বিডিজেন ডেস্ক
মালয়েশিয়ার কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (সিআইডিবি) একটি নতুন ব্যবস্থা চালু করেছে। এই ব্যবস্থা দেশটির নির্মাণখাতে বিদেশি কর্মীদের পরিচালনা করতে সহায়তা করবে।
সোমবার (১৪ অক্টোবর) দেশটির কর্মসংস্থান মন্ত্রী আলেকজান্ডার নানটা লিঙ্গি বলেন, এই ব্যবস্থাটি এখনো বাধ্যতামূলক নয়। তবে তার মন্ত্রণালয় কোম্পানি মালিকদের তাদের কর্মীদের এই ব্যবস্থায় নিবন্ধন করতে উৎসাহিত করছে।
কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (সিআইডিবি) তথ্যমতে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় নিবন্ধিত বিদেশি নির্মাণ কর্মীর সংখ্যা ৪ লাখ ৬৫ হাজার ৫৯১ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৫০ হাজার ৬৯৯ জন কুয়ালালামপুরে এবং ১ লাখ ৬৬ হাজার ৪৫৬ জন সেলাঙ্গরে রয়েছে।
আলেকজান্ডার নানটা লিঙ্গি আরও বলেছেন, যদিও এই কর্মীদের অনেকেই আমাদের মতোই; তারা বিদেশি হিসেবে আমাদের দেশে কাজ করছে। তা সত্ত্বেও, সরকারের পক্ষ থেকে তাদের কল্যাণকে হালকাভাবে নেওয়া হয় না, এ কারণেই মন্ত্রণালয় এই ব্যবস্থাটি চালু করেছে।
এই ব্যবস্থার আওতায় বিদেশি কর্মীরা যখন তাদের নিজ দেশে সিআইডিবির যাচাইকৃত নির্মাণ কাজের দক্ষতাবিষয়ক সার্টিফিকেট পাবেন, তখন তাদের একটি বায়োমেট্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে নিবন্ধন করতে হবে।
শিল্প উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, এই উদ্যোগের ফলে শুধুমাত্র বৈধ যোগ্যতা সম্পন্ন অভিবাসী কর্মীদের নির্মাণখাতে কাজ করার সুযোগ দেওয়া হবে।
সিআইডিবি জানিয়েছে, সিআইডিবির নতুন এ ব্যবস্থা বিদেশি কর্মীদের কল্যাণ তদারকি করতেও সহায়তা করবে, যার মধ্যে তাদের আবাসনের ব্যবস্থাপনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ব্যবস্থাটি কোম্পানি মালিকদের বিভিন্ন কর্মসংস্থান ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত আইন মেনে চলার দায়-দায়িত্ব তদারকি করতেও সহায়ক হবে। যাতে কর্মীদের সুস্থতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।
মালয়েশিয়ার কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (সিআইডিবি) একটি নতুন ব্যবস্থা চালু করেছে। এই ব্যবস্থা দেশটির নির্মাণখাতে বিদেশি কর্মীদের পরিচালনা করতে সহায়তা করবে।
সোমবার (১৪ অক্টোবর) দেশটির কর্মসংস্থান মন্ত্রী আলেকজান্ডার নানটা লিঙ্গি বলেন, এই ব্যবস্থাটি এখনো বাধ্যতামূলক নয়। তবে তার মন্ত্রণালয় কোম্পানি মালিকদের তাদের কর্মীদের এই ব্যবস্থায় নিবন্ধন করতে উৎসাহিত করছে।
কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (সিআইডিবি) তথ্যমতে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় নিবন্ধিত বিদেশি নির্মাণ কর্মীর সংখ্যা ৪ লাখ ৬৫ হাজার ৫৯১ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৫০ হাজার ৬৯৯ জন কুয়ালালামপুরে এবং ১ লাখ ৬৬ হাজার ৪৫৬ জন সেলাঙ্গরে রয়েছে।
আলেকজান্ডার নানটা লিঙ্গি আরও বলেছেন, যদিও এই কর্মীদের অনেকেই আমাদের মতোই; তারা বিদেশি হিসেবে আমাদের দেশে কাজ করছে। তা সত্ত্বেও, সরকারের পক্ষ থেকে তাদের কল্যাণকে হালকাভাবে নেওয়া হয় না, এ কারণেই মন্ত্রণালয় এই ব্যবস্থাটি চালু করেছে।
এই ব্যবস্থার আওতায় বিদেশি কর্মীরা যখন তাদের নিজ দেশে সিআইডিবির যাচাইকৃত নির্মাণ কাজের দক্ষতাবিষয়ক সার্টিফিকেট পাবেন, তখন তাদের একটি বায়োমেট্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে নিবন্ধন করতে হবে।
শিল্প উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, এই উদ্যোগের ফলে শুধুমাত্র বৈধ যোগ্যতা সম্পন্ন অভিবাসী কর্মীদের নির্মাণখাতে কাজ করার সুযোগ দেওয়া হবে।
সিআইডিবি জানিয়েছে, সিআইডিবির নতুন এ ব্যবস্থা বিদেশি কর্মীদের কল্যাণ তদারকি করতেও সহায়তা করবে, যার মধ্যে তাদের আবাসনের ব্যবস্থাপনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ব্যবস্থাটি কোম্পানি মালিকদের বিভিন্ন কর্মসংস্থান ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত আইন মেনে চলার দায়-দায়িত্ব তদারকি করতেও সহায়ক হবে। যাতে কর্মীদের সুস্থতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়।
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি।
জাতিসংঘের খাদ্যসহায়তা কর্মসূচি সতর্ক করে বলেছে, ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় প্রতি ৩ জনের একজন না খেয়ে দিন পার করছে।
অভিবাসন নীতির শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় মালয়েশিয়া ১২৩ বাংলাদেশিসহ মোট ১৯৮ জন বিদেশি নাগরিককে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে।
সীমান্তবর্তী বিতর্কিত এলাকায় টানা দ্বিতীয় দিনের মতো গোলাগুলি চালিয়ে যাচ্ছে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া। সবশেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত দুদিনের এই সংঘাতে নিহত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ জনে। নিহতদের ১৫ জন থাইল্যান্ডের নাগরিক এবং ১ জন কম্বোডীয়।