
বিডিজেন ডেস্ক

নকল সোনার বার দিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে সৌদি আরবের মক্কায় ১০ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গ্রেপ্তার প্রবাসীরা সবাই পাকিস্তানের নাগরিক। তারা আসল সোনার বার দিয়ে প্রথমে ভুক্তভোগীদের বিশ্বাস অর্জন করত। পরে তাদের কাছে মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে নকল সোনার বার বিক্রি করত।
এ প্রতারক চক্র ৩১টি প্রতারণার ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ। প্রতারণার মাধ্যমে তারা প্রায় ৩০ লাখ রিয়াল ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে।
গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে ১০টি আসল সোনার বারও জব্দ করেছে মক্কা পুলিশ। বাহিনীটি জানায়, এই চক্রের কর্মকাণ্ড নিয়ে এরইমধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে।

নকল সোনার বার দিয়ে প্রতারণা করার অভিযোগে সৌদি আরবের মক্কায় ১০ প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গ্রেপ্তার প্রবাসীরা সবাই পাকিস্তানের নাগরিক। তারা আসল সোনার বার দিয়ে প্রথমে ভুক্তভোগীদের বিশ্বাস অর্জন করত। পরে তাদের কাছে মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে নকল সোনার বার বিক্রি করত।
এ প্রতারক চক্র ৩১টি প্রতারণার ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে জানিয়েছে স্থানীয় পুলিশ। প্রতারণার মাধ্যমে তারা প্রায় ৩০ লাখ রিয়াল ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে।
গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে ১০টি আসল সোনার বারও জব্দ করেছে মক্কা পুলিশ। বাহিনীটি জানায়, এই চক্রের কর্মকাণ্ড নিয়ে এরইমধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে।
“তারা দূর দেশে, প্রিয়জনদের থেকে বহু দূরে থেকে কাজ করেন—শুধু ঘরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু সেই পথে তারা নিজের আনন্দের মুহূর্তগুলো হারিয়ে ফেলেন,” বড় মঞ্চে দর্শকদের সঙ্গে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে বলেন আসিফ।
হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও তাদের পরিবার উৎসবে অংশ নেন। নাচ, গান ও আলোকসজ্জায় গোটা পার্ক রূপ নেয় উৎসবের নগরে। প্রবাসী রুমেল বলেন, “এটি সত্যিই অসাধারণ। প্রতিদিন কাজের চাপে থাকি, পরিবারের মুখে হাসি রাখতে লড়াই করি। এই আয়োজন আমাদের ক্লান্তি ভুলিয়ে দিয়েছে।
জাঁকজমকপূর্ণ এই উৎসবে থাকছে প্রাণবন্ত পরিবেশনা, ঐতিহ্যবাহী সংগীত ও নৃত্য, সঙ্গে থাকবে আসল বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ—সব মিলিয়ে এটি হয়ে উঠবে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের এক চমৎকার প্রদর্শনী।
সমুদ্রে বিপদগ্রস্ত মানুষের জীবন রক্ষা আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক আইনের অধীনে মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব। ইউএনএইচসিআর ও আইওএম আহ্বান জানিয়েছে, এমন ট্র্যাজেডি রোধে অনুসন্ধান ও উদ্ধার সক্ষমতা বৃদ্ধি, নিরাপদ আশ্রয়ে প্রবেশের সুযোগ নিশ্চিতকরণ এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারের জন্য।