যতা ও সম্প্রীতিভাব গড়ে তোলার জন্য জগতের মানুষদের একত্ববাদ তথা সিরাতে মুস্তাকিমের পথ দেখানোর জন্যই প্রিয় নবী হজরত রাসুলে আকরাম (সা.)–এর শুভ আগমন ঘটে। তিনি ছিলেন সত্যিকারের একজন মানবপ্রেমী, প্রীতি ও সম্প্রীতির সেরা আদর্শ মহামানব। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) শৈশবের গন্ডিতে সর্বসাধারণের কাছে ‘আল-আমিন’ পরিচয়ে পরিচিত ও সমাদৃত ছিলেন।
হাফেজ মোহাম্মদ সাইফুল আলমের পরিচালনায় মিলাদ শেষে বহির্বিশ্বে নদিমপুরের সকল প্রবাসী এবং গ্রামের সর্বস্তরের সকলের সার্বিক মঙ্গলময় জীবন কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করেন আলহাজ মাওলানা মুহাম্মদ ফজলুল আজিম।
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন অনুষ্ঠান বাস্তবায়নে সংগঠনের কুয়েত, সৌদি আরব, ওমান, কাতার ও বাহরাইন শাখার অনেক সদস্যরাও বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেন।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে নদিমপুর প্রবাসী কল্যাণ পরিষদ ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন করেছে। এ উপলক্ষে রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) সংগঠনটির উদ্যোগে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল সিটিতে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সিনিয়র সদস্য ও মাহফিল বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ হাসান উদ্দিন।
যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন সংগঠনের মূখপাত্র এম শাহেদ সরওয়ার ও সিনিয়র সদস্য কাজী মোহাম্মদ সোহেল।
প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ্ব মুহাম্মদ হাবিব উল্ল্যাহ চৌধুরী। প্রধান আলোচক ছিলেন অন্যতম সিনিয়র সদস্য ও কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব আলহাজ মাওলানা মুহাম্মদ ফজলুল আজীম। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের অন্যতম সিনিয়র সদস্য ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ মুহাম্মদ ফরিদ এবং হাফেজ মোহাম্মদ ফারুক প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তিলওয়াত করেন মোহাম্মদ তামিম আল মারুফ। হামদ ও নাতে রাসূল (সা.) পরিবেশন করেন মোহাম্মদ হিশাম আল মারুফ।

অন্য অতিথিদের মধ্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য যথাক্রমে হাফেজ মোহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ, মুজিব উদ্দিন, জসিম উদ্দিন চৌধুরী, নুরুল হুদা, ওয়াজের নিজাম চৌধুরী, ঈসা চৌধুরী, পরিচলনা পরিষদের সদস্য শাহ আমান, জাহেদুল ইসলাম, মোজাহেরুল হক, আলতাফ উদ্দিন জনি, আব্বাস উদ্দিন, নুরউদ্দিন খান বাবর, মোহাম্মদ আজাদ, মোহাম্মদ মান্না (মানু), মোহাম্মদ সাহেদ, শাহজাহান চৌধুরী, ইমন খান, ফোরকান উদ্দিন চৌধুরী, মহসিন আলী খোকন, সাগর চৌধুরী এবং পরিষদের সদস্য, সেলিম উল্ল্যাহ, নুরুল আলম, মোহাম্মদ মাহাবু, ইব্রাহীম খলিল, আনিসুর রহমান, আলাউদ্দিন, সোহেল চৌধুরী, মিনার উদ্দিন, শফি প্রমূখ।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, জাহেলিয়াতের ঘোর অমানিশাকালে আরব ভুখণ্ডসহ তৎকালীন পুরো জগৎ যখন প্রায় ধ্বংসের দারপ্রান্তে তখন মানবতাকে রক্ষা করার জন্য, মানুষের মাঝে প্রীতিবন্ধন গড়ে তোলার দৃঢ় প্রতিজ্ঞায়, বিবাদমান সম্প্রদায়গুলোর মাঝে সখ্যতা ও সম্প্রীতিভাব গড়ে তোলার জন্য জগতের মানুষদের একত্ববাদ তথা সিরাতে মুস্তাকিমের পথ দেখানোর জন্যই প্রিয় নবী হজরত রাসুলে আকরাম (সা.)–এর শুভ আগমন ঘটে। তিনি ছিলেন সত্যিকারের একজন মানবপ্রেমী, প্রীতি ও সম্প্রীতির সেরা আদর্শ মহামানব। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) শৈশবের গন্ডিতে সর্বসাধারণের কাছে ‘আল-আমিন’ পরিচয়ে পরিচিত ও সমাদৃত ছিলেন।
হাফেজ মোহাম্মদ সাইফুল আলমের পরিচালনায় মিলাদ শেষে বহির্বিশ্বে নদিমপুরের সকল প্রবাসী এবং গ্রামের সর্বস্তরের সকলের সার্বিক মঙ্গলময় জীবন কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করেন আলহাজ মাওলানা মুহাম্মদ ফজলুল আজিম।
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন অনুষ্ঠান বাস্তবায়নে সংগঠনের কুয়েত, সৌদি আরব, ওমান, কাতার ও বাহরাইন শাখার অনেক সদস্যরাও বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেন।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।
ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া কাউন্সিলের গাইডলাইন অনুযায়ী মেডিকেল সেন্টারসমূহকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুব্যবস্থাপনার আওতায় আনার জন্য গালফ হেলথ কাউন্সিল, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।